মৃত্যুমুখ থেকে ঘরে ফিরলেন রাজ্যের ১৫০০ বাসিন্দা, কেরল থেকে হাওড়ায় প্রথম ট্রেন

Last Updated:

উদ্বেগের অবসান। ঘরে ফিরলেন কেরলে আটকে থাকা বঙ্গসন্তানরা

#কলকাতা: উদ্বেগের অবসান। ঘরে ফিরলেন কেরলে আটকে থাকা বঙ্গসন্তানরা। গতকাল রাতে তিরুঅনন্তপুরম থেকে বিশেষ ট্রেনে হাওড়ায় ফেরেন প্রায় হাজারখানেক মানুষ। হাওড়া স্টেশন থেকে রাতেই তাঁদের বাড়ির উদ্দেশে রওনা করে দেওয়া হয়। যার জন্য ২৪টি বাস দেয় পরিবহণ দফতর।
অবশেষে ঘরে ফেরা। বন্যা বিধ্বস্ত কেরল থেকে ফিরলেন এ রাজ্যের বাসিন্দারা। সোমবার ঘড়িতে তখন রাত সাড়ে ১১টা ৷ সাত ঘণ্টা দেরিতে হাওড়া স্টেশনে ঢোকে তিরুঅনন্তপুরম থেকে আসা বিশেষ ট্রেন। আগে থেকেই সব ব্যবস্থা সেড়ে রেখেছিল রাজ্য সরকার। যার তদারকিতে ছিলেন পুর ও নগরোন্নয়নমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম।
advertisement
advertisement
একে একে ট্রেন থেকে নেমে আসেন কেরল ফেরত যাত্রীরা। সংখ্যাটা প্রায় দেড় হাজার। এঁরা সকলেই এতদিন আটকে ছিলেন বন্যা বিধ্বস্ত কেরলের বিভিন্ন প্রান্তে।
রাতে যাত্রীদের থাকার জন্য রেলের গেস্ট হাউসের বন্দোবস্ত করা হলেও, প্রায় সব যাত্রীকে রাতেই বাড়ি পাঠানোর ব্যবস্থা করে রাজ্য সরকার। সেজন্য পরিবহণ দফতরের তরফে ২৪টি বাসের বন্দোবস্ত করা হয়।
advertisement
আরও পড়ুন 
এই উপায়ে মাত্র ১ টাকায় কিনুন ১ কিলো চাল, ডাল এবং আটা
রাত দেড়টা। হাওড়া স্টেশন থেকে মালদা, মুর্শিদাবাদ, নদিয়াসহ রাজ্যের বিভিন্ন জায়গার উদ্দেশে রওনা দিয়ে দিয়েছে ১৬টি বাস। বাকিদেরও অন্য বাসে করে পাঠানোর ব্যবস্থা হয়। যাঁরা ট্রেনে উত্তরবঙ্গ যাবেন, তাঁদের জন্যও শিয়ালদহ পর্যন্ত বাসের ব্যবস্থা ছিল।
advertisement
আরও পড়ুন 
বাংলা খবর/ খবর/কলকাতা/
মৃত্যুমুখ থেকে ঘরে ফিরলেন রাজ্যের ১৫০০ বাসিন্দা, কেরল থেকে হাওড়ায় প্রথম ট্রেন
Next Article
advertisement
Kolkata Water Logging Update: মঙ্গলবারের পর কি বুধেও ভোগান্তি? শহরের কোন কোন রাস্তা থেকে নামল জল, জানাল পুরসভা
মঙ্গলবারের পর কি বুধেও ভোগান্তি? শহরের কোন কোন রাস্তা থেকে নামল জল, জানাল পুরসভা
  • দুপুরের পর থেকে কমে এসেছিল বৃষ্টি৷ যুদ্ধকালীন তৎপরতায় কাজ করছিল কলকাতা পুরসভাও৷ শেষ পর্যন্ত রাতের মধ্যেই শহরের বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ রাস্তা থেকে জল সম্পূর্ণ সরিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে বলে দাবি করল কলকাতা পুরসভা৷ মঙ্গলবার রাত ৯টা পর্যন্ত যে রাস্তাগুলি থেকে জল নেমেছে, সেই রাস্তাগুলির একটি তালিকাও প্রকাশ করে পুর কর্তৃপক্ষ৷

VIEW MORE
advertisement
advertisement