হোম /খবর /কোচবিহার /
নর্দমা তৈরির জেরে সাগরদিঘির চত্বরে যানজট! সমাধানের দাবি এলাকাবাসীর

Cooch Behar News: নর্দমা তৈরির জেরে সাগরদিঘির চত্বরে যানজট! সমাধানের দাবি এলাকাবাসীর

X
সাগরদিঘির [object Object]

কোচবিহার জেলার সদর শহরের একদম প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত কোচবিহার সাগরদিঘি। এই সাগরদিঘি চত্বরে একটা সময় সাগরদিঘির চারিপাশে ফুটপাথের রাস্তা ছিল। তবে সেই রাস্তা খুঁড়ে সাগরদিঘির চারিপাশে ড্রেন তৈরির কাজ চলছে।

  • Hyperlocal
  • Last Updated :
  • Share this:

#কোচবিহার : কোচবিহার জেলার সদর শহরের একদম প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত কোচবিহার সাগরদিঘি। এই সাগরদিঘি চত্বরে একটা সময় সাগরদিঘির চারিপাশে ফুটপাথের রাস্তা ছিল। তবে সেই রাস্তা খুঁড়ে সাগরদিঘির চারিপাশে ড্রেন তৈরির কাজ চলছে। এবং চওড়া করা হচ্ছে এই রাস্তাটি। তবে ড্রেন তৈরি করার কাজের ফলে রাস্তার সাগর থেকে সংলগ্ন জায়গা খুঁড়ে ফেলা হয়েছে। এবং তার কারণে বর্তমানে রাস্তাটি ছোট হয়ে গিয়েছে। যদিও দ্রুত গতিতে চলছে এই কাজ তবুও নিত্য দিন যানজট সমস্যার সম্মুখীন হতে হচ্ছে কোচবিহারের মানুষকে। এই এলাকায় কোচবিহার জেলার সমস্ত গুরুত্বপূর্ন আধিকারিকদের দফতর রয়েছে।

তাই প্রতিদিন প্রচুর মানুষ ভিড় জমান এই এলাকায়। সাধারণ মানুষের এই যানজট সমস্যার সম্মুখীন হওয়ার ফলে প্রচুর অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে। এছাড়া এই এলাকাটি সন্ধের অন্ধকার নেমে আসলেই অন্ধকারাচ্ছন্ন হয়ে পড়ছে। তখন এই রাস্তার খুঁড়ে ফেলা অংশ গুলিতে বিপদের একটা আশঙ্কা থাকছে প্রতিনিয়ত। এখনো পর্যন্ত রাস্তার খুলে ফেলা অংশগুলিকে কোন রকম ভাবে ব্যারিকেট কিংবা দড়ি লাগিয়ে রাস্তা মূল অংশ থেকে আলাদা করা হয়নি। তাই গাড়ি চলাচল করার সময় গর্তে পড়ে গিয়ে একটা বিপদের সম্ভবনা তৈরি হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ ভোট আসে, ভোট যায়, ঠিক হয় না ভাঙা সেতু! ঝুঁকির পারাপার গ্রামবাসীদের

দিনের বেলায় এখানে পর্যাপ্ত ট্রাফিক পুলিশ থাকলেও সন্ধের পর এখানে ট্রাফিক পুলিশের সন্ধান পাওয়া যায় না। তখন কোন সমস্যা হলে কিংবা যানজট হলে অসুবিধা আরোও কয়েকগুণ বেড়ে যায়। কোচবিহারবাসির একাংশের বক্তব্য, "সাগরদিঘি চত্বরে ড্রেন তৈরি ও রাস্তা বড় করার জন্য প্রশাসনের পক্ষ থেকে যে উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে তা সত্যিই প্রশংসনীয়। তবে রাস্তা খুঁড়ে ফেলে যে কাজ চলছে এখানে। তার কারণে সমস্যা হচ্ছে কোচবিহারবাসির। প্রতিদিন যানজটের কারণে প্রচুর অসুবিধা হচ্ছে সাধারণ মানুষের।

আরও পড়ুনঃ দ্রুত শুরু হতে চলেছে সুইমিং পুল! খুশি কোচবিহারবাসী

এছাড়া রাতের অন্ধকারে এই খুঁড়ে রাখা অংশগুলির বিপদের একটা আশঙ্কা তো থেকেই যাচ্ছে। সব মিলিয়ে জেলা প্রশাসনের এই বিষয় গুলির উপর ইতিমধ্যেই নজর দেওয়া উচিত। নাহলে একটা বিপদ ঘটে যাওয়ার পর নজর দিলে কোন লাভ হবে না।" তবে জেলা ট্রাফিক পুলিশের ও উচিত এই জায়গাটিতে সন্ধের পরেও ট্রাফিক পুলিশ রাখা। এছাড়া খুঁড়ে ফেলা গর্তের অংশ গুলিকে মূল রাস্তা থেকে আলাদা করে চিহ্নিত করার ব্যবস্থা করলেও সাধারণ মানুষের বিপদের আশঙ্কা অনেকটাই কমে যাবে।

Sarthak Pandit

Published by:Soumabrata Ghosh
First published:

Tags: Cooch behar