Farming: সরকারের তরফে মিলবে বিশাল অনুদান, এই চাষ করলে মা লক্ষ্মীর আশির্বাদ কৃষকরা পাবেনই
- Published by:Sounak Chakraborty
- local18
Last Updated:
Farming: সরকারের তরফে মিলবে বিশাল অনুদান, এই বিশেষ ফুলের চাষ করলেই গোটা বছর দারুণ লাভ করবেন কৃষকরা। সরকারি খাতায় তার আগে নাম তুলতে হবে কৃষকদের।
বারাবাঙ্কি: যে সমস্ত ফসলগুলিতে কৃষকদের ভালো আয় হয় সেগুলির মধ্যে অন্যতম ফল ও ফুলের চাষ৷ এই চাষগুলি কৃষকদের প্রায় সারা বছরই ভালো আয়ের উৎস। কৃষকরা কম সময়ে ও কম খরচে ভালো মুনাফা অর্জন করতে পারবেন। ফল ও ফুলের চাষকে আরও বেশি করে ছড়িয়ে দেওয়ার জন্য এবং কৃষকদের আরও বেশি করে উৎসাহিত করার জন্য সরকারের তরফে অনেক পরিকল্পনাও করা হয়েছে।
সরকারের তরফে ফুল ও ফলের চাষের সম্প্রসারণের জন্য অনুদান ঘোষণা করেছে। যেখানে গ্লাডিওলাস ফুল চাষে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ভর্তুকি দেওয়ার কথা ইতিমধ্যেই জানানো হয়েছে।
advertisement
সিনিয়র হর্টিকালচার ইন্সপেক্টর গণেশ চন্দ্র মিশ্র লোকাল 18-কে বলেন, কৃষকরা যদি এক হেক্টর জমিতে গ্লাডিওলাস চাষ করেন, তাহলে হর্টিকালচার বিভাগ ৪০ শতাংশ ভর্তুকি দেবে। তিনি বলেন, অন্যান্য ফসলের তুলনায় কৃষকরা গ্লাডিওলাস চাষ করে বেশি আয় করতে পারে। জেলার অনেক কৃষক ন্যাশনাল হর্টিকালচার মিশন স্কিম ও সুরক্ষিত চাষের আওতায় গ্ল্যাডিওলাস চাষ করছেন। গ্ল্যাডিওলাস চারা রোপণের জন্য কৃষকদের ৪০ শতাংশ অনুদান দেওয়া হচ্ছে। তিনি বলেন, এক একরে প্রায় ২০ থেকে ২৫ হাজার চারা সহজেই রোপণ করা যায়। এবং তা থেকে আয়ও হয় দারুন৷
advertisement
গণেশ চন্দ্র মিশ্র লোকাল-18 কে আরও জানিয়েছেন, কৃষকদের গ্লাডিওলাস চাষে উৎসাহিত করা হচ্ছে। বারাবাঙ্কিতে অনেক কৃষকই এর চাষ করছেন। প্রতি ইউনিট গ্লাডিওলাস চাষে আনুমানিক খরচ প্রায় ১.২৫ লাখ টাকা। হর্টিকালচার ডিপার্টমেন্ট এক বছরে অনুদান হিসাবে মোট খরচের ৪০ শতাংশ দেওয়া ছাড়াও প্রতি হেক্টর চাষের জন্য প্রায় ৫০ হাজার টাকা অনুদান দিচ্ছে৷ বারাবাঙ্কিতে কৃষকদের চার হেক্টর জমিতে এই ফুলের চাষ করার টার্গেট বেধে দেওয়া হয়েছে৷ যার মধ্যে ৩ হেক্টর সাধারণ কৃষক এবং ১ হেক্টর তফসিলি জাতির কৃষকদের জন্য নির্ধারণ করা হয়েছে। এই প্রকল্পের সুবিধা পেতে, কৃষকদের হর্টিকালচার বিভাগের ওয়েবসাইটে গিয়ে নাম তুলতে হবে৷ তারপরেই তারা পাবে সরকারের তরফে বিশেষ আর্থিক সুবিধা৷
Location :
Kolkata,West Bengal
First Published :
September 20, 2024 12:50 PM IST