Old Tradition: নারী-পুরুষের মাথার উপর ধুনো পোড়া, প্রায় ২০০ বছর প্রাচীন রীতিতে মাতৃ আরাধনা হাওড়ায়
- Reported by:RAKESH MAITY
- hyperlocal
- Published by:Pooja Basu
Last Updated:
মাটির খুড়িতে ধুনো পুড়িয়ে মাতৃ আরাধনার রীতি হাওড়ার এই গ্রামে, জাঁকজমক পূর্ণ বছরে দু' বার মায়ের আরাধনা মেতে ওঠে গ্রামের কয়েকশো পরিবার
advertisement
1/5

মাটির খুড়িতে ধুনো পুড়িয়ে মাতৃ আরাধনার রীতি হাওড়ার এই গ্রামে। গ্রামের অভিভাবক সম মা কালী। জাঁকজমক পূর্ণ বছরে দু' বার মায়ের আরাধনা মেতে ওঠে গ্রামের কয়েকশো পরিবার।
advertisement
2/5
পাঁচলা গঙ্গাধরপুর গ্রামের প্রায় ২০০ বছর প্রাচীন মা কালী। গ্রামের প্রধান দেবী মা কালী। গ্রামের মানুষের কাছে অভিভাবক সম মা কালী। প্রতিটি পরিবারে যেকোনও শুভ কাজের আগে মায়ের কাছে পুজো নিবেদনের চল রয়েছে।
advertisement
3/5
হাওড়া জেলার গঙ্গাধরপুর গ্রামের বাস্তু কালী মায়ের মাহাত্ম্য ছড়িয়ে রয়েছে বহুদূর। দূর দূরান্ত থেকে আসেন এখানে। গ্রামবাসীদের কথায় এখানকার মা কালী ভীষণ জাগ্রত। ভক্তি ভরে মায়ের কাছে মানত করলে মন কামনা পূর্ণ হয় ভক্তের। বছরে দুবার প্রধান পুজো ছাড়াও মানসিক পুজো হয় বারোমাস।
advertisement
4/5
দুশো বছরও বেশি আগে গ্রামকে মহামারী থেকে রক্ষা করতে গঙ্গাধরপুর গ্রামে মা কালীর আরাধনা শুরু হয়েছিল। সেই থেকে মা কালী ওটা গ্রামকে রক্ষা করে চলেছে বলেই স্থানীয় মানুষের বিশ্বাস। পুরনো সেই রীতি মেনে আজও মায়ের কাছে ডন্ডি এবং ধুনো পুড়িয়ে মায়ের কাছে মানুষ কামনা জানায় ভক্তরা।
advertisement
5/5
প্রতিবছর এবং বৈশাখ মাসে গঙ্গাধরপুর বাস্তু কালী এবং শীতলা ও সমীচন্ডী মায়ের পুজো অনুষ্ঠিত হয়। বৈশাখ মাসে হাজারো ভক্ত মায়ের আরাধনায় ব্রতী হয়। পুজোর দিন সকাল থেকে পরদিন ভোর পর্যন্ত মাকশি আরাধনায় মেতে ওঠে ভক্তরা। মা কালীর মন্দির প্রাঙ্গণে দণ্ডী এবং ধুনো পোড়ানো দেখতে বহু মানুষ ভিড় জমায় এখানে। নব নির্মিত বিশাল আকৃতির পঞ্চচূড়া মন্দির প্রাঙ্গণ বর্তমান সময়ে বহু মানুষের শান্তির স্থান হয়ে উঠেছে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Old Tradition: নারী-পুরুষের মাথার উপর ধুনো পোড়া, প্রায় ২০০ বছর প্রাচীন রীতিতে মাতৃ আরাধনা হাওড়ায়