Adhir Chowdhury|| প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে সরছেন অধীর চৌধুরী? দলের 'নতুন নীতি'তে শুরু জল্পনা

Last Updated:

Adhir Chowdhury stepping down as Congress President: রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশের মতে, অধীর চৌধুরী প্রদেশ সভাপতি হওয়ার পর থেকে কংগ্রেসের রক্তক্ষরণ অব্যাহত। তাই এ ক্ষেত্রে নতুন প্রদেশ সভাপতি নিয়োগের পথেই হাঁটবে কংগ্রেস। এ

অধীর রঞ্জন চৌধুরী। ফাইল ছবি।
অধীর রঞ্জন চৌধুরী। ফাইল ছবি।
#কলকাতা: কংগ্রেস কে ঢেলে সাজতে চাইছে হাইকমান্ড। আর সেই জন্য বেশকিছু পদক্ষেপ করেছে দল। তার মধ্যে একটি এক ব্যক্তি এক পদ। আর এর ফলে বেশ কিছু সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। যেমন প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি অধীর রঞ্জন চৌধুরীর ক্ষেত্রে। রাজ্যের সাংসদ অধীর চৌধুরী লোকসভায় বিরোধী দলনেতা। একই সঙ্গে পাবলিক অ্যাকাউন্টস কমিটি বা পিএসির চেয়ারম্যান। আবার প্রদেশ কংগ্রেসের সভাপতি হিসেবে কাজ করছেন তিনি।
দলীয় সূত্রে খবর, বিরোধী দলনেতা হিসেবে এখনই তাঁকে সরানোর কোনও চিন্তাভাবনা নেই দলের। সেক্ষেত্রে প্রদেশ সভাপতির পদই ছাড়তে হতে পারে অধীর চৌধুরীকে। তবে পরবর্তী সভাপতি কে হবেন তার উপর নির্ভর করছে রাজ্যে আগামিদিনে কংগ্রেসের রণকৌশল কী হবে তা নিয়ে। জাতীয় রাজনীতিতে বিজেপি বিরোধী সব রাজনৈতিক দলকে একই বৃত্তে আনতে চাইছে কংগ্রেস। একই কৌশল বামেদেরও। কিন্তু রাজ্য রাজনীতিতে বাম-কংগ্রেস জোট কোনও রাজনৈতিক ফসল তুলতে পারেনি। বরং কংগ্রেসের সাথে জোট না হওয়ার ফলে বিজেপিকে পিছনে ফেলে দ্বিতীয় স্থানে উঠেছে বামেরা। বেশ কয়েকটি নির্বাচন সমীক্ষা করে সেই ইঙ্গিত পেয়েছে তাঁরা। ফলে কংগ্রেসের সাথে সরাসরি জোটে আগ্রহ অনেকটাই কমেছে বাম শিবিরে। ১৫ বামদলকে একসাথে করে কর্মসূচিও নেওয়া হয়েছে। আগামিদিনে সেটাই আরও শক্তিশালী করার দাবিও রয়েছে নিচুতলায়।
advertisement
আরও পড়ুন: সুইসাইড নোটে দায়ী করে গিয়েছিল প্রেমিক, সোনারপুরে কলেজ ছাত্রীকে গ্রেফতার করল পুলিশ
রাজনৈতিক বিশেষজ্ঞ মহলের একাংশের মতে, অধীর চৌধুরী প্রদেশ সভাপতি হওয়ার পর থেকে কংগ্রেসের রক্তক্ষরণ অব্যাহত। তাই এ ক্ষেত্রে নতুন প্রদেশ সভাপতি নিয়োগের পথেই হাঁটবে কংগ্রেস। এবং তার উপরেই নির্ভর করবে রাজ্যে আগামিদিনে কংগ্রেসের রাজনৈতিক কৌশল।
advertisement
advertisement
আরও পড়ুন: 'সিবিআই তদন্তে ক্লান্ত', চরম হতাশা বিচারপতি অভিজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়ের গলায়
উদয়পুরে দলের ‘নব সঙ্কল্প’ শিবিরের পরে সংগঠনে বড়সড় রদবদল আনতে চাইছেন কংগ্রেস নেতৃত্ব। টানা পাঁচ বছরের বেশি কোনও পদে থাকলে দায়িত্ব ছেড়ে দেওয়া বা ‘এক ব্যক্তি, এক পদ’ নীতি মেনে চলার বার্তার পাশাপাশি এ বার সর্ব স্তরের কমিটি তৈরি বা পদাধিকারী বাছাইয়ের ক্ষেত্রে ৫০ বছরের কম বয়সীদের জন্য ৫০% জায়গা রাখার কথা বলা হচ্ছে।
advertisement
এআইসিসি যে পাঁচ দফা সাংগঠনিক নীতির রূপরেখা তৈরি করেছে, সেখানে বলা হয়েছে: একই পদে পাঁচ বছরের বেশি কেউ থাকতে পারবেন না। শঙ্কর মালাকার, নেপাল মাহাতো, মোহিত সেনগুপ্ত, তাপস মজুমদারের মতো নেতারা দীর্ঘ দিন জেলা সভাপতি পদে আছেন। তাঁদের ক্ষেত্রে এই নতুন সাংগঠনিক নীতি কার্যকর করার কোনও পদক্ষেপ হয় কি না, তা নিয়ে চর্চা চলছে কংগ্রেসের অন্দরে।
advertisement
UJJAL ROY
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
Adhir Chowdhury|| প্রদেশ কংগ্রেস সভাপতি পদ থেকে সরছেন অধীর চৌধুরী? দলের 'নতুন নীতি'তে শুরু জল্পনা
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement