Dokra Artist: কারিগরের হাতে এখন দাঁড়িপাল্লা! মুদির দোকান চালিয়ে অন্নসংস্থান রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত ডোকরাশিল্পীর
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
- local18
- Written by:Bangla Digital Desk
Last Updated:
Dokra Artist: জীবিকার জন্য বাধ্য হয়ে খুলেছেন ছোট্ট একটি মুদির গুমটি দোকান। সেই দোকানের আয় দিয়েই কোনওমতে চলে সংসার।
advertisement
1/5

পূর্ব বর্ধমান জেলার আউশগ্রাম ১ নম্বর ব্লকের দিগনগর ২ গ্রাম পঞ্চায়েতের দ্বারিয়াপুর ডোকরা শিল্পের জন্য সারা দেশে খ্যাত। প্রায় ৩০০ থেকে ৩৫০ পরিবারের বসবাস এই গ্রামে, আর প্রত্যেকেই জীবিকা নির্বাহ করেন এই ঐতিহ্যবাহী শিল্পকে আঁকড়ে। গ্রামের ডোকরা শুধু দেশের বিভিন্ন প্রান্তেই নয়, পৌঁছেছে বিদেশের মাটিতেও।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
2/5
এই গ্রাম থেকেই পাঁচজন শিল্পী রাষ্ট্রপতি পুরস্কার অর্জন করেছেন। তাঁদের মধ্যে অন্যতম রামু কর্মকার। ২০১২ সালে ডোকরার তৈরি একটি চেস বোর্ডের জন্য রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পুরস্কার পেয়েছিলেন তিনি। সেসময় তাঁর নাম ছড়িয়ে পড়েছিল দেশজুড়ে, কাজও চলছিল বেশ ভালো।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
3/5
কিন্তু ভাগ্যের পরিহাস। ব্রেন স্ট্রোকের পর থেকে আর ডোকরার কাজ করতে পারেন না রামু। বয়সও এখন প্রায় ৫৭। ফলে জীবিকার জন্য বাধ্য হয়ে খুলেছেন ছোট্ট একটি মুদির গুমটি দোকান। সেই দোকানের আয় দিয়েই কোনওমতে চলে সংসার।তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
4/5
রামুর গলায় কেবলই অভিমান আর আক্ষেপ। তিনি বলেন, “এখন এই দোকানের উপরেই নির্ভর করতে হয়। নুন-তেল খরচ কোনওভাবে বেরোলেও তাতে জীবনের প্রয়োজন মেটে না।”তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
advertisement
5/5
অতীতের গৌরবের সঙ্গে বর্তমানের সংগ্রামের তীব্র বৈপরীত্য যেন রামুর প্রতিটি কথায় ফুটে ওঠে। তাঁর আক্ষেপ, “প্রশাসনের কাছে শিল্পী ভাতার আবেদন করেছিলাম। বলেছিল দেখছি, দেখছি। কিন্তু এতদিনেও কোনও সাহায্য মেলেনি। পুরস্কার পেলেও শেষ বয়সে শিল্পী হয়ে আজ আমি অসহায়।”তথ্য ও ছবি : বনোয়ারীলাল চৌধুরী
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Dokra Artist: কারিগরের হাতে এখন দাঁড়িপাল্লা! মুদির দোকান চালিয়ে অন্নসংস্থান রাষ্ট্রপতি পুরস্কারপ্রাপ্ত ডোকরাশিল্পীর