Heatwave Alert| Latest Weather Forecast|| আরও বাড়বে গরম, পুড়বে চামড়া, নববর্ষে কোন কোন জেলায় তাপপ্রবাহ? জানুন আপডেট

*সকাল থেকেই গরমে নাজেহাল সাধারণ মানুষ দুপুরের পর বাড়ছে আরও তাপমাত্রা। এপ্রিল মাসের শুরু থেকেই তাপমাত্রার পারদ ঊর্ধ্বমুখী। দক্ষিণবঙ্গের বেশ কিছু জেলায় তাপপ্রবাহের সতর্কবার্তা হাওয়া অফিসের। প্রতিবেদনঃ সৈকত শী। ফাইল ছবি। 

*এপ্রিলে তাপমাত্রার পারদ ৪০ ডিগ্রির কাছাকাছি দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায়। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ কম। অস্বস্তিতে ভুগবে সাধারণ মানুষ। ফাইল ছবি। 

*রবিবারের থেকে সোমবার আরও বাড়ল তাপমাত্রা। দক্ষিণবঙ্গের অন্যান্য জেলার পাশাপাশি পূর্ব মেদিনীপুর জেলাতেও তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। ফাইল ছবি। 

*দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৫.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৪.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আজ ১০ এপ্রিল, সোমবার দিঘার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬.৭ ডিগ্রি। যা স্বাভাবিক থেকে ৪ ডিগ্রি বেশি। এ দিনের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকবে ২৬.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। ফাইল ছবি। 

*দিঘা ও তার সংলগ্ন এলাকায় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৬৮ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন বৃষ্টির সম্ভাবনা নেই। আগামী ২৪ ঘণ্টায় দিঘায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা কিছুটা বাড়বে। ফাইল ছবি। 

*তমলুকের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা এদিন ৩৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা স্বাভাবিক সর্বনিম্ন তাপমাত্রার থেকে ৩ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৬৯ শতাংশ। ফাইল ছবি। 

*হলদিয়ার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৬.৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। হলদিয়ার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা স্বাভাবিক তাপমাত্রার চেয়ে ৩ ডিগ্রি বেশি। বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ৬৯ শতাংশ। আগামী কয়েকদিন আরও বাড়বে তাপমাত্রা। ফাইল ছবি। 

*কাঁথির সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৩৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফাইল ছবি। 

*এগরার তাপমাত্রা সর্বোচ্চ ৩৬.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, এবং সর্বনিম্ন ২৭.১ ডিগ্রি সেলসিয়াস। ফাইল ছবি। 

*পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় দিঘা-সহ সর্বত্রই দুপুরের পর তাপমাত্রা আরও বাড়ার সম্ভাবনা। হাওয়া অফিসের পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী কয়েক দিন দিঘা-সহ পূর্ব মেদিনীপুর জেলায় ঝড় বৃষ্টি সম্ভাবনা নেই। ফাইল ছবি। 

*জেলা সর্বত্রই তাপপ্রবাহের সম্ভাবনা রয়েছে। আবহাওয়ার বড়সড় পরিবর্তন ছাড়া এখনই গরমের হাত থেকে স্বস্তি পাবে না সাধারণ মানুষ। ফাইল ছবি।