Natural Home Cooling: এসি, কুলারের প্রয়োজন নেই, জেনে নিন অতিরিক্ত গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার ৯ প্রাকৃতিক উপায়!

Last Updated:

Summer 2022: কয়েকটি ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতির কথা বলা হল, যেগুলো মেনে চললে বাড়ির অন্দরমহল থাকবে একদম ঠান্ডা।

#নয়াদিল্লি: বৃষ্টি সাময়িক, তাই স্বস্তিও সাময়িক। যে হারে গরম বাড়ছে তাতে বাইরে বেরনো দায়। খুব দরকারি কোনও কাজ না থাকলে ঘরবন্দি হয়েই কাটাতে হচ্ছে বেশিরভাগ সময়টা। শুধুমাত্র ফ্যানের হাওয়ায় স্বস্তি পাওয়া মুশকিল হয়ে উঠেছে। অধিকাংশেরই সঙ্গী হয়ে উঠেছে এসি অথবা এয়ার কুলার। কিন্তু সবসময় এসি বা কুলার চালালে বিদ্যুৎ বিলও তো আসবে আকাশছোঁয়া! তাহলে উপায়? এখানে কয়েকটি ঘরোয়া এবং প্রাকৃতিক পদ্ধতির কথা বলা হল, যেগুলো মেনে চললে বাড়ির অন্দরমহল থাকবে একদম ঠান্ডা। দেখে নেওয়া যাক সেগুলো।
জলেই ঘর ঠান্ডা: এটা দারুণ কৌশল। ৩-৪ বালতি জল নিয়ে জানলার নিচে রাখতে হবে। তাতে পর্দার নিচের অংশটা ডুবিয়ে দিয়ে চালিয়ে দিতে হবে ফ্যান। ফল ধীরে ধীরে ফ্যাব্রিকের মধ্যে দিয়ে উপরের দিকে যায়। তার মধ্যে দিয়ে বাতাস এসে গোটা ঘর ঠান্ডা করবে।
ভারী পর্দা: ঘরের জানলায় অনেক সময়েই হালকা রঙের পাতলা পর্দা ব্যবহার করা হয়। কিন্তু গরমকালে এগুলো বেমানান। ঘরে রোদ আটকানোর জন্য ভারী পর্দা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। জানলায় মাদুরের পর্দাও ব্যবহার করা যায়। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে। সকাল ১০টার পর থেকেই বাড়ির পশ্চিম দিকের বা উত্তর-পশ্চিম দিকে জানলা বন্ধ করে দিতে হবে। নাহলে ঘর বেশি তেতে যাবে।
advertisement
advertisement
বাথরুমের দরজা খোলা থাক: গরমকালে বাথরুমের দরজাটা খোলা রাখতে হবে। এরপর মেঝেতে কয়েক লিটার জল ঢেলে চালিয়ে দিতে হবে পাখা। ব্যস, বাকি কাজটা বাতাস করবে।
জানলার কাছে গাছ: বাড়ি ঠান্ডা রাখার জন্য ঘরের চারপাশে গাছপালা লাগানো যায়। ছায়া দিতে পারে এমন গাছ পূর্ব-পশ্চিম অনুযায়ী লাগাতে হবে, এতে বাড়িতে সরাসরি সূর্যের তাপ ঢুকতে বাধা পাবে। জানলার চারপাশে ঘাসজাতীয় গাছ লাগালেও ঘর ঠান্ডা থাকবে।
advertisement
ফ্রিজ থাকুক নিজের মতো: এই গরমে বারবার ফ্রিজের দ্বারস্থ হতেই হয়। সে ঠান্ডা জল নেওয়া হোক কিংবা আইস কিউব। কিন্তু বারবার ফ্রিজ খোলা এবং বন্ধ করলে মোটরের উপর লোড পরে এবং তাপমাত্রা বেড়ে। যার প্রভাব পড়ে ঘরের আবহাওয়ায়।
বাল্ব নয়: এই সময়টা বাল্ব না জালানোই ভালো। এলিডি বা ফ্লুরোসেন্ট লাইটের ব্যবহারই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এতে ঘর ঠান্ডা থাকবে। একইভাবে বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতি বিশেষ করে টিভি না দেখলে চালিয়ে না রেখে বন্ধ করে রাখতে হবে। মনে রাখতে হবে, মোবাইলের চার্জার থেকেও তাপ নির্গত হয়।
advertisement
ডিহিউমিডিফায়ার: তীব্র আর্দ্রতা কমে গেলে অনেক সহজে শ্বাস নেওয়া যায়। এজন্য ডিহিউমিডিফায়ার কিনতে পারলে সবচেয়ে ভালো। সেরা জিনিসটা পেতে অনলাইন সাইটে খোঁজ নেওয়া যায়।
সাদা চাদর: সাদা বা হালকা রঙের সুতির কাপড় বিছানার চাদর হিসেবে ব্যবহার করতে হবে। বিছানার চাদর মোটা হলে ঘাম বেশি হয়। সাদা ও হালকা রঙের উপাদান তাপ শোষণ করে না, বরং প্রতিফলিত করে।
advertisement
সূর্যাস্ত হলেই খুলে দিতে হবে জানলা: দিনের বেলা নয়, সূর্যাস্তের পরে জানলা খুলুন। গ্রীষ্মকালে দিনের বেলা গরম বাতাস বয়। তাই এই সময়টা জানলা বন্ধ রাখাই ভালো। তবে সূর্যাস্তের পরে যখন তাপমাত্রা কিছুটা কমে যায় এবং ঠান্ডা হাওয়া দিতে শুরু করে তখন জানালা-দরজা খুলে দিতে হবে, যাতে বাতাস ঘরের ভিতরে প্রবেশ করতে পারে। ঠান্ডা বাতাসে ঘরের গুমোট হাওয়া বেরিয়ে যাবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Natural Home Cooling: এসি, কুলারের প্রয়োজন নেই, জেনে নিন অতিরিক্ত গরমে ঘর ঠান্ডা রাখার ৯ প্রাকৃতিক উপায়!
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement