Smart Cap for Visually Impaired: খুদে ইঞ্জিনিয়ারের তৈরি স্মার্ট ক্যাপ পরে নিশ্চিন্তে পথ চলবেন দৃষ্টিহীনরাও

Last Updated:

Smart Cap for Visually Impaired: তাক লাগানো আবিষ্কার করেছে হুগলির চন্দননগর কানাইলাল বিদ্যামন্দিরের নবম শ্রেণীর ছাত্র আদিত্য রায়

+
আদিত্য

আদিত্য ও তার স্মার্ট টুপি

রাহী হালদার, হুগলি: খুদে পড়ুয়ার বড় আবিষ্কার স্মার্ট টুপি ! আবিষ্কার যা প্রতিদিনের কাজে লাগবে, বিশেষ করে দৃষ্টিহীন মানুষদের। এই ইনোভেটিভ স্মার্ট ক্যাপ বা অত্যাধুনিক টুপি পড়ে দৃষ্টিহীন মানুষ কারওর সাহায্য ছাড়াই একাই চলাচল করতে পারবেন রাস্তায়। এইরকমই তাক লাগানো আবিষ্কার করেছে হুগলির চন্দননগর কানাইলাল বিদ্যামন্দিরের নবম শ্রেণীর ছাত্র আদিত্য রায়।
হুগলির চন্দননগরের গোয়াবাগানের দম্পতি ধীমান ও দেবশ্রী রায়ের ছেলে আদিত্য। ছোটবেলা থেকেই ইলেকট্রনিক্সের প্রতি তার বিশেষ আগ্রহ রয়েছে। একদম প্রথমে বাবার কাজ দেখে ইলেকট্রনিক্সের প্রতি তার আগ্রহ তৈরি হয়। ইতিমধ্যেই বিভিন্ন স্কুল ও রাজ্য স্তরের বিজ্ঞান প্রদর্শনীতে বিভিন্ন পুরস্কারও  নিয়ে এসেছে সে। তবে তার নতুন আবিষ্কার সম্পূর্ণরূপে অনুপ্রেরণা পেয়েছে দৃষ্টিহীনদের থেকে।
advertisement
আদিত্য জানায়, ছোট থেকে স্কুলে যাওয়ার সময় রাস্তায় দৃষ্টিহীনদের দেখে তাদের প্রতি সহানুভূতি তৈরি হয়। সে প্রথম থেকেই চাইত তাদের জন্য কিছু একটা করার। বিশেষ করে রাস্তা পারাপার করার সময় বা পথ চলার সময় দৃষ্টিহীন মানুষদের একজনের অবলম্বন প্রয়োজন। এখন সেই অবলম্বন হবে স্মার্ট টুপি। টুপিতে লাগানো সেন্সর আল্ট্রাসনিক সাউন্ড এর মধ্যে দিয়ে তার সামনে কেউ চলে এলে অ্যালার্ম-এর মতো আওয়াজ করে সতর্ক করবে।
advertisement
advertisement
এখানেই শেষ নয়। এই স্মার্ট টুপির ওপর লাগানো আছে একটি সোলার প্যানেল, যা সূর্যের আলো থেকে বিদ্যুৎ উৎপন্ন করে সেটিকে স্টোর করবে ব্যাটারির মধ্যে। টুপির মধ্যে থাকা পাঁচ হাজার এম এইচ-এর ব্যাটারি যা দিয়ে চার্জ দেওয়া যাবে মোবাইল ফোন থেকে শুরু করে অন্যান্য জরুরি বৈদ্যুতিন জিনিসপত্র। একইসঙ্গে এই টুপির মধ্যে লাগানো রয়েছে, ব্লুটুথ কলিং ডিভাইস। যার সাহায্যে মাথায় টুপি পড়ে থেকেই যে কেউ ফোন রিসিভ করতে পারবে একইসঙ্গে সে চাইলে গানও শুনতে পারবে সেটা দিয়ে।
advertisement
আরও পড়ুন :  জারি কমলা ও হলুদ অ্যালার্ট! রাজ্যে লাগাতার চলবে ঝড়বৃষ্টির তাণ্ডব, জানুন পূর্বাভাস
এই বিষয়ে আদিত্যর মা দেবশ্রী রায় বলেন, ‘‘ছেলের ছোটবেলা থেকেই যে কোনও বৈদ্যুতিন জিনিস খুলে দেখার অভ্যাস ছিল। ইলেকট্রনিক্সের সমস্ত সামগ্রী দিয়ে নতুন কিছু তৈরি করার অভ্যাস তার ছিল ছোট থেকে। বড় হতে হতে সেই অভ্যাস তার নেশায় পরিণত হয়। ছেলের তৈরি স্মার্ট ক্যাপ এর পেটেন্ট নেওয়ার চেষ্টা করছেন তার পরিবার।’ ছেলের জন্য তারা খুবই গর্বিত। তাদের আশা, আগামী দিনে আদিত্য আরও নতুন নতুন আবিষ্কার করবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/হুগলি/
Smart Cap for Visually Impaired: খুদে ইঞ্জিনিয়ারের তৈরি স্মার্ট ক্যাপ পরে নিশ্চিন্তে পথ চলবেন দৃষ্টিহীনরাও
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement