Nadia: কল্যাণীর আদিবাসী কিশোর দিশম রাজ হাঁসদা, বাংলার ফুটবলে নতুন আশার আলো, গায়ে জাতীয় দলের জার্সি চাপানোর স্বপ্ন অদূরে নয়
- Published by:Aishwarya Purkait
- hyperlocal
- Reported by:Mainak Debnath
Last Updated:
Football: কল্যাণীর আদিবাসী পাড়ার এক কিশোর ফুটবলারকে ঘিরে নতুন করে আশার আলো দেখছে বাংলার ফুটবলপ্রেমীরা। বছর চোদ্দোর দিশম রাজ হাঁসদা এখন সেই প্রতিভাবান নাম, যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছে কল্যাণী থেকে গোটা বাংলা।
advertisement
1/6

কল্যাণীর আদিবাসী পাড়ার এক কিশোর ফুটবলারকে ঘিরে নতুন করে আশার আলো দেখছে বাংলার ফুটবলপ্রেমীরা। বছর চোদ্দোর দিশম রাজ হাঁসদা এখন সেই প্রতিভাবান নাম, যাকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছে কল্যাণী থেকে গোটা বাংলা।(তথ্য: মৈনাক দেবনাথ)
advertisement
2/6
বীর সিধু নগরের বাসিন্দা দিশম সম্প্রতি সুযোগ পেয়েছে এআইএফএফ-ফিফা ফুটবল অ্যাকাডেমিতে। যা যে কোনও তরুণ ফুটবলারের জন্য বিশাল সম্মানের বিষয়। পাঁচ ফুট সাত ইঞ্চি উচ্চতার এই স্ট্রাইকার গত মরশুমে বেঙ্গল ফুটবল অ্যাকাডেমির হয়ে অনূর্ধ্ব-১৫ আই লিগে ১০ ম্যাচে ৭ গোল করে নজর কাড়ে। তখন তার বয়স ছিল মাত্র ১৩ বছর।
advertisement
3/6
দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে ট্রায়ালে আসা পাঁচশোরও বেশি খুদে ফুটবলারের মধ্যে থেকে বেছে নেওয়া ২১ জনের দলে জায়গা পেয়েছে দিশম — যা তার প্রতিভার স্বীকৃতি।
advertisement
4/6
ছোটবেলা থেকেই ফুটবলে মগ্ন দিশম মাত্র সাড়ে ছয় বছর বয়সে কল্যাণী পুরসভার ফুটবল অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ শুরু করে। সেখান থেকেই তার ফুটবলযাত্রা। এরপর সুযোগ আসে অনূর্ধ্ব-১২ জেলা লিগে খেলার। জেলা কোচের চোখে পড়ে দিশমের প্রতিভা।
advertisement
5/6
তাঁর পরামর্শে দিশমকে বেঙ্গল ফুটবল অ্যাকাডেমির ট্রায়ালে নিয়ে যান বাবা বৈদ্যনাথ হাঁসদা, যিনি পেশায় একজন স্কুল শিক্ষক। তিনি বলেন, “ছোট থেকেই ও ফুটবলের ভক্ত। এখন যে সুযোগ পেয়েছে, তাতে আশা রাখি একদিন জাতীয় দলের জার্সি গায়ে চাপাবে।”
advertisement
6/6
জাতীয় দলে যখন স্থানীয় ফুটবলারের উপস্থিতি দুর্লভ, তখন দিশম রাজ হাঁসদার সাফল্য যেন নতুন করে আশার সঞ্চার করছে বাংলার ফুটবলে। যদি এই কিশোর তার প্রতিভা ধরে রাখতে পারে, তাহলে একদিন হয়তো আবার ভারতীয় ফুটবলের স্ট্রাইক লাইন উজ্জ্বল হবে এক বাঙালি নামেই। (তথ্য: মৈনাক দেবনাথ)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Nadia: কল্যাণীর আদিবাসী কিশোর দিশম রাজ হাঁসদা, বাংলার ফুটবলে নতুন আশার আলো, গায়ে জাতীয় দলের জার্সি চাপানোর স্বপ্ন অদূরে নয়