advertisement
1/10

১৯৮২ সালের স্পেন বিশ্বকাপ৷ ফ্রান্সের বিরুদ্ধে সেমি ফাইনাল ম্যাচে শুমাখারের কোমড়ের বাড়ি খেয়ে ফ্রান্সের স্ট্রাইকার বাতিস্তঁর দুটি দাঁত এবং পাঁজরের তিনটি হাড় ভেঙে যায়৷ মাঠেই অজ্ঞান হয়ে পড়েন বাতিস্তঁ৷ ম্যাচটি ৩-৩ গোলে ড্র হওয়ার পর টাইব্রেকারে ৫-৪ গোলে জিতে নেয় পশ্চিম জার্মানি। (File photo)
advertisement
2/10
২০০৬ বিশ্বকাপে পর্তুগালের সাথে নেদারল্যান্ডসের ম্যাচ ‘নুরেমবার্গ যুদ্ধ’ হিসেবে পরিচিত ৷ চারটে লাল কার্ড এবং ১৬টি হলুদ কার্ড বিশ্বকাপে এখনও ইতিহাস হয়ে রয়েছে৷ ক্রিস্টিয়ানো রোনালদোকে বাজেভাবে ট্যাকল করায় প্রথমে হলুদ কার্ড পান বুলারোজ৷ যার কারণে মাঠ ছাড়তে হয় রোনালদোকে৷ শেষ পর্যন্ত ১-০ গোলে হারতে হয় নেদারল্যান্ডকে। (Photo: Reuters)
advertisement
3/10
২০১০ সালে স্পেন ও নেদারল্যান্ডসের বিশ্বকাপ ফাইনাল নাম পেয়েছিল ‘ব্যাটল অব জোহানেসবার্গ’৷ জাবি আলনসোকে ফ্লাইং কিক দিয়ে হলুদ কার্ড পেয়েছিলেন ডি জং ৷ ম্যাচে নেদারল্যান্ডকে দেখতে হয় ৯টি হলুদ কার্ড৷ দুটি হলুদ কার্ড পেয়ে অতিরিক্ত সময়ে মাঠ ছাড়েন জন হাইটিঙ্গা ৷ সেই যুদ্ধে ছাড় দেয়নি স্পেনও, স্পেন পেয়েছিল ৫টি হলুদ কার্ড৷ স্পেনের আন্দ্রেস ইনিয়েস্টার শেষ মুহূর্তে গোল দিয়ে ‘যুদ্ধ’ জয় করেছিল (Photo Collected)
advertisement
4/10
২০০৬ সালের বিশ্বকাপ ফাইনালের সবচেয়ে আলোচিত মুহূর্ত ইটালির মার্কো মাতেরাজ্জিকে জিদানের মাথার গুঁতো ৷ প্রাথমে ধারনা ছিল, মাতেরাজ্জির কোনো একটি কথায় ক্ষেপে গিয়ে ম্যাচের অতিরিক্ত সময়ে এ কাণ্ড ঘটিয়েছেন জিদান ৷ ১-১ শেষ হওয়া ম্যাচটা টাইব্রেকারে ৫-৩ গোলে জিতে নেয় ইটালি ৷ (Photo: Reuters)
advertisement
5/10
১৯৯৮ সালে কোয়াটার ফাইনালে ইংল্যান্ড বনাম আর্জেন্টিনার ম্যাচ৷ দ্বিতীয়ার্ধে শুরুতেই প্রতিপক্ষের অধিনায়ক দিয়েগো সিমিওনিকে লাথি মেরে লাল কার্ড পান ডেভিড বেকহাম৷ ২-২ ম্যাচ শেষ হওয়ার পর টাইব্রেকারে ৪-৩ গোলে হারে ইংল্যান্ড ৷ (Photo: Reuters)
advertisement
6/10
১৯৯৮ সালের ফ্রান্স বিশ্বকাপ৷ সেমিফাইনালে ক্রোয়েশিয়ার বিপক্ষে ২-১ গোলে এগিয়ে আছে ফ্রান্স ৷ লরেন ব্লঁ-এর সাথে ধাক্কাধাক্কির পর হঠাৎ করেই মাথা চেপে ধরে মাটিতে পড়ে যান স্লেভেন বিলিক ৷ এ ঘটনায় ক্যারিয়ারে প্রথমবার লাল কার্ড দেখে মাঠ ছাড়তে হয় ব্লঁ-কে৷ ভিডিও রিপ্লেতে দেখা যায়, বিলিককে স্পর্শই করেননি ব্লঁ৷ (Photo: Reuters)
advertisement
7/10
আইরিশ দল জাপানের সাইপানে প্রশিক্ষণে ব্যস্ত ৷ তখনও বিশ্বকাপ শুরুই হয়নি ৷ যন্ত্রপাতি এবং খেলোয়াড়দের সুযোগ-সুবিধা নিয়ে ম্যানেজার মিক ম্যাকার্থির সঙ্গে ঝগড়ায় জড়িয়ে পড়েন কিন৷ ফলশ্রুতিতে বিশ্বকাপ শুরুর আগেই কিনকে দেশে ফেরত পাঠানো হয়৷ (Photo: Collected)
advertisement
8/10
বিরোধী খেলোয়াড়দের কামড়ানো সুয়ারেজের পুরনো অভ্যোস৷ ২০১৪ সালে ইটালির সাথে ম্যাচে হঠাৎ করেই ডিফেন্ডার জর্জিও চিলিনিকে কামড় দিয়ে বসেন সুয়ারেজ৷ (Photo: Reuters)
advertisement
9/10
ঝাঁপিয়ে মাটিতে পড়ে যাওয়ায় বেশ নামডাক ছিল জুর্গেন ক্লিন্সমানর৷ কিন্তু ক্যারিয়ারে তাঁর সবচেয়ে সমালোচিত ডাইভ ১৯৯০ সালের বিশ্বকাপে৷ আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ফাইনাল ম্যাচে ৬৫ মিনিটে পেদ্রো মোনসনের ট্যাকলে উড়ে মাটিতে পড়েন ক্লিনসমান, লাল কার্ড পেতে হয় পেদ্রোকে ৷ পরে দেখা যায়, ইচ্ছে করেই লাফ দিয়েছিলেন এই জার্মান খেলোয়াড়৷ (Photo: Reuters)
advertisement
10/10
আর্জেন্টাইন কিংবদন্তি ডিয়েগো ম্যারাডোনার সেই বিখ্যাত-কুখ্যাত ‘হ্যান্ড অব গড’ গোল ৷ ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ মাতিয়ে রেখেছিলেন আর্জেন্টিনার অধিনায়ক। শেষ পর্যন্ত সে বছর শিরোপাটাও উঠেছিল ম্যারাডোনারই হাতে। (Photo: Reuters)