Alipurduar News: বেতন বৃদ্ধির দাবিতে কর্মবিরতি বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের অস্থায়ী কর্মীদের
- Published by:Ananya Chakraborty
- hyperlocal
Last Updated:
ডিউটি করতে যেতে হয় গভীর জঙ্গলে।প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ চালিয়ে গেলেও,প্রত্যাশিত বেতন থেকে বঞ্চিত বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের দুশো জন অস্থায়ী কর্মী। এবারে নিজেদের অধিকারের দাবিতে মুখ খুললেন তারা। গভীর জঙ্গলে ডিউটি৷
#আলিপুরদুয়ার : ডিউটি করতে যেতে হয় গভীর জঙ্গলে।প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে কাজ চালিয়ে গেলেও,প্রত্যাশিত বেতন থেকে বঞ্চিত বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের দুশো জন অস্থায়ী কর্মী। এবারে নিজেদের অধিকারের দাবিতে মুখ খুললেন তারা। গভীর জঙ্গলে ডিউটি৷ যেখানে প্রতি পদে বিপদ যেন ঘাপটি মেরে বসে থাকে৷ কখনও পশু আবার কখনও মানুষের ভয়।তবুও পেটের দায়ে কেউ এক দশক, কেউ বা দু’দশক ধরে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডিভিশনে ফিল্ড ওয়ার্কার হিসেবে কাজ করে চলেছেন৷ অভিযোগ, আশ্বাস ছাড়া শেষ দু’দশকে কিছুই মেলেনি৷
সর্বোচ্চ বেতন মাসিক সাত হাজার৷ এমন অর্থে ঠিকভাবে সংসার প্রতিপালনও করা যায় না৷ তাই দাবি পূরণ না হওয়া পর্যন্ত শান্তিপূর্ণ আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়ে বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের ডিভিশন অফিসের সামনে ধর্নায় বসলেন প্রায় প্রায় ২০০ জন অস্থায়ী কর্মী৷ অস্থায়ী কর্মীরা জানান, 'পেটের তাগিদেই জঙ্গলের জীবিকা বেছে নিয়েছিলাম৷ সেই পেটের তাগিদেই এবার জঙ্গলের ডিউটি থেকে সরে এলাম৷ দাবি না মেটা পর্যন্ত আন্দোলন চলবে৷ ১৫-২০ বছর ধরে কাজ করে আসছি৷ আজও স্থায়ীকরণ করা হয়নি৷ মাসিক বেতনও এতটাই ন্যূনতম যে ঠিকভাবে সংসার চালানো দায়৷'
advertisement
আরও পড়ুনঃ প্রায় নেই ছাত্র! বন্ধ হওয়ার মুখে আলিপুরদুয়ার বিধানপল্লী প্রাথমিক বিদ্যালয়!
কর্মীদের দাবি, ২০১৯ সালে রাজ্য বন দফতর অস্থায়ী কর্মীদের কথা মাথায় রেখে কাজের দীর্ঘতায়ন মেনে বেতন বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত নিয়েছিল ৷ কিন্তু ২০২২ সালের শেষেও তাদের বেতন এক টাকাও বাড়েনি ৷ তাই তাদের দাবি না মানা পর্যন্ত বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের এই অফিসে ধর্না ও কর্মবিরতি তারা চালিয়ে যাবেন ৷ প্রয়োজনে অনশনেরও হুমকি দিয়েছেন তারা ৷ যদিও এই বিষয়ে মুখ খুলতে চাননি বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের কোনও আধিকারিক৷
advertisement
advertisement
Annanya Dey
Location :
First Published :
December 06, 2022 3:40 PM IST
বাংলা খবর/ খবর/আলিপুরদুয়ার/
Alipurduar News: বেতন বৃদ্ধির দাবিতে কর্মবিরতি বক্সা ব্যাঘ্র প্রকল্পের অস্থায়ী কর্মীদের