East Bardhaman News: পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলে বড় চমক, বিলুপ্তপ্রায় জিনিসের সম্ভার, 'ইতিহাসের খনি'
- Published by:Rukmini Mazumder
- hyperlocal
- Reported by:Sayani Sarkar
Last Updated:
একদিনের জন্য ঘুরতে যেতে চান ? ইতিহাস ভালোবাসেন? তাহলে বড়শুলের এই সংগ্রহশালা হতে পারে আপনার জন্য আদর্শ জায়গা। যেখানে গেলেই আপনি দেখতে পাবে স্বাধীনতার আগে ও স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের বহু জিনিসপত্র।
advertisement
1/6

একদিনের জন্য ঘুরতে যেতে চান? ইতিহাস ভালোবাসেন? তাহলে বড়শুলের এই সংগ্রহশালা আপনার জন্য আদর্শ। রয়েছে স্বাধীনতার আগে ও স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের বহু জিনিসপত্র। আবার বেশ কিছু জিনিস রয়েছে যেগুলি প্রায় বিলুপ্ত হয়ে গিয়েছে
advertisement
2/6
আগামী প্রজন্মকে ইতিহাসের প্রতি আগ্রহী করে তুলতে নিজস্ব উদ্যোগে বাড়িতে সংগ্রহশালা গড়ে তুলেছেন পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলের বাসিন্দা হিমাদ্রিশঙ্কর দে। সংগ্রহশালার একটি ঘরে রয়েছে স্বাধীনতার আগের বিভিন্ন জিনিসপত্র ও অন্য একটি ঘরে রয়েছে স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ের বিভিন্ন জিনিসপত্র।
advertisement
3/6
ঘরের ভিতরে প্রবেশ করলেই মনে হবে এ যেন এক ইতিহাসের খনি। রয়েছে বেশ কিছু দুষ্প্রাপ্য নথি ও জিনিসপত্র। এই সংগ্রহশালা গেলে দেখতে পাবেন প্রায় ১০০ বছরের পুরনো পেন,একটি ক্ষুদ্র চালের দানা যার উপর লেখা রয়েছে ১০০ টিরও বেশি বর্ণ, তালপাতার উপর লেখা পুঁথি, ডাকটিকিট থেকে শুরু করে একাধিক জিনিসপত্র।
advertisement
4/6
কীভাবে যাবেন? বর্ধমান থেকে বাস ধরে নামতে হবে বড়শুলে, সেখান থেকে টোটো করে যেতে হবে বড়শুল দে বাড়ি। ট্রেনে গেলে বর্ধমান থেকে ট্রেনে চেপে আপনাকে যেতে হবে শক্তিগড়। সেখানে নেমে টোটো করে যেতে হবে বড়শুল দে বাড়ি। বাইক বা গাড়িতে গেলে ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে চলে যেতে পারেন বড়শুল।
advertisement
5/6
বড়শুল দে বাড়ি পৌঁছে হিমাদ্রিশঙ্কে দে-র সংগ্রহশালা বললে যে কেউ আপনাকে দেখিয়ে দেবে জায়গাটি। সপ্তাহের প্রতিদিন খোলা থাকে এই সংগ্রহশালা। প্রথমে রেজিস্টারে লিখতে হবে নিজের নাম, তার পর হিমাদ্রিবাবু নিজেই আপনাকে ঘুরে দেখাবেন সংগ্রহশালা।
advertisement
6/6
সংগ্রহশালা ঘুরে টোটো করে চলে যেতে পারেন শক্তিগড়। সেখানে সেরে নিতে পারেন দুপুরের খাওয়া দাওয়া, পাশাপাশি পেয়ে যাবেন শক্তিগড়ের বিখ্যাত ল্যাংচা। (ছবি ও তথ্য: সায়নী সরকার)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
East Bardhaman News: পূর্ব বর্ধমানের বড়শুলে বড় চমক, বিলুপ্তপ্রায় জিনিসের সম্ভার, 'ইতিহাসের খনি'