ট্রেনের ধাক্কায় তিন-তিনটি হাতির মর্মান্তিক মৃত্যু, দোষী কে...? রিপোর্ট পেশ করল দক্ষিণ পূর্ব রেল
- Reported by:ABIR GHOSHAL
- news18 bangla
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Elephant: ট্রেনের ধাক্কায় তিনতিনটি হাতির মৃত্যু নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই এবার রিপোর্ট পেশ করল দক্ষিণ পূর্ব রেল। ওই মর্মান্তিক ঘটনার দায়ে রেলের তিন কর্মীর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করেছে রাজ্য বন দফতর। অভিযুক্তদের তালিকায় রয়েছেন জনশতাব্দী এক্সপ্রেসের চালক, সরডিহা স্টেশনের ম্যানেজার ও খড়্গপুর ডিভিশনের ডিভিশনাল ট্র্যাফিক ইন্সপেক্টর।
advertisement
1/9

ঝাড়গ্রামে ট্রেনের ধাক্কায় তিনতিনটি হাতির মৃত্যু নিয়ে বিতর্কের মধ্যেই এবার রিপোর্ট পেশ করল দক্ষিণ পূর্ব রেল। ওই মর্মান্তিক ঘটনার দায়ে রেলের তিন কর্মীর বিরুদ্ধে ইতিমধ্যেই এফআইআর দায়ের করেছে রাজ্য বন দফতর। অভিযুক্তদের তালিকায় রয়েছেন জনশতাব্দী এক্সপ্রেসের চালক, সরডিহা স্টেশনের ম্যানেজার ও খড়্গপুর ডিভিশনের ডিভিশনাল ট্র্যাফিক ইন্সপেক্টর।
advertisement
2/9
আজ মঙ্গলবার দক্ষিণ পূর্ব রেলের তরফে এই ঘটনার পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট পেশ করা হয়েছে। রিপোর্টে কী কী উল্লেখ করা হয়েছে? দেখে নেওয়া যাক একনজরে : Representative Image
advertisement
3/9
১) সেদিন টেলিফোনে বা লিখিত ভাবে রেলকে জানানো হয়নি হাতি আছে রেললাইনের ওই পয়েন্টে।২) রেল এটাও উল্লেখ করেছে রাত ১০:৫৬ মিনিটে হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে হাতির অবস্থান জানানো হয়েছিল। Representative Image
advertisement
4/9
৩) সব সময় হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দেখা হয় না। ( ১১-১৬ নম্বর লাইন) রেলের দাবি, তাদের কাছে ৬ জুলাই শেষ বার লিখিত কমিউনিকেশন হয়েছিল।
advertisement
5/9
প্রসঙ্গত, গত বৃহস্পতিবার গভীর রাতে বাঁশতলা স্টেশন লাগোয়া রেললাইনে যখন ২৫টি হাতির একটি দল পার হচ্ছিল। তখনই হঠাৎ ডাউন জনশতাব্দী এক্সপ্রেস এসে ধাক্কা মারে। তাতেই ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় এক মা হাতি ও তার দু’টি শাবকের। Representative Image
advertisement
6/9
ঘটনার ঠিক পরেই বন দফতর স্পষ্টভাবে অভিযোগ তোলে, রেলের তরফে কোনও রকম পূর্ব সতর্কতা নেওয়া হয়নি। তাদের বক্তব্য, বারবার জানানো সত্ত্বেও রেল প্রশাসন করিডরে ট্রেনের গতি নিয়ন্ত্রণ করেনি। Representative Image
advertisement
7/9
এই অভিযোগের ভিত্তিতে ঝাড়গ্রাম জিআরপি তদন্ত শুরু করে। মামলা রুজু হয় ‘ওয়াইল্ড লাইফ প্রোটেকশন অ্যাক্ট, ১৯৭২’, ‘এলিফ্যান্ট প্রিজারভেশন অ্যাক্ট, ১৮৭৯’ এবং ভারতীয় দণ্ডবিধির ৩২৫ ধারায় (স্বেচ্ছায় গুরুতর আঘাত করার অভিযোগ)।
advertisement
8/9
বন দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে। দোষীদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় আইনানুগ পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ইতিমধ্যেই ঘটনাস্থলে রেল ও বন দফতরের উচ্চ পর্যায়ের যৌথ পরিদর্শন হয়েছে।
advertisement
9/9
খড়্গপুর ডিভিশনের ডিআরএম কে আর চৌধুরী এবং দক্ষিণবঙ্গের মুখ্য বন্যপ্রাণ আধিকারিক সন্দীপ সুন্দ্রিয়ালের উপস্থিতিতে হিজলিতে একটি বৈঠক হয়। বৈঠকে স্থির হয় করিডর চিহ্নিতকরণ, আধুনিক প্রযুক্তির মাধ্যমে হাতির গতিবিধির আগাম নজরদারি এবং লাইন সংলগ্ন ড্রেনে স্ল্যাব বসানোর মতো নানা পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
ট্রেনের ধাক্কায় তিন-তিনটি হাতির মর্মান্তিক মৃত্যু, দোষী কে...? রিপোর্ট পেশ করল দক্ষিণ পূর্ব রেল