CPIM: ৭ জানুয়ারি সিপিআইএমের ব্রিগেড সমাবেশ, মাঠ ভরাতে রাস্তায় নামল ডিওয়াইএফআই

Last Updated:

CPIM Brigade: পথসভা, জনসভা, মিছিল, দেওয়াল লিখন থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়াতেও লাগাতার প্রচার করা হচ্ছে সংগঠনের পক্ষ থেকে...

ব্রিগেডের মাঠ ভরাতে রাস্তায় নামল ডিওয়াইএফআই।
ব্রিগেডের মাঠ ভরাতে রাস্তায় নামল ডিওয়াইএফআই।
কলকাতাঃ রাজ্যে পালাবদলের পর ব্রিগেডের সমাবেশ ডেকেছে সিপিআইএমের যুব সংগঠন। আর এই সমাবেশ সফল করতে পুরোদমে প্রচার শুরু করে দিয়েছে ডিওয়াইএফআই। পথসভা, জনসভা, মিছিল, দেওয়াল লিখন থেকে শুরু করে সোশ্যাল মিডিয়াতেও লাগাতার প্রচার করা হচ্ছে সংগঠনের পক্ষ থেকে। প্রচারের কাজে হাত লাগিয়েছে নেতৃত্বও।
কলকাতায় দেওয়াল লিখনে দেখা গিয়েছে সংগঠনের সম্পাদক মীনাক্ষী মুখোপাধ্যায়কেও। কর্মী সমর্থকদের উৎসাহ দিতে সব স্তরের নেতৃত্ব প্রচারে অংশ গ্রহন করছেন। সংগঠনের তরফে জানানো হয়েছে আগামী নভেম্বর -ডিসেম্বর দু’মাস ধরে কোচবিহার থেকে কাকদ্বীপ পর্যন্ত রাজ্যের প্রতিটি প্রান্তে প্রচার কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে।
আরও পড়ুনঃ ঘূর্ণাবর্ত-নিম্নচাপের সাঁড়াশি আক্রমণ! বিশ্বকর্মা পুজোয় তুমুল ঝড়বৃষ্টির তাণ্ডব, তোলপাড় হবে বাংলা
আগামী বছর ৭ জানুয়ারি ব্রিগেডে সমাবেশ সফল করার লক্ষ্যে। ক্ষমতা থেকে চলে যাওয়ার পর থেকে ভোটের অঙ্কে নতুন করে আশা দেখাতে পারেনি সিপিআইএম। তবে রাজপথে বেশকিছু আন্দোলনে চোখে পড়েছে যুব সংগঠনের সক্রিয়তা। করোনাকালে রেড ভলেন্টিয়ারদের কাজেও সংগঠন অংশ গ্রহন করেছিল। এ বার লোকসভা নির্বাচনের আগে শুধুমাত্র যুব সংগঠনকে দিয়ে ব্রিগেড ভরিয়ে সংগঠনের শক্তি দেখাতে চায় আলিমুদ্দিন স্ট্রিট।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুনঃ ভোটার তালিকা হবে স্বচ্ছ-নির্ভেজাল, লোকসভা নির্বাচনের প্রস্তুতি বৈঠকে কড়া নির্বাচন কমিশন
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশ মনে করেন এই কর্মসূচি সফল হলে দলের নেতা, কর্মী, সমর্থকদের মনোবল অনেকটাই বাড়বে। গত লোকসভা ও বিধানসভা আসনে কোনও আসন না পেলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনে অস্তিত্বের প্রমান দিয়েছে দলের কর্মী সমর্থকেরা। বুথেও নিচু তলার কর্মীদের ‘পারফরম্যান্সে’ মোটের উপর খুশি আলিমুদ্দিন স্ট্রিট। এ বার লোকসভা নির্বাচনে লড়াইয়ে ফিরতে দলের যুব কর্মীদের হাতেই ব্যাটন তুলে দিতে চায় সিপিএম।
advertisement
যুব সংগঠনও ব্রিগেড সমাবেশের মধ্যে দিয়ে সংগঠনের শক্তি দেখাতে চায়। এর আগে বামফ্রন্ট সরকার থাকাকালীন  বেশ কয়েকবার যুবদের ব্রিগেড সমাবেশ হয়েছে। ১৯৮৭ সালের ২৩ আগস্ট ডিওয়াইএফআই ব্রিগেড প্যারেড গ্রাউন্ডে সমাবেশ করে। এটাই ছিল প্রথম কোনও যুবসংগঠনের ব্রিগেড। বক্তা  ছিলেন জ্যোতি বসু, বিমান বসু, হান্নান মোল্লা ও রবীন দেব। এরপর ১৯৯২ সালের ৯ জুন এবং ২০০৭ সালের ৭ জানুয়ারি ডিওয়াইএফআই‘র ডাকে ব্রিগেড সমাবেশ হয়েছে।
advertisement
কিন্তু তৃণমূল সরকারের আমলে এই প্রথম যুবদের ডাকে ব্রিগেড সমাবেশ হতে চলেছে। মীনাক্ষী জানিয়েছেন, “রাজ্যের ক্ষেত্রে সব থেকে বাধা যেটা সেটা হলো স্থায়ী কাজ। করোনার পর এই জায়গায় আঘাত হচ্ছে। ২০১৪ সালের পর থেকে কাজের জায়গায় সব থেকে বেশি আঘাত হচ্ছে। শিল্প বা কৃষি সব ক্ষেত্রেই আঘাত হচ্ছে। ফলত আত্মহত্যার সংখ্যা বাড়ছে। এর বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষেত্রে মানুষের এক হওয়ার জায়গা ধর্ম জাতিতে ভাগ করা হচ্ছে। পঞ্চায়েত ভোট হল কিন্তু ১০০ দিনের কাজ নিয়ে কথা হল না। টাকা দিচ্ছে না। অপর দিকে রাজ্যে ভুয়ো জব কার্ড হয়ে যাচ্ছে। জলা জমি পর্যন্ত চলে যাচ্ছে কর্পোরেটের হাতে। রাজ্যে শুধু নেশা। মদের দোকান খোলা হচ্ছে। স্কুল বন্ধ হয়ে যাচ্ছে! আমরা আসল এজেন্ডাকে তুলে ধরবো মানুষের কাছে আগামী ২ মাস। রাস্তায় থেকে মানুষের দরজায় দরজায় পৌঁছে দেবো এই মানুষের বেঁচে থাকার লড়াই। ৩ নভেম্বর রাজ্য জুড়ে পদ যাত্রা শুরু করব। ৭ জানুয়ারী ব্রিগেড হবে।”
advertisement
UJJAL ROY 
Click here to add News18 as your preferred news source on Google.
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷  News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
view comments
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
CPIM: ৭ জানুয়ারি সিপিআইএমের ব্রিগেড সমাবেশ, মাঠ ভরাতে রাস্তায় নামল ডিওয়াইএফআই
Next Article
advertisement
MGNREGA: মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! কোটি কোটি কৃষক শ্রমিকদের স্বার্থে আঘাত, কেন্দ্রের নয়া ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
মনরেগাকে ধ্বংস করেছে মোদি সরকার! ‘কালো আইনের’ বিরুদ্ধে প্রতিবাদের ডাক সনিয়ার
  • মনরেগা প্রকল্পের নাম বদল নিয়ে এবার মোদি সরকারের বিরুদ্ধে সরব সোনিয়া গান্ধি

  • কংগ্রেসে নেত্রীর দাবি, মনরেগা প্রকল্পকে কার্যত ধ্বংস করে দিল বিজেপি

  • প্রকল্পকে বদলের আইনকে ‘কালো আইন (ব্ল্যাক ল)’ বলে উল্লেখ্য সোনিয়ার৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement