#ভিয়েতনাম: করোনা ভাইরাস (coronavirus) আমাদের জীবনে অনেক বদল এনে দিয়েছে। গত দু'বছরে গোটা বিশ্বের মানুষ সব কিছুই প্রায় ঘর থেকে করে। অফিসে এসেছে ওয়ার্ক ফ্রম হোম (work from home)। আর স্কুলের বদলে শুরু হয়েছে অনলাইন ক্লাস (online class)। বাচ্চারা এখন আর স্কুলে যায় না। বাড়ি থেকেই চলে স্কুলের ক্লাস। আর তার জন্য সব স্কুল অনলাইনের মাধ্যমে ক্লাস নেয়। এই ভাবে পড়াশুনোয় করার অভ্যেস প্রায় গোটা বিশ্বের হয়ে গিয়েছে।
অনলাইন ক্লাস মানেই দরকার ভালো নেট কানেকশন (online class)এবং স্মার্টফোন বা ল্যাপটপ। বেশির ভাগ ছাত্র ছাত্রীরাই মোবাইল ফোনে অনলাইন ক্লাস করে। আর এই অনলাইন ক্লাস করতে গিয়ে প্রাণ গেল ক্লাস ৫-এর এক ছাত্রের।
ঘটনাটি ঘটেছে ভিয়েতনামে। অনলাইন ক্লাস(online class) করার সময় ফোন চার্জে বসিয়ে রেখেছিল ওই ছাত্র। ক্লাস চলছিল প্রতিদিনের মতোই। হঠাৎ করেই মোবাইল ফোনটি ব্লাস্ট করে। চোখের সামনে ফেটে যায় ফোন। এবং সঙ্গে সঙ্গে ছাত্রটি আহত হয়।
তাকে সঙ্গে সঙ্গে নিয়ে যাওয়া হয় কাছের একটি হাসপাতালে। সেখানকার ডাক্তাররা দেখেন ছাত্রটি গুরুতর আহত। সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসা শুরু হয়। কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই ওই ছাত্রের মৃত্যু ঘটে। এই ভয়াবহ ঘটনায় শোকের ছায়া নেমে আসে পরিবারে।
বেশ কিছুদিন আগে এমন একটি ঘটনা সামনে(online class) এসেছিল। সেখানে অনলাইন ক্লাস চলাকালিন ফোন চার্জে দিয়েছিল এক ছাত্র। গোটা ফোনটার বডিতে কারেন্ট চলে আসে। সেই ইলেকট্রিক লেগেই মারা যায় ওই ছাত্র।
এই সব ঘটনা সামনে আসার পর অনেকেই বেশ আতঙ্কিত(online class)। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন অনলাইন ক্লাস করার সময় খেয়াল রাখতে হবে মোবাইল ফোন যেন চার্জে বসানো না থাকে। পরিবারের মানুষকে সচেতন হতে হবে। কারণ প্রায় ৫ থেকে ৬ ঘণ্টা অনলাইন ক্লাস চলে। এই গোটা সময় যদি ফোন চার্জে বসিয়ে চালানো হয়, তাহলে অঘটন ঘটার সম্ভাবনা থেকে যায়। সে ক্ষেত্রে ফোন আগে থেকে চার্জ দিয়ে রেখে তবেই ক্লাস শুরু করতে হবে।
নিউজ১৮ বাংলায় সবার আগে পড়ুন ব্রেকিং নিউজ। থাকছে দৈনিক টাটকা খবর, খবরের লাইভ আপডেট। সবচেয়ে ভরসাযোগ্য বাংলা খবর পড়ুন নিউজ১৮ বাংলার ওয়েবসাইটে।
Tags: Coronavirus, Online class, School