SSR Case: সাংকেতিক ভাষায় চলত মাদকের লেনদেন ! হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাটে কী তথ্য পাওয়া গেল ?
- Published by:Siddhartha Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
কীভাবে সুশান্ত মৃত্যুতে মাদক যোগের হদিশ পেলেন তদন্তকারীরা? সূত্রের খবর, রিয়ার মোবাইল ফোন ক্লোন করে সিবিআই ৷
#মুম্বই: সুশান্ত মৃত্যু তদন্তে বড় মোড়। ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পর মাদক পাচারের অভিযোগে গ্রেফতার রিয়ার ভাই সৌভিক চক্রবর্তী। নিয়মিত মাদক নেওয়ার পাশাপাশি বিক্রিও করতেন। ড্রাগ দিতেন সুশান্তকেও। এনসিবির দাবি, জেরায় স্বীকার করেছেন সৌভিক। সুশান্তের প্রাক্তন হাউস ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এ নিয়ে মাদক-যোগে গ্রেফতার হল সাত জন। দিনভর দফায় দফায় জেরার পর মাদক মামলায় সুশান্ত সিং রাজপুতের প্রাক্তন বান্ধবী রিয়ার চক্রবর্তীর ভাই সৌভিককে গ্রেফতার করল NCB।
অভিনেতার প্রাক্তন হাউস ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডাকেও গ্রেফতার করেছে নারকোটিক্স কন্ট্রোল ব্যুরো। ধৃতদের বিরুদ্ধে অভিযোগ মাদক সেবন, নিজের কাছে মাদক রাখা, মাদকের লেনদেন, মাদক বিক্রি। ১৯৮৫ সালের নার্কোটিক ড্রাগ অ্যান্ড সাইকোট্রপিক সাবস্ট্যান্স আইনে মামলা রুজু করেছে NCB। তদন্তকারীদের দাবি জেরায় সৌভিকের ভাই স্বীকার করেছেন যে তিনি মাদক পাচারে জড়িত। নিজে মাদক নিতেন।
advertisement

advertisement
সুশান্তকেও মাদক সরবরাহ করতেন। সৌভিক রিয়ার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে মাদক কিনতেন বলে অভিযোগ।এমন ১২টি লেনদেনের কথা জানা গিয়েছে বলে দাবি তদন্তকারীদের। NCB-র দাবি, সৌভিকের সঙ্গে একাধিক সেলিব্রিটিরও যোগ রয়েছে। মাদকচক্রে জড়িত থাকার অভিযোগে সুশান্তের প্রাক্তন হাউস ম্যানেজার স্যামুয়েল মিরান্ডাও গ্রেফতার।
advertisement
কীভাবে সুশান্ত মৃত্যুতে মাদক যোগের হদিশ পেলেন তদন্তকারীরা? সূত্রের খবর, রিয়ার মোবাইল ফোন ক্লোন করে সিবিআই ৷ বেশ কিছু হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট তাদের নজরে আসে। সাংকেতিক ভাষায় চলত মাদকের লেনদেন। প্রতিটি মাদকের জন্য আলাদা কোড থাকত। যেমন, WEED কে বলা হত মার্কিন ডলার। ব্লু-বেরি কুশ মানে ব্রিটিশ পাউন্ড। ডিরহাম বলা হত স্ট্রবেরি কুশকে। স্থানীয় WEED-এর কোড ছিল ভারতীয় টাকা। এই সব তথ্য NCB-কে দেয় CBI। নানা ছলা-কলার পরেও শেষ রক্ষা হল না। সুশান্তকাণ্ডে মাদক যোগের অভিযোগে পরপর গ্রেফতারি। জালে সৌভিক। এরপর কি রিয়ার গ্রেফতারের পালা ?
view commentsLocation :
First Published :
September 05, 2020 12:43 PM IST