Walking Mango Tree: জীবন্ত কিংবদন্তি ! ১৩০০ বছরের প্রাচীন এই আমগাছ হাঁটাচলা করে

Last Updated:

Walking Mango Tree : হাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন এই গাছ ফি বছরে হাঁটছে বলে মনে করা হয়

ভালসাদ : অসহনীয় গরমকালের একটি ভাল দিক হল রসে টইটম্বুর আম৷ ফলের রাজার স্বাদ ও সুবাসে আমোদিত হয় সারা দেশই৷ ভারতের নানা অংশের সঙ্গে গুজরাতের আমের ঐতিহ্যও সুপ্রাচীন৷ গুজরাতের উমরগাম তালুকের ভালসাদ জেলায় সঞ্জন গ্রামে আছে এক বিস্ময়কর আমগাছ৷ হাজার বছরেরও বেশি প্রাচীন এই গাছ ফি বছরে হাঁটছে বলে মনে করা হয়৷
চলন্ত এই আমগাছ লোকমুখে জীবন্ত কিংবদন্তিতে পরিণত হয়েছে৷ প্রতি বছর অসংখ্য পর্যটক আমগাছটিকে দেখতে আসেন৷ গ্রামবাসীদের মত, এই বিস্ময়গাছ গত দুশো বছরে নিজের আসল জায়গা থেকে অন্তত ২০০ মিটার সরে গিয়েছে৷ এবং এখনও তার ‘হাঁটাচলা’ চলছে৷ স্থানীয় বাসিন্দারা জানিয়েছেন প্রাচীন এই গাছ তাঁদের হৃদয়ে বিশেষ স্থান অধিকার করে আছে৷
গাছটির মূল কাণ্ড থেকে শাখাপ্রশাখা ভূমির সঙ্গে সমান্তরালে বিস্তৃত হয়েছে৷ একই ভাবে বার হচ্ছে নতুন শিকড়ও৷ বৃদ্ধ গ্রামবাসীদের মতে, ১৩০০ বছর আগে যখন প্রথম পার্সিরা এখানে থিতু হতে এসেছিলেন, তখন এই আমগাছটি রোপণ করা হয়েছিল৷
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন :  অধিকাংশ পুরুষের পছন্দ নীল রং, নারীদের পাল্লা ভারী সবুজ, গোলাপির দিকে, এর পিছনে আছে বিশেষ কারণ, জেনে নিন
প্রসঙ্গত ইতিহাসের তথ্য অনুযায়ী, উপকূলীয় সঞ্জন গ্রামের পত্তন হয়েছিল পার্সি শরণার্থীদের হাতেই৷ তাঁরা ৯৩৬ খ্রিস্টাব্দে আশ্রয়ের সন্ধানে এসেছিলেন ভারতের গুজরাতে৷ বৈচিত্রময় এই অংশের খুব কাছেই আছে কেন্দ্রীয় শাসিত অঞ্চল দমন, যা অতীতে ছিল পর্তুগিজ কলোনি৷
advertisement
সঞ্জন গ্রামে ভালি আহমেদ আচ্চুর বাগানে আছে এই বিস্ময়কর আমগাছ৷ ঐতিহ্যবাহী গাছটি ক্রমশ পূর্বদিকে সরছে৷ আদিবাসী-সহ স্থানীয় গ্রামবাসীরা পুজোও নিবেদন করেন প্রাচীন এই আমগাছের উদ্দেশে৷ পবিত্র মনে করে গাছটিকে তাঁরা সংরক্ষণ করেছেন৷
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
Walking Mango Tree: জীবন্ত কিংবদন্তি ! ১৩০০ বছরের প্রাচীন এই আমগাছ হাঁটাচলা করে
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement