৩০০ বছরের বেশি পুরনো সাবর্ণ রায়চৌধুরীর বংশধরের পুজো, কালো পাঁঠা বলির রীতি, পূজিত মহাদেবও
Last Updated:
জমিদারিও নেই। সেই জমিদারও নেই। তবে পুজোটা আছে। তিনশো বছরের বেশি সময় ধরে চন্দ্রকোণার জগন্নাথপুরের চৌধুরী পরিবারে পুজোর ঐতিহ্য জমজমাট
কলকাতার শখের বাজারের সাবর্ণ রায় চৌধুরীর পরিবারের দুর্গাপুজোর নাম কে না জানে? সাবর্ণ রায়চৌধুরীদেরই বংশধর ছিলেন রামকালী চৌধুরী। জমিদারি সামলাতে তিনি গিয়েছিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোণার জগন্নাথপুর গ্রামে। কয়েক বছরের মধ্যেই পুজো শুরু জগন্নাথপুর গ্রামে। পুজো ঘিরে স্বপ্নাদেশের গল্প।
জমিদারিও নেই। সেই জমিদারও নেই। তবে পুজোটা আছে। তিনশো বছরের বেশি সময় ধরে চন্দ্রকোণার জগন্নাথপুরের চৌধুরী পরিবারে পুজোর ঐতিহ্য জমজমাট। চন্দ্রকোণার পুজোর সঙ্গে যোগাযোগ আছে শহর কলকাতারও। শখের বাজারের সাবর্ণ রায়চৌধুরী পরিবারের দুর্গাপুজোর নাম দিকে দিকে ছড়িয়েছে। চৌধুরী পরিবারের এক বংশধর ছিলেন রামকালী চৌধুরী। তিনি সতেরোশ এগারো সালে জমিদারি সামলাতে গিয়েছিলেন চন্দ্রকোণার জগন্নাথপুর গ্রামে। তার কয়েকবছরের মধ্যে পুজোর শুরু।
advertisement
চন্দ্রকোণা এক নম্বর ব্লকের জগন্নাথপুরে একই জায়গায় প্রাচীন চারটি মন্দির। এক মন্দিরে শীতলা। আরেক মন্দিরে মহাদেব। রঘুনাথ বিষ্ণু মন্দিরের পাশেই দেবী দুর্গার মন্দির। এখন মন্দিরের জায়গায় তৈরি হয়েছে পাকা দালান। দুর্গার সঙ্গে পূজিত হন মহাদেবও। সন্ধিপুজোয় কালো পাঁঠা বলি দেওয়ার রীতি।
advertisement
প্রাচীন যুগ থেকে একই কাঠামোয় দুর্গা, লক্ষ্মী, সরস্বতী, গণেশ, কার্তিকের পুজো হয়। এখন বিসর্জনের সুবিধার জন্য কাঠামোর নীচে লাগানো হয়েছে চাকা। চৌধুরীদের জমিদার বাড়িতে পুজোর প্রস্তুতি তুঙ্গে।
Location :
First Published :
September 30, 2019 5:42 PM IST