লকডাউনের আতঙ্ক! পণ্য মজুত করতে শিলিগুড়ি বাজারে ব্যাপক ভিড়

Last Updated:
আতঙ্কের নাম করোনা। সতর্কতা অবলম্বন করলেও আতঙ্ক পিছু ছুটছে না। আর তাই বাজার খুলতেই উপচে পড়া ভিড়। সকাল থেকেই উপচে পড়া ভিড় শহরের সব বাজারেই। বিধান মার্কেট থেকে চম্পাসারি বাজার। সুভাষপল্লি থেকে টাউন স্টেশন বাজার। সর্বত্রই ভিড়ে ভিড়।
শুধু সবজি বাজার নয়। মুদিখানার দোকানগুলিতেও একই ছবি। ক্রেতাদের চোখে মুখে আতঙ্কের ছবি। ব্যাগ হাতে লম্বা লাইন ক্রেতাদের। জিনিসপত্রের দাম সামান্য ওঠা নামা করেছে বলে অভিযোগ ক্রেতাদের। তবু খাদ্য সামগ্রী মজুত করার হিড়িক পড়ে যায়।
বিকেল ৫টা থেকে লকডাউনের ডাক। আগামী ২৭ মার্চ পর্যন্ত লকডাউন। কিন্তু নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দোকান খোলা থাকবে। তবু আতঙ্ক কাটেনি স্থানীয়দের। তাদের সাফ কথা, খাবার ঘরে না থাকলে মুশকিল। স্বাস্থ্য দফতরের নির্দেশ, ভিড় এড়াতে হবে। বাজারে কি আর তা মানা যায়! সব ভুলেও সচেতন এবং সতর্ক থাকতে চায় শিলিগুড়ির বাসিন্দারা। এনজেপি বাজার, গেট বাজারের দিকেও একই ছবি। শুধুই হুড়োহুড়ি। আলু, পেঁয়াজ, শাক, সবজি তো বটেই। চাল, ডাল, শস্য তেল, চিনি, লবণ মজুত করারও হিড়িক লক্ষ্য করা গিয়েছে। মুদিখানার দোকানে লম্বা লাইন। তিল ধারনের জায়গা নেই।
advertisement
advertisement
বাজার তো খোলা থাকবে? ক্রেতাদের জবাব, ঘর বন্দি থাকবো। তাই অন্তত সাত দিনের খাদ্য সামগ্রী মজুত করার জন্য বাজার খুলতেই ক্রেতারা ভিড় জমায়। অনেকে আবার মাস খানেকের জন্যে চাল, ডাল, তেল মজুত করছে। ডিম কেনারও হিড়িক লক্ষ্য করা গিয়েছে। তুলনায় কম ভিড় ছিল মুরগীর মাংস, মাছের দোকানে। দোকানদের দাবী, আজ কেনাকাটা ভালোই হয়েছে।
advertisement
কাঁচা সবজি বেশী তোলা যাবে না। সকাল থেকেই ভিড়ে ঠাসা ছিল শহরের সব বাজার। আবার বিধান মার্কেটে মাথা পিছু এক বস্তা করে চাল দেওয়া প্রক্রিয়া শুরু করে ব্যবসায়ীরা। তাদের দাবী, রাজ্যের নির্দেশিকা মেনে চলতে হবে। পণ্যসামগ্রী যথেষ্টই রয়েছে। কোনোভাবেই সংকটের সৃষ্টি হবে না। তাতেও আশ্বস্ত নয় ক্রেতারা!
PARTHA PRATIM SARKAR
view comments
বাংলা খবর/ খবর/করোনা ভাইরাস/
লকডাউনের আতঙ্ক! পণ্য মজুত করতে শিলিগুড়ি বাজারে ব্যাপক ভিড়
Next Article
advertisement
Rhino rescue: বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
বিপর্যয়ের সময় ভেসে গিয়েছিল তারা, অবশেষে ঘরে ফিরল ১০ গন্ডার! সফল 'অপারেশন রাইনো'
  • ১৩ দিনের অপারেশন রাইনোতে ১০টি গন্ডার উদ্ধার করেছেন বনকর্মীরা

  • বিপর্যয়ের সময় জলদাপাড়া থেকে ভেসে গিয়েছিল বেশ কয়েকটি গন্ডার

  • অক্লান্ত পরিশ্রমের পর বনকর্মীরা গন্ডারগুলোকে জঙ্গলে ফেরাতে সক্ষম হন

VIEW MORE
advertisement
advertisement