টানা তিন ঘণ্টা দিঘার পথেপথে হাঁটলেন মুখ্যমন্ত্রী, রথযাত্রায় একের পর এক চমক! সৈকত নগরীতে জনসমুদ্র
- Published by:Tias Banerjee
- Reported by:ABIR GHOSHAL
Last Updated:
মাসির বাড়ি প্রাঙ্গণে ছিল কীর্তনের ধ্বনি, ঢাকের বাদ্যি আর শঙ্খধ্বনির আবহ। বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ভক্তরা এই অনন্য মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরে আবেগাপ্লুত। মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতি এই আয়োজনকে আরও আলাদা মাত্রা দিয়েছে।
advertisement
1/11

দিঘায় প্রথমবারের জন্য গড়াল জগন্নাথদেবের রথের চাকা। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতিতে নারকেল ফাটিয়ে ও সোনার ঝাড়ু দিয়ে রথের সামনে ঝাঁট দেওয়ার মধ্য দিয়ে সূচনা হয় এই ধর্মীয় আচারপর্বের। এরপর রথের সামনেই দাঁড়িয়ে উপাসনা করেন মুখ্যমন্ত্রী। জগন্নাথ মন্দির চত্বরে আয়োজিত এই ঐতিহ্যবাহী রথযাত্রা অনুষ্ঠানের আনুষ্ঠানিক সূচনা করেন তিনি নিজেই।
advertisement
2/11
রথযাত্রার আকর্ষণ এ বছর আর পুরী নয়, দিঘা! দিঘায় রথযাত্রা উপলক্ষে বিশেষভাবে তৈরি 'মাসির বাড়ি'তে আজ সকালে পৌঁছে জগন্নাথদেবের আরতি করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আরতি শেষে তিনি কিছুক্ষণ সেখানে সময় কাটান এবং পরে একটি হোটেলের উদ্দেশে রওনা দেন। মুখ্যমন্ত্রীর পুজোর মুহূর্ত ছিল শান্ত, গভীর এবং হৃদয়গ্রাহী।
advertisement
3/11
শুধু আরতিতেই নয়, রথযাত্রার মূল মিছিলেও ছিলেন মুখ্যমন্ত্রী। রথের সঙ্গে পায়ে হেঁটে এগিয়ে যেতে দেখা যায় তাঁকে। সঙ্গে ছিলেন ইসকনের একাধিক সন্ন্যাসী ও সংগঠক। রথযাত্রার প্রতি তাঁর এই সরাসরি অংশগ্রহণে মুগ্ধ সাধারণ দর্শনার্থীরা।
advertisement
4/11
মাসির বাড়িতে জগন্নাথদেবের আরতি করলেন মুখ্যমন্ত্রী । দিঘায় রথযাত্রা উপলক্ষে বিশেষভাবে তৈরি 'মাসির বাড়ি'তে আজ সকালে পৌঁছে জগন্নাথদেবের আরতি করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। আরতি শেষে তিনি কিছুক্ষণ সেখানে সময় কাটান এবং পরে একটি হোটেলের উদ্দেশে রওনা দেন। মুখ্যমন্ত্রীর পুজোর মুহূর্ত ছিল শান্ত, গভীর এবং হৃদয়গ্রাহী।
advertisement
5/11
ডিএনএ বদলে গত এপ্রিল মাসেই পর্যটন কেন্দ্র থেকে তীর্থক্ষেত্রে পরিণত হয়েছে দিঘা। সেই দিঘায় এবার রথযাত্রা। রথযাত্রাকে কেন্দ্র করে দিঘায় বসেছে হরেক রকমের দোকান। নানা রকম পুতুলের পাশাপাশি দেবদেবীর বিভিন্ন সামগ্রীর দোকান বসেছে জগন্নাথ মন্দির চত্বরে। কাতারে কাতারে মানুষ রথ দর্ষণের পাশাপাশি ঘুরে দেখছেন দোকানগুলিতেও। কিনছেন নানান ধরনের সামগ্রী।
advertisement
6/11
পাঁপড় ভাজা এবং জিলিপির প্যাঁচে জমজমাট এবারের রথের মেলা। মাসির বাড়ি চত্বরে অবশেষে বিভিন্ন ধরনের দোকান। সকাল থেকেই শুরু হয়েছে রথযাত্রার প্রস্তুতি। অন্যদিকে চলছে দোকানপাট বসানোর কাজ। দিঘা যেন পরিণত হয়েছে এক মহামেলার আসরে।
advertisement
7/11
আজ শুক্রবার দিঘার রথযাত্রায় অংশ নিয়ে নিজের উপস্থিতি, আন্তরিকতা ও ধর্মীয় আচার পালনের মাধ্যমে সাধারণ মানুষের মন ছুঁয়ে গেলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
advertisement
8/11
দুপুর আড়াইটের সময়সূচি মেনেই রথের রশিতে টান পড়ে। শুরু হয় মাহাত্ম্যপূর্ণ যাত্রা। এক ঘণ্টার মধ্যেই অর্ধেক পথ পাড়ি দিয়েছে রথ। রাস্তার দু’ধারে উপচে পড়া ভিড় রীতিমতো প্রমাণ করেছে দিঘাবাসীর এবং পর্যটকদের উৎসাহ।
advertisement
9/11
ভিড় নিয়ন্ত্রণে রাখতে মুখ্যমন্ত্রীর আগেই নির্দেশ ছিল — রথযাত্রার সময় রাস্তায় জনসাধারণ যেন না নামেন, পদপিষ্টের আশঙ্কা এড়াতে। সেইমতো রথযাত্রার দু’ধারে ব্যারিকেড করা হয়েছে। মানুষ ব্যারিকেডের বাইরে থেকেই রথের দর্শন করছেন। শৃঙ্খলার মধ্যে থেকেও ধর্মীয় উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছে জনতা।
advertisement
10/11
রথযাত্রার নির্দিষ্ট পর্যায়ে পৌঁছে আজ মাসির বাড়ি পৌঁছেছে রথ। প্রথমে বলভদ্র, সুভদ্রা ও সুদর্শনকে রথ থেকে নামিয়ে আনা হয় মাসির বাড়িতে। পরে কীর্তন সহযোগে জগন্নাথদেবকেও সেখানে নিয়ে আসা হয়।
advertisement
11/11
মাসির বাড়ি প্রাঙ্গণে ছিল কীর্তনের ধ্বনি, ঢাকের বাদ্যি আর শঙ্খধ্বনির আবহ। বিভিন্ন স্থান থেকে আসা ভক্তরা এই অনন্য মুহূর্তের সাক্ষী হতে পেরে আবেগাপ্লুত। মুখ্যমন্ত্রীর উপস্থিতি এই আয়োজনকে আরও আলাদা মাত্রা দিয়েছে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
টানা তিন ঘণ্টা দিঘার পথেপথে হাঁটলেন মুখ্যমন্ত্রী, রথযাত্রায় একের পর এক চমক! সৈকত নগরীতে জনসমুদ্র