মাঝরাস্তায় দাঁড়িয়ে ট্র্যাফিক পুলিশের ঠোঁটে চুমুর পর চুমু। সংগৃহীত ছবি।
আইনভঙ্গের শাস্তি মকুব হল 'লিপলক' অর্থাৎ ঠোঁট চাপা চুমুতে। কোনও সিনেমার প্লট নয়। বাস্তবেই এই ঘটনা ঘটেছে। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ঘনিষ্ঠ দৃশ্য। যা নিয়ে তোলপাড় নেট দুনিয়া।
#লিমা:আইনভঙ্গের শাস্তি মকুব হল 'লিপলক' অর্থাৎ ঠোঁট চাপা চুমুতে। কোনও সিনেমার প্লট নয়। বাস্তবেই এই ঘটনা ঘটেছে। সিসি ক্যামেরায় ধরা পড়েছে সেই ঘনিষ্ঠ দৃশ্য। যা নিয়ে তোলপাড় নেট দুনিয়া।
করোনা অতিমারীর জেরে পৃথিবীর একাধিক দেশে লকডাউন জারি হয়েছিল। সেই লকডাউন শিথিল করা হলে, সামান্য কিছু বিধিনিষেধ এখনও একাধিক দেশে জারি রয়েছে। সেই বিধিনিষেধ উপেক্ষা করলে মহামারী আইনে শাস্তি হবে আইনভঙ্গকারীর। এ ক্ষেত্রে আইনভঙ্গ করেছিলেন এক যুবতী। কর্তব্যরত ট্রাফিক পুলিশ তাঁকে আটক করেন। এরপর...
ঘটনাটি ঘটেছে পেরুর রাজধানী লিমার মিরাফ্লোরেস ব্রডওয়াকে। স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম সূত্রে জানা গিয়েছে, পুলিশ আধিকারিক ওই যুবতীকে আইন অমান্য করায় শাস্তি বা জরিমানার বদলে নাকি চুমুর দাবি করেছিলেন। অর্থাৎ, চুমুতেই সব শাস্তি মকুব হবে, এমনই ছিল দাবি। এরপরেই ওই মহিলা মাঝরাস্তায় দাঁড়িয়ে পুলিশ কর্মীকে জাপটে ধরে তাঁকে চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দেন। এরপর কথামতোই ছাড়া পেয়ে যান তিনি। তবে এই গোটা ঘটনাটি ক্যামেরাবন্দি হয়েছিল। সেই দৃশ্য স্থানীয় একটি সংবাদ মাধ্যমে সম্প্রচারিত হয় সম্প্রতি। এরপরই নড়েচড়ে বসে প্রশাসন। অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে আইনভঙ্গকারীকে ছেড়ে দেওয়া এবং তাঁর নিজের অপরাধের জন্য। বিভাগীয় তদন্ত শুরু হয়েছে ওই পুলিশকর্মীর বিরুদ্ধে।
যে ভিডিওটি প্রকাশিত হয়েছে, তাতে দেখা যাচ্ছে দু-পাশে দুটি গাড়ি দাঁড় করানো। মধ্যে দাঁড়িয়ে রয়েছেন ওই যুবতী এবং পুলিশকর্মী। প্রথমাবস্থায় পুলিশকর্মী যুবতীর অপরাধের জন্য ফাইন করার চেষ্টা করলে কিছুক্ষণের মধ্যেই তাঁরা ঘনিহট এইচপিয়ে ড়ে। একে অপরকে চুমু খেতে শুরু করেন। এরপর মহিলা গাঁরই নিয়ে বেরিয়ে যান কিছুক্ষণের মধ্যেই। Daily Mail-র রিপোর্ট অনুযায়ী, জেলা সিকিউরিটি ইন-চার্জ আইবেরো রডরিগেজ জানিয়েছেন, মেয়র লুইস মলিনা অভিযুক্ত পুলিশ কর্মীকে বরখাস্ত করার নির্দেশ দেন। তাঁর বিরুদ্ধে একাধিক অভিযোগ রয়েছে। "