Devi Chaudhurani: জমজমাট দুর্গাপুরের এই প্রাচীন সুড়ঙ্গ দিয়েই যাতায়াত করতেন দেবী চৌধুরানী এবং ভবানী পাঠক! পাশেই তাঁদের মন্দির! দেখলেই গায়ে কাঁটা দেবে!
- Reported by:Dipika Sarkar
- local18
- Published by:Arpita Roy Chowdhury
Last Updated:
Devi Chaudhurani: দুর্গাপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে রয়েছে এক অদ্ভুত ইতিহাস লুকিয়ে। ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানীর গল্প আজ ও জাগ্রত এখানে।
advertisement
1/6

ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানীর নাম শোনেননি এমন মানুষ নেই বললেই চলে।এমনকি স্কুলের পাঠ্যপুস্তকেও বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের 'দেবী চৌধুরানী' উপন্যাসের একাংশ প্রায় সকলেরই পড়া।তবে জানেন কী দুর্গাপুরের প্রাণকেন্দ্র সিটিসেন্টার একসময় ছিল ভবানী পাঠক-দেবী চৌধুরানীর গড়।তাঁদের তৈরী ডাকাত কালীর মন্দির ও এক আশ্চর্য সুড়ঙ্গ আজও সেই ইতিহাসের সাক্ষী বহন করে চলেছে।( ছবি ও তথ্য: দীপিকা সরকার)
advertisement
2/6
সিটিসেন্টারের অম্বুজা নগরীতে রয়েছে দেবীচৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের কালীমন্দির।যা ছিল একসময় বিদ্রোহী দলের গুপ্ত ঘাঁটি।মন্দিরের পাশেই রয়েছে বেলে পাথরের তৈরি প্রাচীন সুরঙ্গ।স্বাধীনতা সংগ্রামীরা মা কালীর আশীর্বাদ নিয়ে ব্রিটিশদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে যেতেন। তাই প্রচলিত মন্ত্রে নয় এখানে মা কালী আজও ওঁম বন্দে মাতরম মন্ত্রে পুজিত হন। ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
3/6
ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানী তাঁদের দলবল নিয়ে ব্রিটিশ সরকারের সংগৃহীত খাজনা লুঠ করে দরিদ্র মানুষদের ও বিপ্লবীদের মধ্যে বিলিয়ে দিতেন। সেই সময়কার অনেক নিদর্শন আজও বর্তমান।এখনও গা-ছমছমে পরিবেশের এই মন্দরের প্রধান বেদিতে লেখা রয়েছে "ওঁ বন্দে মাতরম্ জয় জয় ভারতবর্ষম।" ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
4/6
পাথরের দেওয়ালের প্রাচীন মন্দির ঢাকা পড়ে গিয়েছে বহু পুরনো একটি বটগাছের ডালপালায়। পাশেই গড়ে উঠেছে আধুনিক মন্দির। মন্দিরের পাশেই রয়েছে বেলেপাথরের তৈরি ওই ঐতিহাসিক সুড়ঙ্গটি। পিছনে রয়েছে বিশাল এক জলাশয়। জলাশয়টি ‘ইছাই সরোবর’ নামে পরিচিত।( ছবি ও তথ্য :দীপিকা সরকার)
advertisement
5/6
জলপাইগুড়ির বৈকন্ঠপুরেও একটি চা বাগানে রয়েছে দেবী চৌধুরানী ও ভবানী পাঠকের মন্দির।কিন্তু ডাকাত সর্দার ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরাণী হঠাৎ দুর্গাপুরে এলেন কিভাবে? ( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
advertisement
6/6
ইতিহাসবিদ প্রণব ভট্টাচার্যের সংগৃহীত তথ্য অনুযায়ী জানা যায়, দেবী চৌধুরানী যে বজরা নিয়ে ডাকাতি করতে যেতেন, সেই বজরা নিয়ে ভেসে এসে দামোদরের পাড়ে গভীর জঙ্গলে আস্তানা গড়ে তুলেছিলেন। পরবর্তী ক্ষেত্রে কাজের সুবিধার্থে এই জায়গা থেকেই নিজেদের কাজ চালিয়ে যেতেন ঐতিহাসিক দুই চরিত্র ভবানী পাঠক ও দেবী চৌধুরানী।পরবর্তীকালে দুর্গাপুর পুরসভা এই নিদর্শনগুলি সংরক্ষণ করেছে।( ছবি ও তথ্য : দীপিকা সরকার)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Devi Chaudhurani: জমজমাট দুর্গাপুরের এই প্রাচীন সুড়ঙ্গ দিয়েই যাতায়াত করতেন দেবী চৌধুরানী এবং ভবানী পাঠক! পাশেই তাঁদের মন্দির! দেখলেই গায়ে কাঁটা দেবে!