#রোহতক: ২৫ অগাস্ট ধর্ষণে অপরাধী রাম রহিমকে আদালত ২০ বছরের কারাদণ্ড দেয় সিবিআই আদালত ৷ এরপর থেকেই রাম রহিমের বিরুদ্ধে একের পর এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে ৷ বিশাল প্রতিপত্তি এখন অধরা ৷ হাতের সামনে শুধুই জেলের গারদ ও পরনে জেলের কাপড় ! বাবা রাম হরিমের গায়ে নায়ক, গায়ক, ভগবানের দূত ছেড়ে শুধুই ধর্ষক ট্যাগ ৷
একসময়ের ধর্মগুরু আসলে একজন সেক্স অ্যাডিক্ট ৷ এমনটাই জানিয়েছেন চিকিৎসকেরা ৷ তাই জেলে এক ধরনের উইথড্রয়াল সিম্পটমে ভুগছেন তিনি ৷ সম্প্রতি বাবার বিরুদ্ধে উঠেছে আরও চাঞ্চল্যকর অভিযোগ ৷ জানা গিয়েছে, বাবার ডেরায় মহিলাদের একটি গ্রুপ রাখা হয়েছিল যারা নিরীহ মেয়েদের বিভিন্ন প্রোলভন দেখিয়ে বাবার কাছে নিয়ে যেতে তার যৌন চাহিদা মেটানোর জন্য ৷
প্রত্যেক রাতে বাবার কাছে সেক্সুয়াল পার্টনার জোগার করে পাঠাতেন মহিলাদের এই দল ৷ শুধু তাই নয় ডেরার মহিলা সাধ্বীদের সঙ্গে সম্মতিতে তাদের সঙ্গে যৌন সঙ্গমে লিপ্ত হতেন ৷ এরাই পরে নিরীহ মেয়েদের বাবার কাছে পাঠাতেন ৷ এছাড়া বেশ কিছু নেতাও বাবার ডেরায় নিয়মিত যাতায়াত করতে যাদের মহিলা ও টাকা দিয়ে মন ভোলানো হত ৷
এই মহিলার দল অনেকটাই রোবটের মধ্যে আচরণ করতেন ৷ তাদের মধ্যে কোনও মায়া মমতা নেই ৷ নিরীহ মেয়েদের চিৎকার বা কান্না তাদের কানেও পৌঁছতেও না ৷ বাবা মেয়েদের উপর অকত্য অত্যাচার চালাতেন ৷
নিজেকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য কোনও ক্রটি রাখেননি বাবা রাম রহিম ৷ এমনকি প্রমাণ করারও চেষ্টা করেছেন যে তিনি শারীরিকভাবে অক্ষম ৷