ভূমিকম্প, তুষার ঝড়, ধ্বংসের মুখে ‘হিলারী স্টেপ’

Last Updated:

ধ্বংসের পথে হিলারী স্টেপ। ১৯৫৩-তে এভারেস্ট অভিযানে গিয়ে এই স্টেপ আবিষ্কার করেন পর্বতারোহী এডমণ্ড হিলারী ও তেনজিং নোরগে।

#কলকাতা: ধ্বংসের পথে হিলারী স্টেপ। ১৯৫৩-তে এভারেস্ট অভিযানে গিয়ে এই স্টেপ আবিষ্কার করেন পর্বতারোহী এডমণ্ড হিলারী ও তেনজিং নোরগে। খাড়া পাহাড়ের ঢালে ওই ৪০ ফুট অংশে বরফ জমে না। ফলে পাথুরে এই অংশ পেরনোই ছিল পর্বতারোহীদের কাছে চ্যালেঞ্জ। কিন্তু ভূমিকম্প, তুষার ঝড় ও অতিরিক্ত পর্বতারোহীর চাপে পাথুরে অংশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। ফলে প্রকৃতিই যেন সহজ করে দিল এভারেস্ট অভিযানের পথ।
চারদিকে বরফ আর বরফ। এই দুর্গম পথ পেরিয়েই ৮ হাজার ৮৪৮ মিটার অতিক্রম করতে পারলেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ এভারেস্ট জয়। এই উচ্চতার আগে ৮ হাজার ৭৯০ মিটার উচ্চতায় রয়েছে হিলারী স্টেপ।
১৯৫৩ সালে এভারেস্ট অভিযানে গিয়ে এই স্টেপ আবিষ্কার করেছিলেন এডমণ্ড হিলারী ও তেনজিং নোরগে। এভারেস্টের বুকে ওই অংশের বিস্তার প্রায় ৪০ ফুট। খাড়াই পাহাড়ের ওই অংশে বরফ জমে না। বিস্তীর্ণ পথ বরফের মধ্যে দিয়ে পেরিয়ে শেষে হিলারী স্টেপে এসে তাই কড়া চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হতে হয় পর্বতারোহীদের। কারণ কাঁটা লাগানো জুতো পরে ওই পাথুরে অংশে হাঁটা অত্যন্ত কঠিন কাজ। কেমন এই হিলারী স্টেপ..
advertisement
advertisement
- 'হিলারী স্টেপের' বিস্তার প্রায় ৪০ মিটার
- 'হিলারী স্টেপে' বরফ জমে না
- খাড়াই এই অংশ মূলত পাথর দিয়ে মোড়া
- এই অংশে চ্যালেঞ্জের মুখে পড়তে হয় পর্বতারোহীদের
- কাঁটা লাগানো জুতো পরে পাথুরে অংশ পার হওয়া অত্যন্ত কঠিন কাজ
এই চ্যালেঞ্জের জন্যই পর্বতারোহীদের কাছে আকর্ষণীয় ছিল হিলারী স্টেপ।
advertisement
বাইট, কুন্তল কারার, পর্বতারোহী
কিন্তু, বর্তমানে এই পাথুরে অংশ নষ্ট হয়ে গিয়েছে। কারণ হিসাবে উঠে আসছে
- ২০১৫ সালে ভয়ানক ভূমিকম্প
- ক্রমাগত তুষার ঝড়
- পর্বতারোহীদের ঘনঘন এভারেস্ট অভিযান
মুছে যেতে বসেছে হিলারি স্টেপ। ফলে প্রকৃতিই যেন সহজ করে দিচ্ছে এভারেস্টের শিখর ছোঁয়ার বাসনাকে।
বাংলা খবর/ খবর/বিদেশ/
ভূমিকম্প, তুষার ঝড়, ধ্বংসের মুখে ‘হিলারী স্টেপ’
Next Article
advertisement
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! তারপরেই, এই এলাকার পুজোর থিম দেখলে অবাক হবেন!
পথ দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় ক্লাব এর সদস্যর এক আত্মীয়র! অন্যরকম থিম এই এলাকায়
VIEW MORE
advertisement
advertisement