সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? কোনটা নিলে বেশি লাভ হবে?
- Published by:Dolon Chattopadhyay
- trending desk
Last Updated:
মেয়ের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে অধিকাংশ মানুষই সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বেছে নেন। তবে আরও একটা বিকল্প আছে, সেটা হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ।
কলকাতা: হাতের সামনে যে বিকল্পগুলো আছে, তা যথাযথ বিশ্লেষণের পর বিনিয়োগের ব্যাপারে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত। মেয়ের ভবিষ্যৎ সুরক্ষিত করতে অধিকাংশ মানুষই সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বেছে নেন। তবে আরও একটা বিকল্প আছে, সেটা হল পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড বা পিপিএফ। সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার পাশাপাশি পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড নিয়েও তুল্যমূল্য বিচার করা উচিত।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
দুটিই সরকারি প্রকল্প। তাই উভয় স্কিমে বিনিয়োগই সম্পূর্ণ নিরাপদ। রিটার্নের হারও বেশ ভাল। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে বর্তমানে ৭.১ শতাংশ হারে রিটার্ন পাওয়া যাচ্ছে। সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় সুদের হার ৭.৬ শতাংশ। অর্থাৎ সামান্য বেশি। মেয়াদ শেষে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে রিটার্নের হার যে বেশি হবে, সেটা বলাই বাহুল্য। তবে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে লোনের মতো কিছু সুবিধা পাওয়া যায়। সেটা সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় পাওয়া যায় না। এখন এই দুটি বিনিয়োগ বিকল্পের মধ্যে কোনটা বেশি ভাল, দেখে নেওয়া যাক সেই বিষয়টাই।
advertisement
advertisement
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড হল কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত কর মুক্ত সঞ্চয় প্রকল্প। এই প্রকল্পের ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় সরকার সুদের হার নির্ধারণ করে। এবং প্রতি ত্রৈমাসিকে সুদ প্রদান করা হয়। অন্য দিকে আবার সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা হল মহিলা এবং কন্যা সন্তানের কল্যাণের জন্য কেন্দ্রীয় সরকার পরিচালিত একটি ক্ষুদ্র সঞ্চয় প্রকল্প। শুধুমাত্র কন্যা সন্তানের নামেই সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। অন্য দিকে আবার পিপিএফ অ্যাকাউন্ট যে কেউ খুলতে পারেন। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার তুলনায় বেশি লিক্যুইডিটি হিসেবে বিবেচিত হয়। তবে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় দীর্ঘ মেয়াদে আরও ভাল রিটার্ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
advertisement
সরকারের উভয় প্রকল্পের উদ্দেশ্য, সময়কাল, সুদের হার, যোগ্যতা, কর সুবিধা, কাজের পদ্ধতি দেখে নেওয়া যাক –
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে সুদের হার – ৭.১ শতাংশ (চতুর্থ ত্রৈমাসিক, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে)।
সেখানে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে সুদের হার – ৭.৬ শতাংশ (চতুর্থ ত্রৈমাসিক, ২০২২-২৩ অর্থবর্ষে)।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড শুরু করা যায় – ১৫ বছর বয়সে।
advertisement
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা শুরু করা যায় জন্মের পর থেকেই।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে অ্যাকাউন্ট খোলার সময় দিতে হবে – ১০০ টাকা।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় অ্যাকাউন্ট খোলার সময় দিতে হবে – ১০০০ টাকা।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে ন্যূনতম আমানত – ৫০০ টাকা।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে ন্যূনতম আমানত – ২৫০ টাকা।
advertisement
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আমানত – ১,৫০,০০০ টাকা।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আমানত – ১,৫০,০০০ টাকা।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে কর ছাড়ের পরিমাণ – ১,৫০,০০০ টাকা।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে কর ছাড়ের পরিমাণ – ১,৫০,০০০ টাকা।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে মেয়াদ – ১৫ বছর।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে মেয়াদ – ২১ বছর।
advertisement
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে সময়ের আগে প্রত্যাহার – ৫ বছর পর।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে সময়ের আগে প্রত্যাহার – ১৮ বছর বয়সের পর।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে নমিনি – উপলব্ধ।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে নমিনি – উপলব্ধ নয়।
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে লোন – পাওয়া যায়।
আর সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার ক্ষেত্রে লোন – পাওয়া যায় না।
advertisement
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, যোগ্যতার উপর ভিত্তি করে:
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায়, কন্যা সন্তানের নামে অভিভাবক বা পিতা-মাতা অ্যাকাউন্ট খোলেন। কন্যা সন্তানের বয়স সর্বোচ্চ ১০ বছরের মধ্যে অ্যাকাউন্ট খুলতে হয়। অন্য দিকে ভারতের যে কোনও নাগরিক পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট খুলতে পারেন। এই স্কিমে অ্যাকাউন্ট খুলতে ন্যূনতম ১৮ বছর বয়স হতে হবে।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, সুদের হারের উপর উপর ভিত্তি করে:
উভয় সঞ্চয় প্রকল্পের সুদের হার প্রতি আর্থিক বছরে পরিবর্তিত হতে থাকে, কারণ সেগুলি সরকারি নিরাপত্তা বা জি-সেক-এর সঙ্গে যুক্ত। সরকার প্রতি তিন মাস অন্তর সুদের হার পর্যালোচনা করে এবং সেই অনুযায়ী হার নির্ধারণ করা হয়। ২০২২-২৩ আর্থিক বছরের শেষ ত্রৈমাসিকের (জানুয়ারি থেকে মার্চ, ২০২২) সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার সুদের হার ৭.৬ শতাংশ। এই সুদ বার্ষিক চক্রবৃদ্ধি হারে যোগ করা হয়। প্রতি মাসে সুদের হিসেব করার সময় সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টে ১০ তারিখ থেকে মাসের শেষ তারিখের মধ্যে ন্যূনতম ব্যালেন্স দেখা হয়। অর্থাৎ প্রতি মাসের ১০ তারিখের আগে মাসিক কিস্তির টাকা দিতে হবে। অন্য দিকে পিপিএফ অ্যাকাউন্টের বর্তমান সুদের হার ৭.১ শতাংশ। এর সুদ গণনা করার জন্য প্রতি মাসের ৫ তারিখ থেকে শেষ দিনের মধ্যে ন্যূনতম ব্যালেন্স বিবেচনা করা হয়। তাই প্রতি মাসের ৫ তারিখের আগে এই অ্যাকাউন্টে মাসিক কিস্তির টাকা দেওয়া উচিত।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, কর সুবিধার উপর ভিত্তি করে:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে বিনিয়োগ করলে বিনিয়োগকৃত পরিমাণের উপর বিশেষ ছাড় পাওয়া যায়। এর অর্থ হল, এই প্রকল্পে করা বিনিয়োগ আয়কর আইন ১৯৬১-র ৮০ (সি) ধারার অধীনে ছাড় মেলে। এ ছাড়া মেয়াদপূর্তির সময় অর্জিত সুদও করমুক্ত। যেমন - যদি কেউ পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডে বার্ষিক ১.৫ লক্ষ টাকা (এটাই সর্বোচ্চ অবদান) বিনিয়োগ করেন এবং তিনি যদি ৩০ শতাংশ ট্যাক্স ব্র্যাকেটের মধ্যে পড়েন তা-হলে সেই বিনিয়োগকারী ৪৫,০০০ টাকা পর্যন্ত কর ছাড় পেতে পারেন। একই ভাবে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টেও কোনও কর প্রযোজ্য হয় না। আয়কর আইনের ধারা ৮০সি-র অধীনে বার্ষিক বিনিয়োগগুলি করমুক্ত। মেয়াদ শেষে অর্জিত সুদ এবং চূড়ান্ত পরিমাণও করমুক্ত। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের মতো, সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনাতেও প্রতি বছর সর্বোচ্চ ১.৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, আমানতের সীমার উপর ভিত্তি করে:
একটি পিপিএফ অ্যাকাউন্টে বার্ষিক সর্বনিম্ন ৫০০ টাকা এবং সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা পর্যন্ত বিনিয়োগ করা যেতে পারে। একই ভাবে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টে সর্বনিম্ন ২৫০ টাকা এবং সর্বোচ্চ দেড় লক্ষ টাকা বিনিয়োগ করা যায়।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, অ্যাকাউন্ট খোলার ভিত্তিতে:
সমস্ত যোগ্যতার শর্ত পূরণ করলে কন্যা সন্তানের নামে ১০০০ টাকা দিয়ে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। সেখানে একটি পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট খুলতে মাত্র ১০০ টাকা প্রয়োজন। পোস্ট অফিস কিংবা ব্যাঙ্কে এই দুই ধরনের অ্যাকাউন্ট খোলা যায়। যদি প্রতি বছর অ্যাকাউন্টে ন্যূনতম টাকা জমা দেওয়া না-হয়, তাহলে ৫০ টাকা জরিমানা করা হবে। সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা এবং পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, উভয়ের ক্ষেত্রেই একই নিয়ম।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, টাকা তোলার সময় কালের উপর ভিত্তি করে:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট খোলার ৬ বছর পরই আংশিক বা সম্পূর্ণ টাকা তোলা যায়। তবে কখন অ্যাকাউন্ট থেকে আংশিক উত্তোলন করা যেতে পারে, তার সঠিক দিন ক্ষণ জানতে ব্যাঙ্ক বা পোস্ট অফিসের ওয়েবসাইট দেখতে হবে। আইসিআইসিআই বা অ্যাক্সিসের মতো কিছু ব্যাঙ্ক ৫ বছর পরই আংশিক উত্তোলনের অনুমতি দেয়। এইচডিএফসি বা স্টেট ব্যাঙ্কের ক্ষেত্রে এই সময়সীমা ৭ বছরের। অন্য দিকে কন্যা সন্তানের বয়স ১৮ বছর হলে তবেই সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা তোলা যায়। এ-ছাড়া কন্যার উচ্চশিক্ষার জন্য টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হয়।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, অ্যাকাউন্টের মেয়াদপূর্তির উপর ভিত্তি করে:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের মেয়াদ ১৫ বছর। তবে গ্রাহক চাইলে মেয়াদের সময় এবং অবদান বাড়াতে পারেন। কিংবা আর আমানত জমা না-দিয়েও স্কিমের মেয়াদ বাড়ানো যায়। অন্য দিকে কন্যা সন্তানের ২১ বছর বয়স হলে সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা অ্যাকাউন্টের মেয়াদ শেষ হয়। তবে কন্যার ১৮ বছর বয়স হলে উচ্চ শিক্ষার জন্য কিছু টাকা তোলার অনুমতি দেওয়া হয়েছে।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, মেয়াদের আগেই অ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে চাইলে:
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় অ্যাকাউন্টধারীর মৃত্যু হলে অথবা অ্যাকাউন্ট চালিয়ে যেতে অক্ষম থাকলে মেয়াদের আগেই আমানত প্রত্যাহার কিংবা সময়ের আগে অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা যায়। পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড অ্যাকাউন্ট ৫ বছরের আগে বন্ধ করা যেতে পারে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে। যেমন - অ্যাকাউন্টধারীর গুরুতর বা প্রাণঘাতী রোগের চিকিৎসা ইত্যাদি।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, মনোনয়নের ভিত্তিতে:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের ক্ষেত্রে যে কাউকে নমিনি করা যায়। কিন্তু সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় এটা সম্ভব নয়।
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড, লোনের ভিত্তিতে:
পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ডের আওতায় ঋণ নেওয়া যায়। যাতে অ্যাকাউন্টধারী যে কোনও জরুরি পরিস্থিতিতে অর্থের প্রয়োজন মেটাতে পারেন। কিন্তু সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনার উপর ভিত্তি করে কোনও লোন পাওয়া যায় না।
ফলে মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে, বেশ কিছু ক্ষেত্রে পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড নমনীয় হলেও সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনায় রিটার্নের হার অনেক বেশি। তবে যদি বিনিয়োগের জন্য পর্যাপ্ত তহবিল থাকে, তাহলে উভয় স্কিমেই বিনিয়োগ করা যায়।
ব্যবসা-বাণিজ্যের সব লেটেস্ট খবর ( Business News in Bengali) নিউজ 18 বাংলা-তে পেয়ে যাবেন, যার মধ্যে ব্যক্তিগত অর্থ, সঞ্চয় এবং বিনিয়োগের টিপস (সেভিংস ও ইনভেস্টমেন্ট টিপস) ব্যবসার উপায়ও জানতে পারবেন। দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর অনলাইনে নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভি-তে ৷ এর পাশাপাশি ডাউনলোড করুন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ সব খবরের আপডেট পেতে ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে ক্লিক করুন এখানে ৷
Location :
Kolkata,West Bengal
First Published :
January 24, 2023 4:39 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/ব্যবসা-বাণিজ্য/
সুকন্যা সমৃদ্ধি যোজনা বনাম পাবলিক প্রভিডেন্ট ফান্ড: দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কোথায়? কোনটা নিলে বেশি লাভ হবে?