নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ আপ-কংগ্রেসের, সাড়ে ২৫ ঘণ্টা পরে দিল্লিতে ভোটদানের হার জানাল EC

Last Updated:

সাড়ে ২৫ ঘন্টা পরে জানানো হল ভোটের হার। দিলি বিধানসভা ভোটের হার ৬২.৫৯ শতাংশ

#নয়াদিল্লি: পরশু দিল্লি বিধানসভার ভোটের ফল। যদিও সাড়ে ২৫ ঘন্টা পরে জানা গেল কত শতাংশ ভোট পড়েছে। তা নিয়েই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা নিয়ে তোপ দাগলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। গোটা ঘটনায় চক্রান্তের অভিযোগ উড়িয়ে দিচ্ছে না আপ। ইতিমধ্যেই ট্যুইট করে, কমিশন করছেটা কী বলে তোপ দেখেছেন খোদ কেজরিওয়াল।
শনিবার সন্ধ্যা ৬ টায় শেষ হয়েছে দিল্লির ৭০ টি কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ। বেশকিছু বুথে অবশ্য তার পরেও ভোট নেওয়া হয়েছে। কারণ যারা ভোটের লাইনে সন্ধ্যা ৬ টার মধ্যে এসে দাঁড়িয়ে ছিলেন তাদের ভোট নেওয়া হয়েছে। শনিবার সন্ধ্যায় ভোটের হার বলা হয়েছিল ৫৫% কাছাকাছি। সাধারণত কত শতাংশ  ভোট পড়েছে তা ভোটের দিন সাংবাদিক সম্মেলনে জানিয়ে দেয় কমিশন। রবিবার বিকেলেও তা না জানানোয় চক্রান্তের অভিযোগ তোলে আপ। এর পরেই কমিশনের  আচরণ নিয়ে প্রশ্ন তুলে ট্যুইট করেন আপ সুপ্রিমো।
advertisement
সাংবাদিক বৈঠক করে প্রশ্ন তোলেন আপ নেতা সঞ্জয় সিং। তারপরেই সন্ধ্যা বেলা সাংবাদিক সম্মেলনে সাড়ে ২৫ ঘন্টা পরে জানানো হয় ভোটের হার। ভোটের দিন রাতে অবশ্য জানা গিয়েছিল রাত সাড়ে ১০ নাগাদ ভোটের হার ৬১.৪৬ শতাংশ। রবিবার অবশ্য জানানো হল ভোট পড়েছে ৬২.৫৯ শতাংশ। যা অবশ্য ২০১৫ দিল্লি বিধানসভার  ভোটের যা হার ৬৭.৫ শতাংশের তুলনায় প্রায় ৫ শতাংশ কম। তাই অরবিন্দ কেজরীওয়ালের প্রশ্ন, "এটা একটা ধাক্কা। নির্বাচন কমিশন করছেটা কী? ভোটের এত ঘন্টা পেরিয়ে যাওয়ার পরেও কেন এখনও তারা ভোটের হার জানাচ্ছে না।"
advertisement
advertisement
আপ নেতা সঞ্জয় সিং অবশ্য এর মধ্যে চক্রান্তের অভিযোগ তুলছেন। তার বক্তব্য, "দিল্লিতে ৭০ আসনের বিধানসভা ভোট হচ্ছে। অন্যান্য রাজ্যে এর চেয়ে বেশি আসনের ভোট হয়। সেখানে ভোটের দিনই ফল জানিয়ে দেওয়া হয়। এমনকি লোকসভা ভোটেও তাই হয়। কিন্তু দিল্লির ভোটের পরের দিনেও কমিশন তা জানাতে পারছে না। এর অর্থ, ভেতরে ভেতরে কোনও কিছু চলেছে।"
advertisement
অন্যদিকে শনিবার ভোটের দিন কমিশনের দেওয়া তথ্য আর অ্যাপের দেওয়া তথ্য অধিকাংশ সময় মেলেনি। তা নিয়েও প্রশ্ন তুলছেন বিজেপি বিরোধীরা। অন্যদিকে বিজেপি কমিশনের বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগ মানতে নারাজ। গেরুয়া শিবিরের বক্তব্য, সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টা অবধি ভোটের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা ভোটারদের নিয়ম মেনে ভোট নেওয়া হয়েছে। যদিও ২০১৩ ও ২০১৫ তুলনায় ভোট কম পড়ায় চিন্তা আছে দুই শিবিরের। ২০০৮ সালে ভোটের হার ছিল ৫৭.৫৮ শতাংশ। ২০১৩ বিধানসভা ভোটে ছিল ৬৫.৬৩ শতাংশ ও ২০১৫ বিধানসভা ভোটে তা ছিল ৬৭.০৫ শতাংশ।
advertisement
ABIR GHOSHAL
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
নির্বাচন কমিশনের বিরুদ্ধে তোপ আপ-কংগ্রেসের, সাড়ে ২৫ ঘণ্টা পরে দিল্লিতে ভোটদানের হার জানাল EC
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement