উরির সেনাঘাঁটিতে প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে NIA
Last Updated:
মডেল পাঠানকোট। উরির সেনাঘাঁটিতে হামলায় স্রেফ মহড়া হিসাবে ব্যবহার করা হয় জইশ মহম্মদ জঙ্গিদের।
#নয়াদিল্লি: মডেল পাঠানকোট। উরির সেনাঘাঁটিতে হামলায় স্রেফ মহড়া হিসাবে ব্যবহার করা হয় জইশ মহম্মদ জঙ্গিদের। হামলার পরিকল্পনা থেকে তা রূপায়নের পিছনে ছিল পাক সেনা। উরির জঙ্গিঘাঁটিতে প্রাথমিক তদন্তের পর এমনটাই স্পষ্ট এনআইএ-র কাছে। নিহত জঙ্গিদের ফিঙ্গার ফ্রিন্ট ও রক্তের নমুনা মিলিয়ে দেখা হবে পাঠানকোটের সঙ্গে। স্থানীয় সোর্সের সাহায্য ছাড়া যে হামলা সম্ভব নয়, এব্যাপারেও প্রায় নিশ্চিত এনআইএ।
হামলার দিন মূল সেনাঘাঁটির বাইরেও জঙ্গিদের সঙ্গেই ছিল কেউ বা কারা। তাদের মধ্যে একজনের ফিঙ্গার প্রিন্টের হদিশ পেল এনআইএ। উরির সেনাঘাঁটিতে প্রায় ৪ ঘণ্টা ধরে তথ্যপ্রমাণ সংগ্রহ করে এনআইএ। সংগ্রহ করা হয়
এনআইএ সূত্রে খবর, পাঠানকোট হামলার সঙ্গে উরির মিল অনেকটাই। শুধু হামলার কৌশল নয়, জঙ্গিদের থেকে উদ্ধার হওয়া জিনিসপত্রও অনেকটাই এক।
advertisement
advertisement
-পেশোয়ারের কোনও একটি অঞ্চলে জিপিএস অন করা হয়েছিল
-পরে আবার তা চালু করা হয় উরিতে
-পাঠানকোটের মতই অস্ত্র, প্যাকেট ভর্তি শুকনো খাবার, গ্যাজেট ছিল জঙ্গিদের সঙ্গে
জইশ ই মহম্মদ জঙ্গিরাই হামলা চালিয়েছে উরিতে। হামলার পর সেনা এই দাবি করলেও এখনও এব্যাপারে নিশ্চিত নয় এনআইএ। সঙ্গে একটি ব্যাপারে একমত সেনা-এনআইএ। দুই সংস্থারই অনুমান, ভারতে ঢোকার পর খুব বেশি সময় নষ্ট করেনি জঙ্গিরা। হামলা স্থলেরও রেকিও তেমন একটা করেনি। সেসব তথ্যই তাদের হাতে তুলে দিয়েছিল কোনও সোর্স। পাঠানকোটের মতই সেই সোর্সেরও অবাধ যাতায়াত ছিল সেনাঘাঁটিতে। সেনার সঙ্গে যৌথভাবে এই সোর্সকেই চিহ্নিত করতে চায় এনআইএ।
advertisement
জঙ্গিরা সংখ্যায় ৪-র বেশি ছিল বলেও নিশ্চিত এনআইএ। হামলার পর সংঘর্ষের সময় তাঁরা কোথায় পালাল, তা বের করাই এখন সেনা-এনআইএ’র
সামনে মূল চ্যালেঞ্জ।
দেশের সব লেটেস্ট খবর ( National News in Bengali ) এবং বিদেশের সব খবর ( World News in Bengali ) পান নিউজ 18 বাংলায় ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং টপ হেডলাইন নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ অ্যান্ড্রয়েড এবং আইওএস-এ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Location :
First Published :
September 20, 2016 7:06 PM IST