ফ্রি ফ্রি ফ্রি...! রুটি, কুমড়োর ছক্কা, বাঁধাকপির তরকারি, বোঁদে, প্লাস রসগোল্লা, প্রতিদিন বিনামূল্যে! কোথায় পাবেন জানেন? নাম শুনলেই ছুটবেন!
- Reported by:Saradindu Ghosh
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
West Bengal News: রুটি, কুমড়োর ছক্কা, বাঁধাকপির তরকারি, বোঁদে। উপরি পাওনা রসগোল্লা। রাতের আহার। দাম কত? একদম বিনা পয়সায়। দুর্দান্ত অফার পাবেন কোথায় জানেন? কলকাতা থেকে মাত্র ঢিল ছোড়া দূরত্বেই খাদ্য রসিক আপনার সেই 'খানা খাজনা'।
advertisement
1/8

রুটি, কুমড়োর ছক্কা, বাঁধাকপির তরকারি, বোঁদে। উপরি পাওনা রসগোল্লা। রাতের আহার। দাম কত? একদম বিনা পয়সায়। দুর্দান্ত অফার পাবেন কোথায় জানেন? কলকাতা থেকে মাত্র ঢিল ছোড়া দূরত্বেই খাদ্য রসিক আপনার সেই 'খানা খাজনা'।
advertisement
2/8
বর্ধমানের কঙ্কালেশ্বরী কালী মন্দিরে বিধায়ক খোকন দাসের উদ্যোগে শুরু হল বিনা পয়সায় রাত্রিকালীন খাবারের ব্যবস্থা। প্রতিদিনই রাত আটটা থেকে এগারোটা পর্যন্ত মিলবে রুটি তরকারি। এজন্য আপাতত আগাম কোনও কুপন কাটতে হবে না।
advertisement
3/8
বর্ধমানের কাঞ্চন নগরের কঙ্কালেশ্বরী কালী মন্দিরে প্রতিদিনই দুপুরে দশ টাকার বিনিময়ে ভরপেট খাবারের ব্যবস্থা রয়েছে। রবিবার ভাত ডাল তরকারির সঙ্গে থাকে পোলাও, পায়েস। কখনও কখনও পনির। এবার সেখানে রাতের খাওয়ারও ব্যবস্থা হল। তবে রাতে খাবারের জন্য কোনও টাকা নেওয়া হবে না।
advertisement
4/8
বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাস বলেন, প্রতিদিনই কলকাতা-সহ রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বহু দর্শনার্থী কঙ্কালেশ্বরী কালী মন্দিরে আসেন। তাঁরা ভক্তিভরে পুজো দেন। দশ টাকার কুপনের বিনিময়ে দুপুরের অন্নভোগ গ্রহণ করেন।"
advertisement
5/8
বিধায়ক একইসঙ্গে যোগ করে বলেন, "এখানে অনেক দরিদ্র পুরুষ মহিলাও দশ টাকায় খাবার খান। আবার অনেকে আছেন যাঁদের সেই টাকাটা দেওয়ারও ক্ষমতা নেই। আমরা তাঁদের বিনা পয়সায় খাবার দিই। এরপর আমাদের ভাবনায় এল, এইসব দরিদ্র বাসিন্দারা দিনে না হয় খাবার পেল, রাতে তাঁরা কী খাবেন?
advertisement
6/8
অর্থের অভাবে কি তাদের নিরন্ন থাকতে হবে? সেই ভাবনা থেকেই আমরা ট্রাস্ট্রি বোর্ডের সদস্যরা রাতে রুটি তরকারি খাওয়ানোর সিদ্ধান্ত নিলাম। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী সোমবার রাত থেকে এই পরিষেবা চালু করা হয়েছে। উদ্বোধনে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত জেলা শাসক অমিয় দাস।"
advertisement
7/8
রুটি, তরকারি সবই তৈরি হচ্ছে মেশিনে, স্বাস্থ্য সম্মত পরিবেশে। বিধায়ক বলেন, মেশিনে রুটি তরকারি তৈরি হচ্ছে খুব কম সময়ে। তাই যাঁরা খেতে আসবেন তাঁদের বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হবে না। নিয়মিত কতজন খাবেন তার একটা ধারণা আমরা কয়েক দিনের মধ্যেই পেয়ে যাব। সেইমতো রান্না করা হবে।
advertisement
8/8
অতিরিক্ত জেলা শাসক অমিয় দাস প্রথম দিনের খাবার পরিবেশনে হাত লাগান। তিনি বলেন, এটি একটি খুব ভাল উদ্যোগ। এতে এখানে আসা দরিদ্র বাসিন্দারা খুবই উপকৃত হবেন।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
ফ্রি ফ্রি ফ্রি...! রুটি, কুমড়োর ছক্কা, বাঁধাকপির তরকারি, বোঁদে, প্লাস রসগোল্লা, প্রতিদিন বিনামূল্যে! কোথায় পাবেন জানেন? নাম শুনলেই ছুটবেন!