Durga Puja: ঝাড়গ্রামের গুপ্তমণি মন্দিরে দুর্গাপুজো করেন শবররা

Last Updated:

ঝাড়গ্রামের গুপ্তমণি মন্দিরে প্রথা মেনে দুর্গাপুজো করেন শবররা। কেউ বলেন 'বন দুর্গা', কারও কাছে তিনি 'বন দেবী'। মন্দিরের মধ্যে ঘুটঘুটে অন্ধকার। জ্বলছে কয়েকটি ধূপ আর বেশ কয়েকটি মোমবাতি। বহু ভক্ত ভিড় জমিয়েছে সেখানে। মনস্কামনা পূরণের আশায় দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এই মন্দিরে পুজো দিতে

+
গুপ্তমণি মন্দিরের

গুপ্তমণি মন্দিরের ছবি 

ঝাড়গ্রাম, তন্ময় নন্দী: ঝাড়গ্রামের গুপ্তমণি মন্দিরে প্রথা মেনে দুর্গাপুজো করেন শবররা। কেউ বলেন ‘বন দুর্গা’, কারও কাছে তিনি ‘বন দেবী’। মন্দিরের মধ্যে ঘুটঘুটে অন্ধকার। জ্বলছে কয়েকটি ধূপ আর বেশ কয়েকটি মোমবাতি। বহু ভক্ত ভিড় জমিয়েছে সেখানে। মনস্কামনা পূরণের আশায় দূর-দূরান্ত থেকে বহু মানুষ আসেন এই মন্দিরে পুজো দিতে।
খড়্গপুরের কাছেই মা গুপ্তমণির মন্দির। অনেক বিশ্বাস নিয়ে বহু দূর-দূরান্ত থেকে ভক্তরা ছুটে আসেন। মনের ইচ্ছে জানিয়ে মানত করেন। কলকাতা থেকে মুম্বইগামী ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে মা গুপ্তমণির মন্দির। ঝাড়গ্রাম শহর থেকে দূরত্ব ২৭ কিলোমিটার, খড়্গপুর থেকে ১৪ কিলোমিটার।  মনস্কামনা জানিয়ে, ভক্তরা এখানে পুজো দিয়ে বেঁধে যান মাটির হাতি ঘোড়া। পূরণ হয় মনের আশা। অনেকেই নতুন কেনা গাড়ি বা বাইক নিয়ে এখানে পুজো দিতে আসেন। স্থানীয়দের বিশ্বাস, মা গুপ্তমণি দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা করেন। ভক্তদের বিশ্বাস, দেবী গুপ্তমণি হলেন রক্ষার দেবী। তিনি তুষ্ট থাকলে যে কোনও ধরনের দুর্ঘটনার হাত থেকে রক্ষা পাওয়া যায়। দেবী দুর্গা রূপেই পূজিতা হন মা গুপ্তমণি। আজও এই মন্দির সন্ধ্যার পর নিমজ্জিত হয় গাড় অন্ধকারে। কোনও আলো জ্বালানো হয় না, এমনকি প্রদীপও।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/লাইফস্টাইল/
Durga Puja: ঝাড়গ্রামের গুপ্তমণি মন্দিরে দুর্গাপুজো করেন শবররা
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement