#হায়দরাবাদ: ভোর সাড়ে ৩টের সময় হায়দরাবাদ গণধর্ষণ ও খুনে অভিযুক্ত ৪ জনকে নিয়ে যাওয়া হচ্ছিল ঘটনাস্থলে৷ পুলিশের জিপে ছিল ৪ অভিযুক্ত, মহম্মদ আলি, জল্লু শিবা, জল্লু নবীন কুমার, চিন্তাকুন্টু চেন্নাকেশাভুলু৷ সে দিনের ঘটনার পুর্নির্মাণের জন্য৷ কী ভাবে তারা ওই মহিলা চিকিত্সককে গণধর্ষণ করে৷ তারপর খুন করে দেহ জ্বালিয়ে দেয়৷
Rekha Sharma, National Commission for Women on #Telangana encounter: We always demanded death penalty for them, and here police is the best judge, I don't know in what circumstances this happened. https://t.co/cCfPbqy3rBpic.twitter.com/mG66un7DBv
কেন ও কী ভাবে এনকাউন্টার? সাইবারাবাদ পুলিশের দাবি, ওদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছিল৷ সেই সময়ই পালাতে চেষ্টা করে৷ সাইবারাবাদ পুলিশের কমিশনার ভি সি সজ্জানারের কথায়, 'ওদের কে আমরা জেরা করছিলাম৷ কী ভাবে ঘটনাটি ঘটায় ওরা৷ হঠাত্ ওরা আমাদের উপর হামলা চালায়৷ তারপর পালাতে শুরু করে৷ আমরা ওদের আত্মসমর্পণ করতে বলি৷ ওরা শোনেনি৷ কোনও উপায় না দেখে আমরা গুলি চালাই৷ ঘটনাস্থলেই মৃত্যু হয় ৪ জনের৷'
বেঙ্গালুরু-হায়দরাবাদ ৪৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ব্রিজের নীচেই চিকিত্সক তরুণীর দেহ ধর্ষণের পর খুন করে জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছিল৷ ঠিক ওই জায়গাতেই এনকাউন্টারে মৃত্যু হয়েছে ৪ অভিযুক্তের৷ গত ২৭ নভেম্বর ধর্ষণ ও খুনের ঘটনাটি ঘটেছিল৷
Hyderabad: Senior Police officials arrive at the site of the encounter. All four accused in the rape and murder of woman veterinarian in Telangana were killed in an encounter with the police when the accused tried to escape while being taken to the crime spot. https://t.co/TB4R8EuPyrpic.twitter.com/7fuG87MP0m
— ANI (@ANI) December 6, 2019
সাইবারাবাদ পুলিশের স্পেশাল অপারেশন টিম অভিযুক্তদের চেরাপল্লি সেন্ট্রাল জেল থেকে চেরাপল্লি কারভার্টে নিয়ে যাচ্ছিল৷ তখনই অভিযুক্তরা পালানোর চেষ্টা করে বলে দাবি পুলিশের৷
এনকাউন্টারে ৪ অভিযুক্তের মৃত্যুর খবরে খুশি ধর্ষিত তরুণীর পরিবার৷ হায়দরাবাদ ধর্ষিতা তরুণীর বাবার কথায়, 'তেলঙ্গানা সরকার ও পুলিশকে ধন্যবাদ৷ আমার মেয়ের আত্মা এ বার শান্তি পেল৷'