EXCLUSIVE: বাঙালি বিজ্ঞানীর হাত ধরেই মঙ্গলে সমুদ্রের অস্তিত্বের খোঁজ? গবেষণায় বিরাট চাঞ্চল্য

Last Updated:

EXCLUSIVE: বাঙালি বিজ্ঞানী অধ্যাপক রজত মজুমদার গবেষণাপত্রে গবেষণা করে দেখিয়েছেন মঙ্গল গ্রহে সমুদ্রের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা যায় না। নাসার মাধ্যমে বিভিন্ন সময় মঙ্গল গ্রহে পাথরের ছবি তোলা থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে বিশ্লেষণ করেই গবেষণা পত্রে সেই তথ্য বিশ্লেষণ করেছেন বাঙালি বিজ্ঞানী।

বাঙালি বিজ্ঞানী অধ্যাপক রজত মজুমদার
বাঙালি বিজ্ঞানী অধ্যাপক রজত মজুমদার
কলকাতা: বাঙালির হাত ধরে উঠে আসবে মঙ্গল গ্রহে সমুদ্রের সন্ধানের তথ্য? সম্প্রতি নেদারল্যান্ড এর “marine and petroleum Geology” গবেষণা পত্রে এই গবেষণা স্বীকৃতি পেয়েছে। গবেষণা পত্রে বাঙালি বিজ্ঞানী দেখিয়েছেন মঙ্গল গ্রহে  সমুদ্রের অস্তিত্বের সম্ভাবনাকে উড়িয়ে দেওয়া যায় না।
গবেষণা পত্রে বাঙালি বিজ্ঞানী দেখিয়েছেন যে মঙ্গল গ্রহের থেকে ছবি তোলা পাথরের যে বিন্যাস ওই সমসাময়িক পাথর পৃথিবীতেও রয়েছে যার বিন্যাস কার্যত একই। মূলত এই পাথরগুলি পৃথিবীর উপকূলবর্তী অঞ্চল থেকেই সংগ্রহ করা। করোনা পরিস্থিতির সময় থেকে শুরু হয় এই গবেষণা। মূলত  নাসা এর আগে মঙ্গল গ্রহে সমুদ্রের অস্তিত্বের কথা স্বীকার করলেও পরে নাসা সেই তত্ত্ব খারিজ করে দিয়েছে।
advertisement
advertisement
জার্মান ইউনিভার্সিটি অফ টেকনোলজি অফ ওমান-এর ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক রজত মজুমদার গবেষণা করে দেখিয়েছেন মঙ্গল গ্রহে সমুদ্রের অস্তিত্ব অস্বীকার করা যায় না। মঙ্গল গ্রহ থেকে  ৩৬০০ থেকে ৩৮০০ মিলিয়ন বছর পুরনো পাথরের নাসার তোলা বিভিন্ন ছবির  বিভিন্ন স্তর পর্যালোচনা করে এই অস্থিত্বের সন্ধান পাওয়া সম্ভব বলেই গবেষণা পত্রে উল্লেখ। এ প্রসঙ্গে বলতে গিয়ে অধ্যাপক রজত মজুমদার বলেন “এই গবেষণার তখনই সফলতা সম্ভব যখন মঙ্গল গ্রহ থেকে এই পাথরগুলি নিয়ে এসে বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করা সম্ভব হবে।
advertisement
তবে বিভিন্ন সময় নাসার যে পাথরের ছবিগুলি তুলেছে তা থেকে সমুদ্রের অস্তিত্বকে অস্বীকার করা যায় না।” জীবনের উৎপত্তি কোন পরিবেশে হয়েছিল তা নিয়ে দ্বিমত আছে। এটা একটা বিতর্কিত বিষয়। তবে বাঙালি বিজ্ঞানীর দাবি এই গবেষণা তখনই সাফল্য পাবে যখন মঙ্গল গ্রহ থেকে সেই পাথরগুলি এনে বিভিন্ন স্তরে আরও নিখুঁত পর্যালোচনা করা যায়। তবে এই গবেষণা অন্তত মঙ্গল গ্রহে প্রাণের সন্ধান আছে নাকি তার তথ্য প্রমাণে আরও একধাপ বিজ্ঞানকে এগিয়ে দিল বলেই মনে করা হচ্ছে।
advertisement
বিজ্ঞান বলে, পৃথিবী ও মঙ্গলের সৃষ্টি একই সময়ে। মঙ্গল গ্রহে সমুদ্র আছে নাকি লেক আছে সেটা নিয়ে মতভেদ আছে নাসার অন্দরেই। এই পরিস্থিতিতে বাঙালি বিজ্ঞানীর এই গবেষণা তত্ত্ব পথ দেখাবে গোটা বিশ্বের বিজ্ঞান মহলকে পথ দেখাতে পারে বলেই মনে করছে একাংশ। তবে এই গবেষণাপত্র ইতিমধ্যেই স্বীকৃতি পাওয়ায় নাসার সঙ্গে যুক্ত একাধিক ভূতত্ত্ববিদ থেকে শুরু করে বিজ্ঞানীরা এই গবেষণাপত্র নিয়েও আগ্রহ প্রকাশ করতে শুরু করেছেন বলেই দাবি ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক রজত মজুমদারের। তবে মঙ্গল গ্রহে সমুদ্রের সন্ধান অস্বীকার না করার তত্ত্ব কার্যত কোথাও মঙ্গল গ্রহে প্রাণের অস্তিত্বের খোঁজ এর পক্ষেই সায় দেয়।
advertisement
সোমরাজ বন্দ্যোপাধ্যায়
view comments
বাংলা খবর/ খবর/দেশ/
EXCLUSIVE: বাঙালি বিজ্ঞানীর হাত ধরেই মঙ্গলে সমুদ্রের অস্তিত্বের খোঁজ? গবেষণায় বিরাট চাঞ্চল্য
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement