Lung Cancer Reason : যুবদের ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ছে ৫ গুণ! নেপথ্যে কি তামাক? কী বলছেন চিকিৎসকরা

Last Updated:

Lung Cancer Reason : চিকিৎসকরা বলছেন যুবক বয়সে তামাক সেবনের প্রবণতা থাকলে পরবর্তীতে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি ৫ গুণ বেড়ে যায়।

যুবকদের মধ্যে বাড়ছে তামাকের ব্যবহার! ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি নিয়ে কী বলছেন চিকিৎসকরা?
যুবকদের মধ্যে বাড়ছে তামাকের ব্যবহার! ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি নিয়ে কী বলছেন চিকিৎসকরা?
আজকাল যুবকদের মধ্যে তামাক ব্যবহারের প্রবণতা বাড়ছে। একটা সময় সাধারণ প্রবীণ মানুষরা নিজেদের অবসর সময় কাটাতে হুক্কা বা তামাক জাতীয় দ্রব্য সেবন করতেন। তারপর ধীরে ধীরে আধুনিক যুগে এসে শহরের বিভিন্ন বার এবং পাবগুলিতে কিশোর-কিশোরীদের পছন্দ হয়ে ওঠে তামাকের ব্যবহার। তামাক খাওয়ার সেই শৌখিন ব্যাপারই আজ নেশা হয়ে উঠেছে। চিকিৎসকরা বলছেন যুবক বয়সে তামাক সেবনের প্রবণতা থাকলে পরবর্তীতে ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি ৫ গুণ বেড়ে যায়।
আরও একটি চমকপ্রদ তথ্য সামনে এসেছে, বিশেষ করে রাজধানী দিল্লি এবং এনসিআর অঞ্চলে দূষিত পরিবেশের কারণেও এখন সাধারণ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারের মতো মারাত্মক রোগের শিকার হচ্ছেন।
ভারতে বাড়ছে ক্যানসারের ঝুঁকি
advertisement
ভারতে প্রতি বছর ১.৫ থেকে ২ লক্ষ মানুষ ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হন। ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধে জনগণকে সচেতন করতে বদ্ধপরিকর ডা. সজ্জন রাজপুরোহিত এবং ডা. ইন্দর মোহন চুগ। দেখে নেওয়া যাক কী বলছেন তাঁরা।
advertisement
ডা. সজ্জন রাজপুরোহিত জানিয়েছেন, আজকাল স্কুল-কলেজের পড়ুয়ারা সিগারেট এবং হুক্কা খাওয়াকে ফ্যাশন ভাবতে শুরু করেছে, কিন্তু এর ফলে বয়সের সীমা ৫০ পেরোতেই তাদের মধ্যে ফুসফুসের ক্যানসারে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৫ গুণ পর্যন্ত বেড়ে যাচ্ছে। এটি একটি মারাত্মক রোগে পরিণত হয়েছে এবং প্রতি বছর ভারতে লক্ষ লক্ষ মানুষ এই রোগের কারণে প্রাণ হারাচ্ছেন।
advertisement
অন্য দিকে, দূষিত পরিবেশের কারণে ফুসফুসের ক্যানসারও ক্রমাগত বেড়ে চলেছে। ডা. সজ্জন রাজপুরোহিত জানিয়েছেন যে দিল্লিতে বাতাসে দূষণের মাত্রা একিউআই ৩০০ পেরিয়ে গেলে যাঁরা ধূমপান করেন না তাঁরাও ক্যানসারে আক্রান্ত হতে পারেন।
advertisement
ডা. ইন্দ্রমোহন চুগের মতে, অনেক রোগী আছেন যাঁরা প্রাথমিক পর্যায়ে ফুসফুসের ক্যানসার সনাক্ত করতে পারেন না, কেন না এর লক্ষণগুলি ঠিক অনেকটা টিবি রোগের মতো। চিকিৎসকদেরও এই রোগ সম্পর্কে সচেতনতা তৈরি করতে হবে যাতে রোগী সঠিক সময়ে সঠিক চিকিৎসা পান। দুই দশক আগে এই রোগ সনাক্ত হওয়ার পরও বেঁচে থাকার হার খুবই কম ছিল। বর্তমানে আধুনিক চিকিৎসার মাধ্যমে ফুসফুসের ক্যানসার প্রতিরোধে বেঁচে থাকার হার অনেকটাই বেড়েছে।
advertisement
ফুসফুসের ক্যানসার রোগের বেশিরভাগ রোগীই তাদের তৃতীয় বা চতুর্থ পর্যায়ে রোগ সনাক্ত করতে পারেন। এর কারণে এই রোগে অনেক বেশি মানুষ মারা যান। তাই সকলের উচিত প্রতি ২ বছর পর পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করানো যাতে ফুসফুসের ক্যানসারের মতো মারণব্যাধি সনাক্ত করা যায়।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Lung Cancer Reason : যুবদের ফুসফুসের ক্যানসারের ঝুঁকি বাড়ছে ৫ গুণ! নেপথ্যে কি তামাক? কী বলছেন চিকিৎসকরা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement