Yusuf Pathan: ছানাবড়া, গরদের পর এবার সিল্ক! মুর্শিদাবাদের জন্য সংসদে সরব ইউসুফ পাঠান, ধন্য ধন্য করছেন ব্যবসায়ীরা
- Published by:Madhab Das
- hyperlocal
- Reported by:Tanmoy Mondal
Last Updated:
Yusuf Pathan: মুর্শিদাবাদের রেশম সুতো থেকে হয় মুর্শিদাবাদ সিল্ক, যা মুর্শিদাবাদের গৌরব ‘মুর্শিদাবাদ সিল্ক’। এবার সেই মুর্শিদাবাদ সিল্কের জন্য সংসদে সরব হলেন বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠান।
advertisement
1/8

মুর্শিদাবাদের রেশম সুতো থেকে হয় মুর্শিদাবাদ সিল্ক, যা মুর্শিদাবাদের গৌরব ‘মুর্শিদাবাদ সিল্ক’। এবার সেই মুর্শিদাবাদ সিল্কের জিআই-এর জন্য সংসদে সরব হলেন বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠান। (ছবি ও তথ্য: তন্ময় মণ্ডল)
advertisement
2/8
ইতিহাসের অসুসন্ধানীরা জানান, সুদূর অতীত থেকে অষ্টাদশ ও ঊনবিংশ শতাব্দীতেও মুর্শিদাবাদ রেশম শিল্প ও ব্যবসার কেন্দ্র হয়ে উঠেছিল। মুর্শিদাবাদ সিল্ক সেই সময় থেকেই জেলার গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। জিআই পেলে সিল্কের ব্যবসা বৃদ্ধি পাবেই বলে জানাচ্ছেন ব্যবসায়ী থেকে রেশম চাষিরা।
advertisement
3/8
মুর্শিদাবাদ জেলার বিখ্যাত ছানাবড়া, তারপরেই মিলেছিল গরদ শাড়ির উপর জিআই তকমা। এবার মুর্শিদাবাদের বিখ্যাত সিল্কের উপর জিআই তকমা দাবিতে সরব হলেন সাংসদ ইউসুফ পাঠান।
advertisement
4/8
সংসদে বহরমপুরের সাংসদ ইউসুফ পাঠান বলেন, ”মুর্শিদাবাদের বুনন শিল্প প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে সমৃদ্ধ হয়ে এসেছে। এই শিল্পের জেলার সঙ্গে একটি বিশেষ সম্পর্ক ও ঐতিহ্য রয়েছে”।
advertisement
5/8
তিনি আরও বলেন, ”বহরমপুর, ডোমকল, রানিনগর, জিয়াগঞ্জ-সহ বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৯৯টি প্রতিষ্ঠান এই শিল্পের সঙ্গে যুক্ত। মুর্শিদাবাদ সিল্ক ফ্যাব্রিক শিল্পের বার্ষিক ব্যবসা প্রায় ৩০ কোটি টাকার। মুর্শিদাবাদ সিল্ক থানকে জিআই ট্যাগ প্রদান করলে এর প্রকৃত পরিচয় সংরক্ষিত হবে এবং ভারতের ঐতিহ্যবাহী কারুশিল্প আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পাবে”।
advertisement
6/8
পাঠান আবেদন জানিয়েছেন যাতে দ্রুত জিআই ট্যাগ দেওয়ার বিষয়টি করা হয়। তিনি বলেছেন, “মুর্শিদাবাদ সিল্ক ফ্যাব্রিকের জিআই রেজিস্ট্রেশনের প্রক্রিয়াটি দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য আমি সরকারের কাছে অনুরোধ জানাই”।
advertisement
7/8
মুর্শিদাবাদ জেলাঞ্চলে যে এক ধরণের রেশমি বস্ত্রশিল্প বিদ্যমান ছিল তা নাকি প্রথম জানা যায় কৌটিল্যের ‘অর্থশাস্ত্র’ বইটির কিছু টিকা থেকে। বোঝা যায় মুর্শিদাবাদ জেলাঞ্চলে রেশম শিল্পের উদ্ভব ঘটেছিল খ্রিস্টপূর্ববর্তী সপ্তম শতক থেকে খ্রিস্টপূর্ববর্তী তৃতীয় শতকের মধ্যবর্তী কোনও সময়ে। মোঘল আমলে মুর্শিদাবাদ সিল্কের নিজস্ব পরিচয় গড়ে ওঠে।
advertisement
8/8
সিল্কের ব্যবসা ঘিরেই জেলায় ধীরে ধীরে গড়ে উঠেছিল ওলন্দাজদের কুঠি। ব্যবসায়কে অন্যমাত্রা দেন ইংরেজ, ডাচ বণিকরা। রেশম পৌঁছয় ইউরোপেও। মুর্শিদাবাদ একদিকে ছিল সুবে বাংলার রাজধানী, অন্যদিকে মুর্শিদাবাদ-কাশিমবাজার অঞ্চল কাঁচা রেশম ও রেশমি বস্ত্রের সবচেয়ে বড় উৎপাদন ও বাণিজ্যকেন্দ্র। (ছবি ও তথ্য: তন্ময় মণ্ডল)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Yusuf Pathan: ছানাবড়া, গরদের পর এবার সিল্ক! মুর্শিদাবাদের জন্য সংসদে সরব ইউসুফ পাঠান, ধন্য ধন্য করছেন ব্যবসায়ীরা