ধান, সবজি সব জলের তলায়! ব্যাপক ক্ষতির মধ্যেই বড় সুখবর শোনালেন ঝাড়গ্রামের পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ
- Reported by:Tanmoy Nandi
- hyperlocal
- Published by:Ananya Chakraborty
Last Updated:
টানা কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে সুবর্ণরেখা নদী ও ডুলুং নদীর জলস্তর বেড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের আন্ধারী গ্রাম পঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ চাষের জমি।
advertisement
1/6

<strong>সাঁকরাইল, ঝাড়গ্রাম, তন্ময় নন্দী</strong>: টানা কয়েকদিনের প্রবল বর্ষণে সুবর্ণরেখা নদী ও ডুলুং নদীর জলস্তর বেড়ে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ে ঝাড়গ্রাম জেলার সাঁকরাইল ব্লকের আন্ধারী গ্রাম পঞ্চায়েতের বিস্তীর্ণ চাষের জমি। জলের তলায় গিয়েছে বিঘের পর বিঘে ধান চাষের জমি। ক্ষতি হয়েছে সবজির চাষেও।
advertisement
2/6
প্রতিবছরই বৃষ্টির কারণে সাঁকরাইল ব্লকের আন্ধারী, বহড়াদাঁড়ি, ভগবানচক, তেঁতুলিয়া, বৈঞ্চা ও বিরডাহি গ্রামের জমি জলের তলায় চলে যায়। এই বছর বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ায় জলমগ্ন হয়ে হয়ে রয়েছে ধানের জমি। আর তাতেই বিপুল ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কা করছেন এখানকার বাসিন্দারা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
3/6
জল নামতে সময় লাগে কয়েকদিন। স্থানীয় বাসিন্দা মৃণাল মাহাত জানিয়েছেন, এ বছর ইতিমধ্যেই তিনবার জলবন্দি হয়েছে এলাকার কৃষি জমি। এর আগে সবজি ও ধান চারা নষ্ট হয়েছিল, এবার আবারও ধান রোপণ করা জমিগুলো জলের তলায় চলে গেছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
4/6
তবে বৃষ্টি কিছুটা কমতেই ধীরে ধীরে জমি থেকে জল নামা শুরু করেছে। কিন্তু ক্ষতির পরিমাণ এতটাই ব্যাপক যে কৃষকদের দুশ্চিন্তার শেষ নেই। আন্ধারী গ্রাম পঞ্চায়েতের শাফুয়া, শারুলিয়া নিকাশি মৌজাতে ডুলুং নদীর বাঁধঘাট এলাকায় ভয়ঙ্কর পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
advertisement
5/6
পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মথুর মাহাত জানিয়েছেন, “চাষের জমির উপর জল জমলে অবশ্যই ক্ষতি হয়। কৃষি দফতর থেকে আমরা কৃষকদের ফসল বিমার আওতায় এনেছি। ক্ষয়ক্ষতি হলে চাষিদের যথাযথ ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে। বর্তমানে সুবর্ণরেখা ও ডুলুং—দুই নদীরই জলস্তর কমতে শুরু করেছে।”
advertisement
6/6
চাষের জমি ডুবে যাওয়ায় বিপাকে পড়েছেন হাজারও কৃষক পরিবার। এখন তাদের একমাত্র ভরসা প্রশাসনের ক্ষতিপূরণ ও সরকারি সহায়তা। (ছবি ও তথ্য - তন্ময় নন্দী)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
ধান, সবজি সব জলের তলায়! ব্যাপক ক্ষতির মধ্যেই বড় সুখবর শোনালেন ঝাড়গ্রামের পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ