চারকোল কারখানার আড়ালে নওদায় চিনাদের নিষিদ্ধ মাদকের কারবার
Last Updated:
চিৎপুর থেকে চিনা মাদক কারবারিদের গ্রেফতার করার পর কেঁচো খুঁড়তে কেউটে। মুর্শিদাবাদের নওদায় চিনা মাদক কারবারিদের ডেরায় অভিযান সিআইডির।
#মুর্শিদাবাদ: চিৎপুর থেকে চিনা মাদক কারবারিদের গ্রেফতার করার পর কেঁচো খুঁড়তে কেউটে। মুর্শিদাবাদের নওদায় চিনা মাদক কারবারিদের ডেরায় অভিযান সিআইডির। নামেই চারকোল তৈরির কারখানা। তার জায়গায় কিভাবে চলত মাদক তৈরির কাজ? কীভাবে এখানেই ঘাঁটি গেড়ে ছিল চিনা মাদক কারবারিরা? স্পষ্ট হল নিউজ18 বাংলার অন্তর্তদন্তে।
৫ চিনা নাগরিককে নিয়ে নওদার ১৫ বিঘা জমিতে তল্লাশি সিআইডির।
advertisement
নওদার মধুপুরে পাঁচিল দিয়ে ঘেরা জমি। গেটের বাইরে লেখা বিচারক। তা দেখেই কেউ আর ভিতরে ঢোকার সাহস পেত না। ভিতরে ঝাঁ-চকচকে ঘর। তিনটি ঘরের দুপাশে দুটো রান্নাঘর। মুর্শিদাবাদের এই প্রত্যন্ত অঞ্চলেও তিন ঘরেই এসি ও এক্সজস্ট বসানো। কোনও জানলা নেই। অর্থাৎ ঘরে কী হচ্ছে, তা বাইরে থেকে ধরা পড়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। এই ঘরেই বেশ কিছুদিন ধরে থাকছিল চিনা মাদক কারবারিরা।
advertisement
আগে ছিল ইট তৈরির কারখানা। ৪ বছর আগে পাটকাঠি থেকে চারকোল তৈরির কাজ শুরু হয়। তার অনেক পরে চিনা মাদক কারবারিদের জাল বিছানো শুরু। মাদক চক্রের রহস্যভেদে কারখানা চত্বরে আড়াই ঘণ্টা ধরে তল্লাশি সিআইডির।
advertisement
কীভাবে তৈরি হত মাদক? তাও অনেকটাই স্পষ্ট হয়েছে। এজন্য বিদেশ থেকে আনা হয় গ্রাইন্ডার।
আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসের অন্যতম মাধ্যম এখন মাদক। ভারত নিয়েও একই কৌশল ছিল চিনাদের? আরও কোথায় ছড়িয়ে মাদক চক্রের জাল? জানার অপেক্ষায় সিআইডি।
Location :
First Published :
July 04, 2018 8:52 PM IST