Air Conditioner Electric Bill: এসি বন্ধ করলেও চড়চড়িয়ে বাড়ছে বিল? ১ সেকেন্ডের 'এই' কাজ! বিদ্যুতের বিলের টাকা হবে অর্ধেক

*প্রচণ্ড গরমে ঘরকে ঠান্ডা রাখতে এসির বিকল্প নেই। তবে এসির সবচেয়ে বড় সমস্যা বিদ্যুতের বিল। এসি চালালে চড়চড় করে বাড়তে থাকে বিদ্যুতের বিল। তাতে পকেটে চাপ পড়েই। তাই টাকার সাশ্রয়ের জন্য কিছুক্ষণ এসি চালানোর পর অনেকেই এসি বন্ধ করে দেন, আবার পরে প্রয়োজন হলে চালান। সংগৃহীত ছবি।

*প্রচণ্ড গরমে ঘরকে ঠান্ডা রাখতে এসির বিকল্প নেই। তবে এসির সবচেয়ে বড় সমস্যা বিদ্যুতের বিল। এসি চালালে চড়চড় করে বাড়তে থাকে বিদ্যুতের বিল। তাতে পকেটে চাপ পড়েই। তাই টাকার সাশ্রয়ের জন্য কিছুক্ষণ এসি চালানোর পর অনেকেই এসি বন্ধ করে দেন, আবার পরে প্রয়োজন হলে চালান। সংগৃহীত ছবি।

*রিমোট থেকে এসি বন্ধ করলেও নাকি বিদ্যুৎ খরচ হতেই থাকে। এতে অল্প সময়ের জন্য এসি চালানোর পরও বিদ্যুতের বিল অনেক বেশি আসে। সংগৃহীত ছবি।

*বেশিরভাগ মানুষই নিজেদের বেডরুমে এসি লাগান। রাতে ঘুমানোর সময় বা প্রয়োজন মিটলেই রিমোট থেকে এসি বন্ধ করে দেন। সেই সময় প্রায় কেউই মেন সুইচ থেকে এসি বন্ধ করেন না। তাতে ইনডোর ইউনিট বন্ধ হয়ে গেলেও আউটডোর ইউনিট চলতে থাকে। সংগৃহীত ছবি।

*রিমোটের অফ বোতাম টিপলে এসি বন্ধ হয়ে যায়। তাতে সকলেই ভাবেন এসি বন্ধ হয়ে গিয়েছে। এ ক্ষেত্রে এসির ইনডোর ইউনিট বন্ধ হয়ে যায়। কিন্তু আউটডোর ইউনিট চলতে থাকে। সংগৃহীত ছবি।

*আউটডোর ইউনিট বাইরে থাকে, তাই কেউ জানতে পারেন না এসি বন্ধ হয়নি। তা চালু থেকে গিয়েছে। তাতে ক্রমাগত বিদ্যুৎ অপচয় হতেই থাকে। এই অবস্থায় এসি কম ব্যবহার করলেও ২৪ ঘণ্টার বিদ্যুতের বিল আসতে পারে। সংগৃহীত ছবি।

*রিমোট থেকে এসি বন্ধ করার পর সুইচ বোর্ডের মেন লাইন থেকে অবশ্যই এসি বন্ধ করা প্রয়োজন। আসলে কম্প্রেসার ক্রমাগত চালানোর ফলে এসির দ্রুত ক্ষতি হয়। এমন পরিস্থিতিতে বেশি বিদ্যুতের বিল দেওয়ার পাশাপাশি কম্প্রেসার নষ্ট হয়ে যায় অনেক তাড়াতাড়ি। সংগৃহীত ছবি।