US Study|| মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করে ভবিষ্যৎ গড়তে চান? রইল অভিজ্ঞ পড়ুয়াদের পরামর্শ...

Last Updated:

US Study: প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন কোর্স, পরিকাঠামো এবং শিক্ষাসংক্রান্ত পরিবেশ রয়েছে।

#নয়াদিল্লি: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের একটি ভালো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশুনা করলে আন্তর্জাতিক ডিগ্রি ছাড়াও অনেক কিছু পাওয়া যায়, যা ভবিষ্যতে অনেক কাজে লাগে। এই দেশে ৪,০০০-এরও বেশি স্বীকৃত কলেজ এবং বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। প্রত্যেকটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভিন্ন ভিন্ন কোর্স, পরিকাঠামো এবং শিক্ষাসংক্রান্ত পরিবেশ রয়েছে।
বিশ্বমানের উন্নত প্রতিযোগিতামূলক শিক্ষাসংক্রান্ত পরিবেশের পাশাপাশি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করার আরও একটি বড় কারণ রয়েছে। ইউনাইটেড স্টেটস-ইন্ডিয়া এডুকেশনাল ফাউন্ডেশন (USIEF)-এর এডুকেশনইউএসএ (EducationUSA)-র উপদেষ্টা অপর্ণা চন্দ্রশেখরন (Aparna Chandrashekaran) বলেছেন, “মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষাব্যবস্থার মূল সুবিধাই হল, ভারতীয় ছাত্রছাত্রীরা আমেরিকা ও বিশ্বের নানা প্রান্তের পড়ুয়াদের সঙ্গে পড়াশুনা করার সুযোগ পাচ্ছেন, যা তাঁদের ভবিষ্যতের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আসলে এই মিশ্র সংস্কৃতির মেলবন্ধন এবং নেটওয়ার্কিংয়ের অভিজ্ঞতা তাঁদের জন্য খুবই মূল্যবান। যার ফলে আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে কেরিয়ার গড়ে তোলার দারুণ সুযোগ মেলে।”
advertisement
advertisement
এই সুবিধাগুলির কথা মাথায় রেখেই চেন্নাইয়ের বাসিন্দা অরবিন্দ নটরাজন (Aravind Natarajan) এবং সুধা এম. রাঘবন (Sudha M. Raghavan) মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য পাড়ি দেন। নটরাজন ২০১৯ সালে নিউ ইয়র্কের কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ডক্টরাল ডিগ্রি অর্জন করেন। বর্তমানে তিনি ক্যালিফোর্নিয়ার স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের পোস্টডক্টরেটের পড়ুয়া। আবার অন্য দিকে রাঘবন ক্যালিফোর্নিয়ার সমুদ্র তীরবর্তী অঞ্চলে বসবাস করেন এবং তিনি ২০১৯ সালে পেনসিলভেনিয়ার কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেছেন।
advertisement
কিন্তু নটরাজন এবং রাঘবনের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে কীভাবে পড়াশুনা শুরু করলেন? সেই বিষয়ে তাঁরা নিজেরাই জানিয়েছেন। একটি সাক্ষাৎকারে ওই দুই পড়ুয়া সেখানকার আবেদন প্রক্রিয়া, স্কলারশিপ এবং উপযুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় নির্বাচন প্রক্রিয়া-সহ সমস্ত বিষয়ে আলোচনা করেছেন। নিচে ওই সাক্ষাৎকারের কিছু গুরুত্বপূর্ণ অংশ দেওয়া হল।
প্রশ্ন: আপনি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয় কেন নির্বাচন করেছিলেন?
advertisement
নটরাজন: ডক্টরাল প্রোগ্রামের জন্য ব্যাকটেরিয়া জেনেটিক্সেই আমার আগ্রহ ছিল এবং আমার আগ্রহের সঙ্গে মিলে যাবে, এমন বিশ্ববিদ্যালয়ই খুঁজছিলাম। তারপরে যতগুলি পাঠ্যক্রমের জন্য আবেদন করেছিলাম, তার মধ্যে কর্নেল বিশ্ববিদ্যালয়ের মাইক্রোবায়োলজি প্রোগ্রামেই আমার পছন্দের দিকটা পাই। কারণ ওই সময় তিনটি গবেষণা দল আমার পছন্দের বিষয়ের উপর প্রোজেক্ট করছিল। ফলে এটা আমাকে খুবই আকৃষ্ট করে। এরপর, এই তিনটি গবেষণা দলে যে সমস্ত অধ্যাপকরা নেতৃত্ব দিচ্ছিলেন, তাঁদের সঙ্গে আমার ই-মেল এবং ভিডিও চ্যাট মারফত কথা হয়। এমনকী কোন কোন নতুন প্রোজেক্টের উপর আমি কাজ করতে পারি, সেই বিষয়েও আমরা আলোচনা করি। এর পর আমার পোস্ট ডক্টরাল প্রোগ্রামের জন্যও আমি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতেই আবেদন করি। কারণ আমেরিকার শিক্ষাব্যবস্থা আমার সত্যিই ভালো লেগেছিল।
advertisement
রাঘবন: ছোটবেলা থেকেই আমি কলা এবং প্রযুক্তি বিভাগে নিজের কেরিয়ার গড়তে চেয়েছিলাম। এই সেক্টরের বিভিন্ন বিষয় এবং দিকগুলি খতিয়ে দেখে আমি অল্টারনেট অ্যান্ড ভার্চুয়াল রিয়েলিটি টেকনোলজি এবং কম্পিউটার গ্রাফিক্স স্টাডি নিয়ে এগোনোর সিদ্ধান্ত নিই। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে এমন অনেক শীর্ষস্থানীয় বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে, যারা এই বিষয়ে পড়াশুনার সুযোগ দিয়ে থাকে। আর তার সঙ্গে এই দেশ তো এমনিতেই বিনোদন ইন্ডাস্ট্রির অন্যতম সেরা কেন্দ্র, ফলে এই সেক্টরে কাজের অনেক বেশি সুযোগ পাওয়া যাবে বলেই আমি এই পাঠ্যক্রম নির্বাচন করেছি।
advertisement
প্রশ্ন: আবেদন প্রক্রিয়া ঠিক কেমন ছিল?
নটরাজন: আমার ডক্টরাল প্রোগ্রামের আবেদন প্রক্রিয়াটি বেশ জটিল ছিল। প্রথমে কয়েক মাস ধরে আমার রিসার্চ স্টেটমেন্টের উদ্দেশ্যের উপর কাজ করি। বন্ধুবান্ধব, মেন্টর এবং পরিবারের থেকে বিভিন্ন ইনপুট নিয়ে আমার ওই নিবন্ধটিকে বারবার নানা রকম সংশোধনের মাধ্যমে তৈরি করি। এরপর আমি আবেদনের প্যাকেজ তৈরি করতে শুরু করি। প্রত্যেকটি প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্ন ভাবে প্যাকেজ তৈরি করতে হয়েছে। এই পর্যায়ে আমার বেশ খানিকটা সময় লেগেছিল। কারণ আমায় প্রোগ্রাম এবং ফ্যাকাল্টির মূল আগ্রহ সম্পর্কে বুঝতে বেশ চর্চা করতে হয়েছিল। সেই সঙ্গে আমার অবদান কতটা থাকবে, সেই বিষয়টার মূল্যায়নও করতে হয়েছিল। এরপর আমি প্রত্যেকটি প্রোগ্রামের জন্য সুপারিশ চিঠির উপরেও কাজ করেছি। এছাড়া, প্রত্যেকটি প্রোগ্রামের ডেডলাইন মাথায় রেখে গোটা আবেদন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ করেছি এবং আবেদনের শেষ দিনের আগে কাজ শেষ করাই ছিল আমার অন্যতম প্রধান লক্ষ্য।
advertisement
রাঘবন: যত দ্রুত সম্ভব, আমার নম্বর এবং সমস্ত প্রতিলিপি প্রস্তুত করে রেখেছিলাম। আর নথির স্ক্যান এবং ভেরিফাই করানো কপি প্রস্তুত থাকায় আমার আবেদন প্রক্রিয়াও দ্রুত হয়েছে। প্রত্যেকটি বিশ্ববিদ্যালয়ে আবেদনের শেষ দিন এবং প্রয়োজনীয়তার ট্র্যাক রাখতে আমি একটি স্প্রেডশীটও বানিয়েছিলাম। আমার পছন্দের বিষয় হিসেবে ভিসুয়াল আর্টস-এর কথা দেওয়া হয়েছিল। তাই আমার বেছে নেওয়া বেশির ভাগ পাঠ্যক্রমের ক্ষেত্রে আবেদনের সময় কাজের পোর্টফোলিও বা একটি অনলাইন অ্যাসাইনমেন্ট জমা দিতে বলা হয়। আমি আমার কলেজের বিভিন্ন প্রোজেক্ট এবং ইন্টার্নশিপের দিকগুলি পোর্টফোলিওতে যোগ করেছিলাম। আর এই প্রোগ্রামে আমার কী রকম অভিজ্ঞতা হতে চলেছে, তা এই পোর্টফোলিও বানানোর সময়েই আমি বুঝে গিয়েছিলাম।
প্রশ্ন: নতুন দেশে পড়াশুনা এবং পরিবেশের সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
নটরাজন: নিউ ইয়র্কের ইথকা (Ithaca)-য় থাকার জন্য একটা বাড়ি খুঁজতে গিয়ে বহু অজানা বিষয় জানতে পেরে আমি মুগ্ধ হয়েছিলাম। আসলে জানতামই না, কেমন অ্যাপার্টমেন্ট নেওয়া উচিত কিংবা বসবাসের জন্য কোন এলাকার পরিবেশ ভালো হবে অথবা নিরাপত্তা বা ভাড়ার চুক্তিই বা কেমন হয়! এই কারণে আমি বিভিন্ন বিষয় ভেবেচিন্তে ক্যাম্পাসেই থাকার সিদ্ধান্ত নিই। এই বিকল্পটি অবশ্য শহরের অন্য জায়গায় থাকার তুলনায় একটু বেশিই ব্যয়বহুল ছিল। কিন্তু পরে বুঝতে পারি যে, আমি সেই সময় সঠিক সিদ্ধান্তই নিয়েছিলাম। আসলে এর ফলে নিজের দেশ থেকে নতুন দেশে গিয়ে মানিয়ে নেওয়াটাও সহজ হয় এবং অনেক নতুন বন্ধুও তৈরি হয়।
রাঘবন: আমি যখন নানা প্রান্তের ছাত্রছাত্রীদের সঙ্গে কথা বলতে শুরু করি, তখন অনেক রকম বিকল্পের বিষয়ে জানতে পারি। কার্নেগি মেলন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য তৈরি একটি ফেসবুক গ্রুপের মাধ্যমে আমার রুমমেটকে খুঁজে পেয়েছিলাম। ওই রুমমেটের সঙ্গে বন্ধুত্ব হওয়ার পরে আমরা একসঙ্গে বেড়াতেও গিয়েছি। ওরিয়েন্টশন প্রোগ্রামের পরেই আমাদের পঠনপাঠন শুরু হয়ে যায়। প্রথম দিন থেকেই পাঠ্যক্রম বেশ চ্যালেঞ্জিং হতে থাকে। তবে আমরা প্রোগ্রামের গোটা সময়টাকেই উপভোগ করেছি এবং এতটুকু একঘেয়েমি আসেনি।
প্রশ্ন: মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নতুন বন্ধু হয়েছিল? কোনও ক্লাব বা অন্য কোনও সংস্থায় অংশগ্রহণ করেছিলেন?
নটরাজন: স্নাতক পাঠ্যক্রমের সময়ই অনেক বন্ধু বানিয়েছিলাম, যাঁরা এখনও আমায় অনুপ্রেরণা জোগায়। প্রথম দিকে যাঁরা আমরা মতোই ভারত থেকে এদেশে পড়তে এসেছিল, তাদের সঙ্গেই আমার বন্ধুত্ব হয়। এরপর আমার মাইক্রোবাইলোজি প্রোগ্রামের এক সহপাঠীর সঙ্গে আলাপ হয়। এমনকী আমার কাছে গাড়ি না-থাকায় সে আমাকে শপিং করতেও নিয়ে যেত। তার সঙ্গে আমি প্রচুর সময় কাটিয়েছি এবং আমেরিকার সংস্কৃতি সম্বন্ধেও অনেক কিছু জেনেছি। এছাড়া, বিভিন্ন ক্লাব এবং পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যকলাপে যুক্ত বহু মানুষের সঙ্গেই আমার পরিচয় এবং বন্ধুত্ব হয়েছে।
রাঘবন: কলেজের অনেকেই আমার খুব কাছের বন্ধু হয়ে উঠেছে। আমার রুমমেট কিন্তু অন্য প্রোগ্রামের ছাত্রী ছিল। আবার প্রায়ই আমরা সহপাঠীদের এক-একজনের বাড়িতে মিলিত হয়ে গ্রুপ স্টাডি করতাম কিংবা মুভিও দেখতাম। এই সূত্রেও আমার প্রচুর নতুন বন্ধু হয়েছে। বেশিরভাগ ডিপার্টমেন্ট সোশ্যাল ইভেন্ট ও কেরিয়ার নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট পরিচালনা করত এবং সেখানে অন্যান্য কোর্সের শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলাপচারিতার সুযোগ মিলত। আর এই ইভেন্টগুলির মাধ্যমে ব্যক্তিগত এবং পেশাদার ক্ষেত্রে প্রচুর বন্ধু তৈরি হয়েছে।
প্রশ্ন: প্রত্যাশার সঙ্গে বাস্তবের মিল কতটা? আপনি কি খুব অবাক বা মুগ্ধ হয়েছিলেন?
নটরাজন: বিশ্ববিদ্যালয়ে আমার অভিজ্ঞতা সব দিক থেকে আমার প্রত্যাশাকেও ছাড়িয়ে যায়। শিক্ষাগত দিক থেকে আমি মাইক্রবায়োলজির অগ্রগতির বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করার পাশাপাশি ক্যাম্পাসের বিভিন্ন ইভেন্টে অংশগ্রহণ করে বিশ্ব রাজনীতি এবং আচরণমূলক অর্থনীতির বিষয়ে অনেক কিছু জানতে পেরেছি। আমি বিভিন্ন ধরনের নাচও শিখেছি, প্রথম বার ইথিওপিয়ান খাবার খাওয়ার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করেছি। এমনকী বেলী হলে (Bailey Hall) বিশ্বের সেরা শিল্পীদের পারফর্ম করতে দেখারও সুযোগ পেয়েছি। তবে এসবের সঙ্গে আসা চ্যালেঞ্জও কিন্তু আমার ধারণার বাইরে ছিল। কারণ বাড়ি ফেরার সময়ই পেতাম না, ফলে পরিবার ও বন্ধুবান্ধবদের খুব মিস করেছি।
রাঘবন: পাঠ্যক্রমের বিষয়ে যা আশা করেছিলাম, তা একেবারেই মিলে গিয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পড়াশুনা এবং পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রযুক্তি দেখে আমি অবাক হয়ে গিয়েছিলাম। মনে হচ্ছিল, এই দেশের প্রযুক্তি ভারতের থেকে কতটা আলাদা। বিভিন্ন সাপ্লিমেন্টাল সূত্র, স্টাডি গ্রুপ, প্রাক্তন ছাত্রছাত্রী এবং শিক্ষকদের থেকে আমাদের কোর্সের বিষয়ে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছি। আমার কোর্সওয়ার্কে প্রচুর প্রোজেক্টও ছিল। আর তাই ক্লাস শুরু হওয়ার প্রথম সপ্তাহ থেকেই প্রোজেক্টের কাজ শুরু হওয়ার ফলে বেশ ভালোই লাগছিল।
প্রশ্ন: যাঁরা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করতে আগ্রহী, তাদের জন্য কী বলবেন?
নটরাজন: যাঁদের মার্কিন মুলুকে পড়ার ইচ্ছে রয়েছে, আমি তাঁদেরকে আরও এগিয়ে যাওয়ার উৎসাহই দেব। বলতে পারি, এখানে এক ভিন্ন স্বাদের অভিজ্ঞতা হবে, যা তাঁদের সুন্দর ভবিষ্যৎ গড়ে তুলতে সাহায্য করবে।
রাঘবন: আমার একমাত্র পরামর্শ হচ্ছে, এখানে পড়ার জন্য এখন থেকেই খোঁজখবর শুরু করে দিতে হবে। কারণ আবেদন প্রক্রিয়া কখন শুরু করছেন, তা নির্ধারণ করাটা ভীষণই গুরুত্বপূর্ণ। আবেদনের সময় প্রোগ্রামের বিষয়ে ভালো ভাবে জেনে নিয়ে তবেই আকর্ষণীয় আবেদনপত্র তৈরি করতে হবে।
view comments
বাংলা খবর/ খবর/চাকরি ও শিক্ষা/
US Study|| মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়াশুনা করে ভবিষ্যৎ গড়তে চান? রইল অভিজ্ঞ পড়ুয়াদের পরামর্শ...
Next Article
advertisement
West Bengal Weather Update: উত্তরে বৃষ্টির পূর্বাভাস, দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে আগামী সপ্তাহে, উইকেন্ডে আবহাওয়া কেমন থাকবে?
উত্তরে বৃষ্টির পূর্বাভাস, দক্ষিণে বৃষ্টি হতে পারে আগামী সপ্তাহে, উইকেন্ডে আবহাওয়া কেমন?
  • উত্তরে আজ বৃষ্টির পূর্বাভাস

  • দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টি হতে পারে আগামী সপ্তাহে

  • রইল আবহাওয়ার আপডেট

VIEW MORE
advertisement
advertisement