Hilsa: ইলিশ হাতেও ভালো পাতেও ভালো! কিন্তু জালে উঠবে তো? দু'মাস পর দুরুদুরু বুকে সমুদ্রমুখী মৎস্যজীবীরা!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- news18 bangla
Last Updated:
Hilsa: ১৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ইলিশ ধরার মরশুম। তবে গত বারের অভিজ্ঞতার জেরে আশা-নিরাশার দোলাচলে মৎস্যজীবীরা। তাঁদের মনে প্রশ্ন, এ বার অন্তত ইলিশের খরা কাটবে তো?
advertisement
1/7

মঙ্গলবার ১৪ জুন শেষ হচ্ছে সামুদ্রিক মাছ ধরার ওপর সরকারি নিষেধাজ্ঞা।১৫ জুন থেকে শুরু হচ্ছে ইলিশ ধরার মরশুম। সামুদ্রিক মাছ ও ইলিশের প্রজনন বৃদ্ধির জন্য গত ১৪ এপ্রিল থেকে এই নিষেধাজ্ঞা ছিল।
advertisement
2/7
ইতিমধ্যে দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ, ফ্রেজারগঞ্জ, রায়দিঘি, সাগর, ডায়মন্ড হারবার, পাথরপ্রতিমার প্রায় তিন হাজার মৎস্যজীবীরা সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়ার প্রস্তুতি সেরে নিচ্ছেন।
advertisement
3/7
সমুদ্রে মাছ ধরায় টানা ৬১ দিনের নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ শেষ হচ্ছে অবশেষে। খুশির মেজাজ মৎস্যজীবী মহলে। বুধবার থেকে মাছ ধরতে সমুদ্রে ঝাঁপাতে চলেছে দিঘার কয়েক হাজার ট্রলার। তবে গত বারের অভিজ্ঞতার জেরে আশা-নিরাশার দোলাচলে মৎস্যজীবীরা। তাঁদের মনে প্রশ্ন, এ বার অন্তত ইলিশের খরা কাটবে তো?
advertisement
4/7
ইতিমধ্যেই নতুন রঙের পোঁচ পড়েছে ট্রলারগুলিতে। দক্ষিণের কাকদ্বীপ, নামখানা, ফ্রেজারগঞ্জ মৎস্যবন্দরে শেষ মুহূর্তের সাজ সাজ রব। জ্বালানি তেল, বরফ, খাবার মজুত করা হচ্ছে ট্রলারগুলিতে। পাশাপাশি মৎস্যজীবীদের নিরাপত্তার জন্য লাইফ জ্যাকেট, বয়া–সহ অন্যান্য সামগ্রী গুছিয়ে নিচ্ছেন মৎস্যজীবীরা। রুপালি শষ্য জালে তোলার তোড়জোড় তুঙ্গে।
advertisement
5/7
মৎস্যজীবী ইউনিয়নের পক্ষ থেকে ট্রলারগুলির ব্যবস্থা খতিয়ে দেখা চলছে। বিশেষ করে গত শুক্রবার পূর্ব মেদিনীপুরের হিজলিতে ভয়াবহ মৎস্যজীবী ট্রলার দুর্ঘটনার পর সতর্ক মৎস্য দপ্তরের আধিকারিকেরা। মাঝ সমুদ্রে দুর্ঘটনা এড়াতে কোনওরকম ঝুঁকি নিতে রাজি নন সরকারি আধিকারিকেরা।
advertisement
6/7
জেলার সহ–মৎস্য অধিকর্তা কাকদ্বীপ মৎস্যবন্দরে ট্রলারগুলি খতিয়ে দেখার পর জানান, আগামী ১৫ জুন থেকে ফের সমুদ্রে মাছ ধরা শুরু হবে। সরকারি নিয়ম মেনে রেজিস্ট্রেশন আছে কি না দেখা হচ্ছে। এছাড়া লাইফ জ্যাকেট, বয়া আছে কি না দেখা হচ্ছে। বেশিরভাগ ট্রলারের সব ঠিকঠাক আছে। কয়েকটি ক্ষেত্রে খামতি আছে। দ্রুত সেগুলি মিটিয়ে নিতে হবে।
advertisement
7/7
গত দু’বছর সামুদ্রিক মাছের আকাল রয়েছে বেশ। লোকসানের জেরে গত দুই মরশুম রীতিমতো সঙ্কটে মৎস্যজীবীরা। তবে এই মরশুমে মাছ মিলবে বলে আশাবাদী কাকদ্বীপের মৎস্যজীবীরা। কাকদ্বীপের মৎস্যজীবীদের মতে, ‘গত দু’বছর প্রচুর লোকসান হয়েছে। আশা করছি এ বছর ভাল মাছ মিলবে।’
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Hilsa: ইলিশ হাতেও ভালো পাতেও ভালো! কিন্তু জালে উঠবে তো? দু'মাস পর দুরুদুরু বুকে সমুদ্রমুখী মৎস্যজীবীরা!