• HOME
  • »
  • NEWS
  • »
  • ipl
  • »
  • KKR WIN BY 5 WICKETS AGAINST PUNJAB KINGS AT AHMEDABAD AS CAPTAIN EOIN MORGAN LEADS FROM THE FRONT RRC
liveLIVE NOW

KKR vs PBKS Live : অবশেষে জয়! শাপমোচন নাইটদের

১৭ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলকে ভরসা দিলেন মরগ্যান, রাহুল। চার ম্যাচ পর জিতল কেকেআর

  • | April 26, 2021, 23:16 IST
    facebookTwitterLinkedin
    LAST UPDATED 2 YEARS AGO

    AUTO-REFRESH

    HIGHLIGHTS

    Apr 26, 2021 23:19 (IST)
    Apr 26, 2021 23:07 (IST)

    ২০ বল বাকি থাকতেই জয় কেকেআরের। চার মারলেন কার্ত্তিক। ৫ উইকেটে জিতল কেকেআর

    Apr 26, 2021 23:01 (IST)

    ১৬ ওভারে কেকেআর ১১৫/৫। ছয় এবং চার মারলেন মরগ্যান

    Apr 26, 2021 22:56 (IST)

    ১৫ ওভারে কেকেআর ১০২/৫

    Apr 26, 2021 22:52 (IST)

    ১০ করে রান আউট রাসেল

    Apr 26, 2021 22:51 (IST)
    Apr 26, 2021 22:50 (IST)

    ১৪ ওভারে কেকেআর ৯৮/৪

    Apr 26, 2021 22:42 (IST)

    ১৩ ওভারে কেকেআর ৯১/৪

    Apr 26, 2021 22:39 (IST)

    ১২ ওভারে কেকেআর ৮৮/৪

    Apr 26, 2021 22:32 (IST)

    ১১ ওভারে কেকেআর ৮৩/৪। আউট রাহুল ৪১ করে।

    #আহমেদাবাদ: অবশেষে জয় পেল কলকাতা নাইট রাইডার্স। আমেদাবাদে পঞ্জাব কিংস দলের বিরুদ্ধে  ৫ উইকেটে জয়ী শাহরুখ খানের দল। অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান এবং সহ অধিনায়ক দীনেশ কার্তিক শেষপর্যন্ত উইকেটে থেকে দলকে জিতিয়ে ফিরলেন।আবার ডাহা ফেল কলকাতা নাইট রাইডার্স দলের টপ অর্ডার। গিল, রানা, নারিন যখন ফিরে গেলেন স্কোরবোর্ডে তখন রান ১৭ । কাঁপুনি ধরে গিয়েছে নাইট রাইডার্স ব্যাটিংয়ে। মনে হতে শুরু করেছে এত কম রান তাড়া করেও শেষপর্যন্ত না হেরে মাঠ ছাড়তে হয় শাহরুখ খানের দলকে।

    কিন্তু সেটা হতে দিলেন না অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান এবং রাহুল ত্রিপাঠী। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে দলের হাল ধরলেন দুজনে। খুচরো রান নিয়ে স্কোরবোর্ড চালু রাখলেন। খারাপ বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠালেন। নিশ্চিত করলেন আজ যেন একই ভুলের পুনরাবৃত্তি না ঘটে। ধৈর্য ধরে লক্ষ্যের দিকে এগিয়ে গেলেন এই জুটি।রাহুল আউট হলেন ৪১ করে।

    টানা চার ম্যাচ হারের পর আজ আমেদাবাদে জেতার জন্য মরিয়া ছিল কেকেআর। ফাস্ট বোলাররা দারুণ শুরু করল নাইট রাইডার্স দলের হয়ে। রাহুলকে ফিরিয়ে দিলেন প্যাট কামিন্স। এরপর গেইলকে ফিরিয়ে দিলেন শিবম মভি। হুদার উইকেট নিলেন প্রসিদ্ধ কৃষ্ণ। দুর্দান্ত ক্যাচ নিলেন মর্গ্যান। এদিন দেখা গেল আন্দ্রে রাসেলকে প্রথম দশ ওভারের ভেতর বল করতে নিয়ে এলেন ইয়ন মর্গ্যান। ফিল্ডিং পরিবর্তন করার ক্ষেত্রে কিছু নতুনত্ব দেখা গেল শাহরুখ খানের দলের। যেভাবে শুরু করেছে কেকেআর, শেষপর্যন্ত বোলাররা এই চাপ রাখতে পারে কিনা সেটাই দেখার।ক্রিজে আছেন পুরান এবং আগারওয়াল।দুজনেই বড় শট খেলতে পারেন।

    লজ্জা, শুধুই লজ্জা! প্রাপ্তি বলতে আর কিছুই নেই বেগুনি জার্সিধারীদের। যে দল পরপর চার ম্যাচে হারে, তাঁদের নিয়ে লিখতে বসা উলুবনে মুক্তো ছড়ানোর মত। সোমবার হেরো দল কলকাতা নাইট রাইডার্স আবার মুখোমুখি হতে চলেছে পঞ্জাব কিংস দলের। যে দলটা পরপর তিন ম্যাচে হারের পর দুরন্ত কামব্যাক করেছে মুম্বইকে হারিয়ে। ব্যাট হাতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন কে এল রাহুল। অধিনায়ক রাহুল নিজের ছন্দে থাকলে তাঁকে আটকানো মুশকিল। সঙ্গে রয়েছেন ইউনিভার্স বস ক্রিস গেইল। তিনিও যে ফর্মে ফেরার চেষ্টা করছেন সেটা প্রমাণ করেছেন শেষ ম্যাচে। ৪৩ রানে অপরাজিত ছিলেন ক্যারিবিয়ান তারকা।

    এছাড়াও আগরওয়াল, পুরান, দীপক হুদা এবং তরুণ তারকা শাহরুখ খান রয়েছে দলে। বোলিং বিভাগে পঞ্জাবের নেতৃত্ব দেবেন মহম্মদ শামি। তাঁকে সাহায্য করার জন্য রয়েছেন অর্শদীপ সিং, রবি বিষ্ণোইরা। সবচেয়ে বড় কথা, চ্যাম্পিয়ন দলকে ৯ উইকেটে হারানোর পর আত্মবিশ্বাসের দিক থেকে অনেকটা ভাল জায়গায় রয়েছে পঞ্জাব। অন্যদিকে রাজস্থানের কাছে হেরে লিগ পর্যায়ের সবচেয়ে নীচে কলকাতা নাইট রাইডার্স। জঘন্য প্রদর্শন করে চলেছে শাহরুখ খানের দল। না ব্যাটিং, না বোলিং - কোনও বিভাগেই ভারসাম্য দেখা যাচ্ছে না। আর মর্গ্যান? যত কম বলা যায় তত ভাল।

    সবচেয়ে বড় কথা এই দলের সিইও যিনি, তিনি ক্রিকেটের কিছু না বুঝেও বছরের-পর-বছর থেকে যাচ্ছেন। কোনও জবাবদিহি করতে হয় না। সমর্থকদের প্রত্যাশা, ভালোবাসার মর্যাদার মূল্য এঁদের কাছে মূল্যহীন। কলকাতার দল হয়ে যে দলের স্থানীয় ক্রিকেটার নেই, সেই দল নিয়ে বাংলার ক্রিকেটপ্রেমীরা ও দু'ভাগে বিভক্ত। অবশ্য সেটা অন্য প্রসঙ্গ। ভাল খেললে এবং সাফল্য পেলে সব জবাব দেওয়া হয়ে যায়। কিন্তু দল ব্যর্থ হলে প্রশ্ন তো উঠবেই। অনেকে তো এখন মনে করছেন ইয়ন মর্গ্যান অধিনায়ক হিসেবে দীনেশ কার্তিকের থেকে কী ভাল করছেন? কোটি কোটি টাকা দিয়ে ম্যাকালাম, ডেভিড হাসি, কাইল মিলসদের পুষে লাভ কী?

    যে রাজস্থান দলটা দুদিন আগে বিরাট কোহলির আরসিবির কাছে উড়ে গিয়েছিল, সেই দলের কাছেও হার? সত্যিই লজ্জার। প্রতিদিন ম্যাচ হারের পর হাসি হাসি মুখে সাংবাদিক সম্মেলনে এসে একই বুলি আওড়ানো ছাড়া কাজ নেই নাইট অধিনায়কের। রিজার্ভ বেঞ্চেগুরকীরত মান, পবন নেগীর মত ক্রিকেটারদের কেন সুযোগ দেওয়া হচ্ছে না কেউ জানে না। অধিনায়ক অদ্ভুত যুক্তি দেখিয়েছেন। আমেদাবাদে এসে নাকি বড় মাঠে সুবিধা পাবে তাঁর দল। আর কী অজুহাত দেওয়া বাকি রয়েছে কে জানে? সোমবার রাহুলদের কাছে হারলে লজ্জার নতুন মাইলস্টোন স্পর্শ করবে দুবারের চ্যাম্পিয়ন দল।