সুমতির হাতে নতুন প্রাণ, সত্তর বছরেও গড়ছেন ঠাকুর

Last Updated:

পায়ে পায়ে এ ভাবেই কেটে গেল তিন দশক। শরীর ভেঙেছে। চোখের জ্যোতি আজ ক্ষীণ। তবুও তাঁর হাতে এখনও নতুন প্রাণ পান উমা।

#জলপাইগুড়ি: ঠিক সাঁইত্রিশ বছর আগের কথা। এমনই এক পুজোর সময় কাজ অসমাপ্ত রেখে গত হয়েছিলেন স্বামী। কাঁধে নাবালক চার মেয়ে আর এক ছেলের দায়িত্ব। এরপর....। ঠিক সাইতিরিশ বছর পর এখন তিনি শিক্ষিকা। তাঁর কাছেই ঠাকুর তৈরির পাঠ নেয় নাতি-নাতনিরা। জলপাইগুড়ির সুমতি পাল যেন বাস্তবের দুর্গা।
পায়ে পায়ে এ ভাবেই কেটে গেল তিন দশক। শরীর ভেঙেছে। চোখের জ্যোতি আজ ক্ষীণ। তবুও তাঁর হাতে এখনও নতুন প্রাণ পান উমা।
সুমতি পাল। সত্তর পেরিয়েছে তাঁর বয়স। মৃৎ শিল্পী স্বামী গোপাল পালের তৈরি এই কারখানা আজও তাঁর সবকিছু। সাইতিরিশ বছর আগে এমন-ই এক পুজোয় প্রয়াত হয়েছিলেন গোপাল। ক্যানসার কেড়ে নিয়েছিল তাঁর জীবন। ভয় পাননি সুমতি। পিছিয়ে আসেননি। বরং জলপাইগুড়ির ভাটিয়া বিল্ডিং অঞ্চলের প্রতিমা তৈরির এই কারখানাকে ধরেছিলেন শক্ত হাতেই।
advertisement
advertisement
আগে অনেক ঠাকুর গড়তেন। ইদানিং আর পারেন না। তাই আটটার বেশি আর বায়না নেন না। সুমতির মন খারাপ, বাজার আর আগের মতো নেই।
চার মেয়েকে বিয়ে দিয়েছেন। বড় করছেন এক ছেলেরা। আজ নাতি-নাতনিরাই সুমতির লাঠি। পুজো আসলেই ঝাঁপিয়ে পড়ে দিদিমাকে সাহায্যে। যুবকের নাম তন্ময়। দিদিমার কাছেই কাজ শিখেছেন।
পুজো, মানে নতুন উন্মাদনা। পুজো মানে নতুন কিছু আবিষ্কার। জলপাইগুড়ির বাসিন্দা সত্তর বছরের সুমতি পাল। তিনিই যেন আজ দূর গাঁয়ের দুগগা।
advertisement
view comments
বাংলা খবর/ খবর/ফিচার/
সুমতির হাতে নতুন প্রাণ, সত্তর বছরেও গড়ছেন ঠাকুর
Next Article
advertisement
সকালে মা দরজা খুলতেই...বিছানায়, মশারিতে ছোপ ছোপ রক্ত! শরীরের একাধিক ধারাল অস্ত্রের আঘাত, দেগঙ্গায় ভয়ঙ্কর খুন
বিছানায়, মশারিতে ছোপ ছোপ রক্ত! শরীরের একাধিক ধারালো অস্ত্রের আঘাত, দেগঙ্গায় ভয়ঙ্কর খুন
  • সাতসকালে ঘর থেকে উদ্ধার এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মৃতদেহ

  • দেগঙ্গার ঘটনাকে কেন্দ্র করে ঘনাচ্ছে রহস‍্য।

  • পুলিশের প্রাথমিক অনুমান মদ্যপানের আসরেই খুন করা হয়েছে

VIEW MORE
advertisement
advertisement