কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা, মন্দিরে মন্দিরে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা। সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে চলছে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা। দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। সবমিলিয়ে জমজমাট দীপাবলি।
#কলকাতা: দীপাবলিতে ধুমধাম। আলোর উৎসবে মেতে বাংলা। নিষ্ঠাভরে মহাকালীর আরাধনা। আঁধার কাটিয়ে আলোয় ফেরা। মোমবাতি-প্রদীপের আলপনা। কালীপুজোয় আবার ঠাকুর দেখা।
দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। তারাপীঠে ভক্তদের ঢল। সাধক বামদেব তন্ত্রসাধনা করে মা তারার দর্শন পেয়েছিলেন। তারাপীঠে মা তারা কালী রূপে পুজিত হন। আজ, শনিবার ভোরে মাকে স্নান করে শীতল আরতি করা হয়েছে। আজ সকাল ১১টা ৪৪ মিনিট থেকে অমাবস্যা। শেষ হবে সোমবার সকাল ৯টা ৩৭ মিনিটে। আজ রাজবেসে সেজেছেন মা। কালীপুজোয় মাকে দু'বার ভোগ বেদন করা হয়ে থাকে। দুপুরের অন্ন ভোগে থাকে পাঁচ রকমের ভাজা, পোলাও, খিচুড়ি, শোল মাছ পোড়া, বলিদানের মাংস, চাটনি, পায়েস মিষ্টি। সন্ধ্যা আরতির সময় দেওয়া হয় লুচি, মিষ্টি। রাতে মহা ধুমধামে নিশিপুজো। কালীপুজোয় শক্তিপীঠে হাজির হয়েছেন সাধকরাও। তারাপীঠ মহাশ্মশানে আজ তন্ত্রসাধনা।
advertisement

advertisement
কালীপুজোয় শক্তি আরাধনায় মেতে বাংলা। সকাল থেকেই মন্দিরে মন্দিরে চলছে মহা ধুমধামে কালী বন্দনা। দীপান্বিতা অমাবস্যায় শক্তির আরাধনা। সবমিলিয়ে জমজমাট দীপাবলি। আলোর উৎসবে মুখরিত রাজ্য। শহর থেকে জেলা, সর্বত্রই এক ছবি। কোথাও সাবেকি সাজে প্রতিমা-মণ্ডপ, কোথাও আকর্ষণ থিম।
advertisement
सभी देशवासियों को दीपावली की हार्दिक मंगलकामनाएं।
Wishing everyone a Happy Diwali! May this festival further brightness and happiness. May everyone be prosperous and healthy. — Narendra Modi (@narendramodi) November 14, 2020
১৮৫৫ সালের ৩১ মে হুগলি নদীর পূর্ব পাড়ে রানি রাসমনি প্রতিষ্ঠা করেন দক্ষিণেশ্বরে ভবতারিণীর মন্দিরের। এই মন্দিরের সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে একাধিক কাহিনি। প্রতি বছরই কালীপুজোর দিন ভক্তদের ঢল নামে মন্দিরে। এ বছরেও একই ছবি ধরা পড়ল। সকাল থেকেই দূর দূরান্ত থেকে এসেছেন পূন্যার্থীরা।
advertisement

টালীগঞ্জের করুণাময়ী কালীমন্দিরে দূরদুরান্ত থেকে ভিড় জমিয়েছেন ভক্তরা। ২৬০ বছরে পা দিল এই মন্দিরের পুজো। ভোর ৪টেয় মঙ্গলআরতি করে পুজোর সূচনা হয়েছে। এখানে কালীপুজোর দিন কুমারী পুজোরও আয়োজন করা হয়। ২০০৯ থেকে এই মন্দিরে কুমারী পুজো শুরু হয়। পাশাপাশি করুণাময়ী কালীমন্দিরে ভোগ হিসেবে আমিষ ও নিরামিষ দু'ধরনের রান্নাই করা হয়। আমিষে ১১ ধরণের মাছ রান্না করা হয়।
advertisement
ঠনঠনিয়ার শ্রীশ্রী সিদ্ধেশ্বরী কালীমন্দিরের পুজো এবার ৩১৬ বছরে পা দিল। প্রতি বছরের মতো সকাল থেকে পূন্যার্থীদের ভিড় মন্দির চত্বরে। রাত সাড়ে এগারোটা থেকে মূল পুজো শুরু হলেও, সকালেও পুন্যার্থীদের পুজো দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বেলা একটা নাগাদ মন্দিরের দরজা বন্ধ হবে, ফের দুপুর তিনটে নাগাদ খোলা হবে মন্দিরের দরজা। পুজো চলবে ভোর পর্যন্ত। এই মন্দিরের বৈশিষ্ট্য হল, দর্শনার্থীদের জন্য শুকনো ভোগ দেওয়া হয়। লুচি ছোলার ডালের ব্যবস্থা থাকে ভোগে। পাশাপাশি মায়ের ভোগ রান্না হয় তিনদিন ধরে। শুক্রবার থেকে সেই ভোগ রান্না শুরু হয়েছে।
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Location :
First Published :
November 14, 2020 10:02 AM IST