TRENDING:

Heavy Rainfall : চরম বিপদসীমা ছুঁতে আর মাত্র কয়েক মিটার! বিশেষ টিম সেচ দফতরের! কেলেঘাই যেন গিতে খেতে আসছে

Last Updated:
Heavy Rainfall : টানা বৃষ্টিতে উত্তাল কেলেঘাই, প্রাথমিক বিপদসীমা অতিক্রম করল জলস্তর। চরম বিপদসীমা ৫.৭৯ মিটার ছুঁতে আর মাত্র কয়েক মিটার বাকি। সেচ দফতরের বিশেষ টিম গঠন।
advertisement
1/6
মাত্র কয়েক মিটার দূরেই চরম বিপদসীমা! টানা বৃষ্টিতে উত্তাল কেলেঘাই
প্রবল বৃষ্টির জেরে ফের উত্তাল কেলেঘাই নদী। টানা কয়েকদিনের বৃষ্টিতে নদীর জলস্তর প্রাথমিক বিপদসীমা ওপর বইতে শুরু করেছে। শুক্রবার রাত থেকেই জল এক ধাক্কায় বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.১৮ মিটারে। শনিবার রাত অব্দি তা আরও বেড়ে পৌঁছায় ৫.৪০ মিটারে। অথচ চরম বিপদসীমা মাত্র ৫.৭৯ মিটার। হাতে সামান্য ব্যবধান থাকলেও আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে কেলেঘাই নদীর দুই তীরবর্তী গ্রামে। পূর্বের তিক্ত অভিজ্ঞতা নিয়ে পুজোর মরশুমে ফের জলমগ্নতার শঙ্কায় ভুগছেন এলাকাবাসী। <strong>(তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)</strong>
advertisement
2/6
নদীর জলস্তর বাড়তেই বাঁধে দেখা দিয়েছে ভয়াবহ ভাঙন। সেচ দফতরের রিপোর্ট অনুযায়ী, অন্তত পাঁচটি জায়গায় প্রায় ১৫০ মিটার বাঁধ ভেঙে পড়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে আশঙ্কাজনক পরিস্থিতি পটাশপুর ১ ব্লকের গোপালপুরের মাধবচকে। সেখানে দুটি আলাদা স্থানে প্রায় ৫৫ মিটার বাঁধ ও তার পাশের পাকা রাস্তার অংশ ভেঙে নদীতে নেমে গিয়েছে। হঠাৎ এই ধস যাতায়াত ব্যবস্থা বিপর্যস্ত হয়েছে।
advertisement
3/6
চিস্তিপুর ভেড়ির পুরনো বাঁধেও ভয়াবহ ধস। প্রায় ৬০ মিটার দীর্ঘ বাঁধ ভেঙে গিয়েছে সেখানে। ধসের ফলে নদীর ধারে থাকা একটি বাড়ির অংশ ভেঙে পড়ে যায়। আতঙ্কে পরিবারটিকে দ্রুত নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হয়। ঘটনাস্থলে উপস্থিত স্থানীয়রা জানিয়েছেন, কয়েক মাসের ব্যবধানে ফের নদী ভাঙনে দুশ্চিন্তা বেড়েছে। জুলাইয়েও একই ছবি দেখা গিয়েছিল।
advertisement
4/6
আমগাছিয়া বাংলো সেচ দফতরের জুনিয়র ইঞ্জিনিয়ার শান্তনু পাল বলেন, “নবমী থেকে টানা বৃষ্টি চলছে। তাতেই কেলেঘাইয়ের জলস্তর দ্রুত বেড়ে শুক্রবার রাতেই প্রাথমিক বিপদসীমা অতিক্রম করেছে। শনিবার রাত পর্যন্ত তা আরও বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫.৪০ মিটারে।” তিনি জানান, চরম বিপদসীমা ৫.৭৯ মিটার ছুঁতে আর মাত্র কয়েক মিটার বাকি। এই পরিস্থিতিতে প্রশাসন বিশেষ নজরদারি চালাচ্ছে।
advertisement
5/6
বাঁধে ধস নামতেই তৎপর প্রশাসন । জেলা প্রশাসনের কাছে রিপোর্ট পাঠানো হয়েছে। রাতে বাঁধে নজরদারির জন্য সেচ দফতরের তরফে বিশেষ টিম গঠন করা হয়েছে। রবিবার সকাল থেকে গোপালপুর, মাধবচক ও চিন্তিপুরের ভাঙন এলাকাগুলোতে অস্থায়ীভাবে মেরামতির কাজ চলছে। পাশাপাশি গ্রামবাসীদের সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে। স্থানীয় পঞ্চায়েত ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে ত্রাণ সামগ্রী দেওয়া হচ্ছে। তবুও নদীর পারের মানুষ আতঙ্কে দিন কাটাচ্ছেন।
advertisement
6/6
বিডিও শান্ত চক্রবর্তী জানান, “গোপালপুর এলাকায় বাঁধের ধস সবচেয়ে আশঙ্কাজনক হলেও রবিবার সকাল থেকে মেরামতির কাজ শুরু হয়েছে। এখনই আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই। ।” তবে স্থানীয়রা বলছেন, অতিবৃষ্টির জেরে নদী বারবার ফুঁসে ওঠা প্রশাসনের গাফিলতিরই চিত্র। ফলে পুজোর মরশুমেও কেলেঘাই তীরবর্তী গ্রামগুলিতে ফের বন্যার আশঙ্কা ঘনীভূত হচ্ছে। আতঙ্ক নিয়ে নদীর পাড়েই দিন কাটাচ্ছেন গ্রামবাসী। <strong>(তথ্য ও ছবি : মদন মাইতি)</strong>
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Heavy Rainfall : চরম বিপদসীমা ছুঁতে আর মাত্র কয়েক মিটার! বিশেষ টিম সেচ দফতরের! কেলেঘাই যেন গিতে খেতে আসছে
কলকাতা এবং পশ্চিমবঙ্গের সব লেটেস্ট ব্রেকিং নিউজ পাবেন নিউজ 18 বাংলায় ৷ থাকছে দক্ষিণবঙ্গ এবং উত্তরবঙ্গের খবরও ৷ দেখুন ব্রেকিং নিউজ এবং সব গুরুত্বপূর্ণ খবর নিউজ 18 বাংলার লাইভ টিভিতে ৷ এর পাশাপাশি সব খবরের আপডেট পেতে ডাউনলোড করতে পারেন নিউজ 18 বাংলার অ্যাপ ৷ News18 Bangla-কে গুগলে ফলো করতে  ক্লিক করুন এখানে ৷ 
Open in App
হোম
খবর
ফটো
লোকাল