৪০ পেরোতেই ত্বকে ছোপ, একমাত্র এভাবেই মোকাবিলা করলে মিলবে উজ্জ্বল ত্বক
Last Updated:
এগুলি কেবল নিরাপদ তাই নয়, চিকিৎসাগতভাবে পরীক্ষিত এবং অনুমোদিত।
#কলকাতা: বয়স ৪০ পেরোলেই ত্বকে পিগমেন্টেশন মহিলাদের সবচেয়ে সাধারণ সমস্যা। আগে এই ধরনের সমস্যায় চিকিৎসকের কাছে যাওয়ার রেওয়াজ ছিল না। বর্তমানে পরিস্থিতি পাল্টেছে। মহিলারা এই ধরনের সমস্যা নিয়ে চিকিৎসকের দ্বারস্থ হচ্ছেন। বিভিন্ন জনপ্রিয় টোটকা ছাড়াও মাইক্রোব্লেডিং, অ্যাস্থেটিক স্কিন রেজুভেনেশন, স্কিন আপলিফটমেন্ট-সহ একাধিক চিকিৎসা পদ্ধতিও জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এগুলি কেবল নিরাপদ তাই নয়, চিকিৎসাগতভাবে পরীক্ষিত এবং অনুমোদিত।
একমাত্র যে জিনিসটা দেখতে হবে সেটা হল, ত্বকের জন্য কোন চিকিৎসা প্রয়োজন এবং কোথা থেকে সেই চিকিৎসা গ্রহণ করা উচিত। বয়সের সঙ্গে সঙ্গে ত্বকে যে পিগমেন্টেশন দেখা যায় এর সবচেয়ে ভাল চিকিৎসা পদ্ধতি হল অ্যাস্থেটিক স্কিন রেজুভেনেশন। সঠিক নির্দেশনা-সহ এই থেরাপিগুলো ব্যবহার করে দেখা যাতে পারে।
আরও পড়ুন ৫০-এও থাকবেন তাজা! শারীরিক ক্ষমতা থাকবে অটুট, পান করুন এই ৫ রকমের জুস!
ত্বককে ময়েশ্চারাইজ রাখা খুব সহজ কাজ মনে হতে পারে। কিন্তু বাস্তবে তা নয়। বয়স একবার ৪০-এর কোঠা পেরোলে ত্বকে পর্যাপ্ত এবং কার্যকরী হাইড্রেশন অর্জন করা কঠিন। ভাল-হাইড্রেটেড ত্বক হল যেখানে সমস্ত কোষ সম্পূর্ণ হাইড্রেটেড থাকে। এই হাইড্রেটেড কোষগুলির ত্বক মেরামত করার এবং সুস্থ রাখার ক্ষমতা রয়েছে। এটাই ত্বকের টোন এবং টেক্সচার ঠিক করে। কিন্তু বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে ত্বক অমসৃণ, নিস্তেজ এবং শুষ্ক হয়ে যায়। ফলে পিগমেন্টেশন দেখা দেয়।
advertisement
advertisement
বার্ধক্য ছাড়াও, দূষণ, ঘুমের অভাব, অপর্যাপ্ত পুষ্টি, মানসিক চাপ এবং দুর্বল ত্বকের জেনেটিক্সের কারণেও পিগমেন্টেশন হতে পারে। এছাড়া আরও অনেক কারণ রয়েছে। সুস্থ ত্বক বজায় রাখার জন্য প্রতিদিন ত্বকের যত্ন নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ যাতে ভেতর থেকে উজ্জ্বল হয়। স্বাস্থ্যকর ত্বকে পিগমেন্টেশন কম হয়।
আরও পড়ুন Beauty Tips: ডিম, ভাত! কালো কুচকুচে চুলের আসল রহস্য লুকিয়ে আছে এতেই
বাজারে ত্বকের জন্য একাধিক চিকিৎসা পদ্ধতি চালু রয়েছে। এগুলো ত্বকের হারানো টেক্সচার এবং উজ্জ্বলতা পুনরুদ্ধার করে। এখন কোন চিকিৎসা পদ্ধতি কোন ত্বকের জন্য আদর্শ তার জন্য পড়াশোনা করা দরকার। চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াও যায়। এরকম একটি চিকিৎসা হল মাল্টিমোডালিটি অ্যাস্থেটিক স্কিন রেজুভেনেশন। এই চিকিৎসায় অধিকাংশ মহিলাই সুফল পেয়েছেন।
advertisement
এই চিকিৎসায় ত্বকের কোষগুলিকে উদ্দীপিত করে তাদের পর্যাপ্ত হাইড্রেশন এবং পুষ্টি দেওয়ার কাজ করা হয়। সরু সূঁচের সাহায্য মাইক্রোড্রপলেটে পণ্যটিকে সরাসরি ত্বকের গভীরে ঢুকিয়ে দেওয়া হয়। সূঁচগুলি ত্বকের গভীর স্তরগুলিতে ত্বকের বাধা অতিক্রম করে এবং ত্বকে পুষ্টি সরবরাহ করে যা বার্ধক্যজনিত কারণে ত্বকের পরিবর্তনগুলিকে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে দেয়।
Location :
First Published :
August 16, 2022 1:51 PM IST