Swimming: গরম কমায়, ফিগার ভাল রাখে সুইমিং! তবে জলে নামার আগে-পরে এই ডায়েট মানলে লাভ দ্বিগুণ

Last Updated:

বহু সময় অনেকেই ভরপেট খাওয়াদাওয়া করে স্যুইমিং পুলে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এটা একেবারেই করা উচিত নয়।

গরম কমায়, ফিগার ভাল রাখে সুইমিং! তবে জলে নামার আগে-পরে এই ডায়েট মানলে লাভ দ্বিগুণ
গরম কমায়, ফিগার ভাল রাখে সুইমিং! তবে জলে নামার আগে-পরে এই ডায়েট মানলে লাভ দ্বিগুণ
#কলকাতা: ঠা-ঠা রোদের খরতাপে স্যুইমিং পুলের ঠান্ডা জলে গা ভেজাতে কার না-ভাল লাগে (Swimming)! আবার পুলের জলে সাঁতার কাটলে ভাল শরীরচর্চাও হয়ে যায়। তবে বহু সময় অনেকেই ভরপেট খাওয়াদাওয়া করে স্যুইমিং পুলে ঝাঁপিয়ে পড়েন। এটা একেবারেই করা উচিত নয়। ভারি খাবার খেয়ে সাঁতার কাটতে নামলে মলত্যাগের সমস্যা, অ্যাসিডিটি এবং ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। আর একই ভাবে সাঁতার কেটে ওঠার পরেও এই নিয়ম প্রযোজ্য। তাহলে সাঁতার কাটার আগে এবং পরে কী কী খাবার খাওয়া উচিত? আজ সেই ব্যাপারেই আলোচনা করে নেওয়া যাক।
সাঁতারে নামার আগে কোন কোন খাবার ডায়েটে রাখা যেতে পারে?
সাঁতার কাটতে নামার আগে সব সময়ই হালকা খাবার খাওয়া উচিত। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় যে, জলে নামার কিছুক্ষণ আগে টাটকা ফল, বাদাম, দই এবং সামান্য ক্যাফিন জাতীয় খাবার খাওয়া যেতে পারে। দেখে নেওয়া যাক সেই তালিকা।
advertisement
advertisement
কলা:
কলায় প্রচুর পরিমাণে পটাশিয়াম থাকে, যা সাঁতারের সময় এনার্জি বাড়াতে সাহায্য করে।
ডিম:
ডিম প্রোটিনের খুবই ভাল উৎস, যা জলে সক্রিয় থাকতে সাহায্য করে এবং তাৎক্ষণিক এনার্জি দিতে সহায়ক।
বেগল:
বেগল (Bagel) হল ডো-নাটের আকৃতির এক ধরনের পাউরুটি জাতীয় খাবার। এটি কার্বোহাইড্রেটের খুব ভালো উৎস এবং চাইলে বেগলের সঙ্গে পি-নাট বাটার খাওয়া যেতে পারে। তাতে দেহের প্রোটিনের চাহিদাও পূরণ হবে।
advertisement
কফি:
সাঁতারের আগে সামান্য পরিমাণ কফি খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। কারণ এটি সাঁতারুদের ক্লান্তি কমাতে এবং মনঃসংযোগ বাড়াতে সাহায্য করে।
সাঁতার কেটে ওঠার পরে কী কী খাওয়া যেতে পারে?
সাঁতার কাটার পরে মেটাবলিজম ৩০ শতাংশ বেড়ে যায়। তাই এই সময় লাঞ্চ বা ডিনারের মতো ভারি খাবার খাওয়া যেতে পারে। সেক্ষেত্রে চিকেন, পাস্তা কিংবা যে কোনও স্বাস্থ্যকর ভারি খাবার খাওয়া যায়। তাহলে স্যুইমিং পুল থেকে ওঠার পর কী কী খাবার ডায়েটে রাখা যাবে, সেই দিকে আলোকপাত করা যাক।
advertisement
চর্বিহীন মুরগির মাংস:
এটি প্রোটিনের খুবই ভালো উৎস আর সবথেকে বড় কথা হল, এতে স্যাচুরেটেড ফ্যাট একেবারেই থাকে না। চিকেন হালকা করে সাঁতলে কিংবা হালকা তেল-মশলা দিয়ে ঝোল বানিয়ে তা ব্রাউন রাইসের সঙ্গে খাওয়া যেতে পারে।
advertisement
ডিম:
প্রোটিনের দারুণ উৎস ডিম। ফলে সাঁতারের পরেও ডিম খাওয়া যেতে পারে, কারণ এটা পেশির গঠনে সাহায্য করে।
ভাত-ডাল-তরকারি:
কেউ যদি সাধারণ ভারতীয় খাবার খেতে ভালোবাসেন, তাহলে সাঁতারের পরে ভাত, ডাল, তরকারি এবং স্যালাড খেতে পারেন তাঁরা। তবে ঠিক মতো হজমের জন্য ঘুমোতে যাওয়ার আগে হাঁটাহাঁটির অভ্যেস করলে ভাল।
advertisement
সাঁতারের আগে ও পরে এই খাবারগুলো খাওয়া উচিত নয়:
সাঁতারে নামার আগে এবং সাঁতার কেটে ওঠার পরে অতিরিক্ত ক্যাফিন, অ্যালকোহল, চর্বিযুক্ত এবং মশলাদার খাবার এড়িয়ে চলার পরামর্শ দিয়ে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। এই ধরনের খাবারের কারণে সাঁতার কাটার সময়ে বদহজম কিংবা অস্বস্তি হতে পারে।
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Swimming: গরম কমায়, ফিগার ভাল রাখে সুইমিং! তবে জলে নামার আগে-পরে এই ডায়েট মানলে লাভ দ্বিগুণ
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement