Sundarban Fish: ইলিশ, পমফ্রেট...! স্বাদে লাজবাব 'ওরাও', খালি হচ্ছে নদী ভাণ্ডার, যেসব মাছের দেখা মিলছে না সুন্দরবনে
- Reported by:JULFIKAR MOLLA
- hyperlocal
- Published by:Ananya Chakraborty
Last Updated:
Sundarban Fish: এসব মাছ শুধু স্থানীয় মানুষের খাদ্যাভাসের অংশ ছিল না, বরং সম্পদের এক অনন্য জৈব বৈচিত্র্যও উপস্থাপন করত। কিন্তু বর্তমানে, এসব মাছ প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে।
advertisement
1/6

সুন্দরবনের প্রাকৃতিক নদীমাধ্যমগুলোতে একসময় ‘চাদা আমলেট’, ‘কাক্কই’, ‘গড়ুই’, ‘তেলটুপি’, ‘পাথরকাটা’ এর মত স্থানীয় এবং স্বাদে অনন্য প্রজাতিগুলো ছিল প্রচলিত। এসব মাছ শুধু স্থানীয় মানুষের খাদ্যাভাসের অংশ ছিল না, বরং সম্পদের এক অনন্য জৈব বৈচিত্র্যও উপস্থাপন করত। কিন্তু বর্তমানে, এসব মাছ প্রায় বিলুপ্তির দ্বারপ্রান্তে।
advertisement
2/6
কলকাতা থেকে বিদ্যাধরী নদী হয়ে সুন্দরবনে ময়লা, রাসায়নিক ও প্লাস্টিক দূষণ প্রবেশ করছে। গবেষণায় দেখা গেছে, মাছের অন্ত্রে মাইক্রো-প্লাস্টিক পাওয়া গেছে—এতে জলজ জীবন ও মানুষের স্বাস্থ্যের জন্য উদ্বেগ বাড়ছে ।
advertisement
3/6
২০০৯ সালের আয়লা ঘূর্ণিঝড়, সামুদ্রিক তাপমাত্রা বৃদ্ধির কারণে নদীর লবণাক্ততা বেড়ে গেছে। যার ফলে ‘পাবদা’, ‘ট্যাঙরা’, ‘খলসে’–এর মত জল-মিশ্র প্রজাতিগুলোর প্রজননাগার নষ্ট হয়েছে ও তাদের সংখ্যাও অনবরত হ্রাস পাচ্ছে।
advertisement
4/6
পলি উত্তোলন ও খাল ভরাটের ফলে নদীর গভীরতা কমে গেছে, প্লাবনের চলাচল বদলেছে এবং ছোট মাছদের বাসস্থল সংকুচিত হয়েছে। জলস্তর হঠাৎ কমে গেলে খাবার ও আবাস পাওয়া যায় না, ফলে ছোট ও তরুণ মাছরাও নিরাপদ থাকে না।
advertisement
5/6
সুন্দরবন বিষয়ক গবেষক অনিমেষ মন্ডল জানান, কলকাতার ময়লা জল বিদ্যাধরীর মাধ্যমে সুন্দরবনে পৌঁছে জলের প্রাণীর ক্ষতি করছে। ভুটভুটি দাপটে নদীতে মিশে যাচ্ছে শব্দ ও জ্বালানী, যার কারণে মাছেরা তাদের বিস্তারযোগ্য অঞ্চলগুলো ছেড়ে পালিয়ে যাচ্ছে।
advertisement
6/6
দূষণ, জলীয় পরিবর্তন, পর্যটন প্রভাব ও প্রশাসনিক অকার্যকারিতা, সবকিছুই একসঙ্গে এই সংকটকে তৈরি করেছে। এতেই বোঝা যায়, সুন্দরবনের মাছ বিলুপ্তির পথে কেন এগিয়ে যাচ্ছে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Sundarban Fish: ইলিশ, পমফ্রেট...! স্বাদে লাজবাব 'ওরাও', খালি হচ্ছে নদী ভাণ্ডার, যেসব মাছের দেখা মিলছে না সুন্দরবনে