সর্বনাশ...! শুনশান দুপুরে 'গোপনে' কী চলছে পরিত্যক্ত বাড়িতে? ঢুকতেই পুলিশের চক্ষুচড়কগাছ!
- Published by:Sanjukta Sarkar
- Reported by:Saradindu Ghosh
Last Updated:
Crime: গ্রীষ্মের দুপুর। চারদিক শুনশান। তার মধ্যে কি চলছে পরিত্যক্ত বাড়ির ভিতরে? সন্দেহ হয় এলাকার বাসিন্দাদের। তারা খবর দেয় বর্ধমান থানায়। সেই খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছিল পুলিশ। সেখানে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। কী হচ্ছিল জানেন?
advertisement
1/7

গ্রীষ্মের দুপুর। চারদিক শুনশান। তার মধ্যে কি চলছে পরিত্যক্ত বাড়ির ভিতরে? সন্দেহ হয় এলাকার বাসিন্দাদের। তারা খবর দেয় বর্ধমান থানায়। সেই খবর পেয়ে সেখানে গিয়েছিল পুলিশ। সেখানে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ পুলিশের। কী হচ্ছিল জানেন? AI Generated Representative Image
advertisement
2/7
লাখ লাখ টাকা দিয়ে চলছিল ভয়ঙ্কর লজ্জাজনক কাজ। পুলিশ পৌঁছে দেখে দিব্যি চলছে বিরাট বিরাট অঙ্কের টাকা দিয়ে জুয়া! প্রতিদিনই এখানে দিন রাত এক করে চলছিল জুয়ার আসর- এমনই অভিযোগ এলাকার বাসিন্দাদের। তাদের দাবি, জুয়ার বিরুদ্ধে ধারাবাহিক অভিযান চালাক পুলিশ। AI Generated Representative Image
advertisement
3/7
বর্ধমানের বাজে প্রতাপপুর এলাকার ঘটনা। শহরের মাঝে পরিত্যক্ত বাড়িতে চলছিল জুয়ার আসর। গোপন সূত্রে খবর পেয়ে সেখানে অভিযান চালায় পুলিশ। জুয়া খেলার অভিযোগে সেখান থেকে ছ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। তাদের কাছ থেকে দু লক্ষ চল্লিশ হাজার টাকা বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। ধৃতদের আদালতে তোলে বর্ধমান থানার পুলিশ। AI Generated Representative Image
advertisement
4/7
অভিযানে অংশ নেওয়া এক পুলিশ অফিসার জানান, তাসের মধ্য দিয়ে এই জুয়া খেলা চলছিল। হঠাৎই সেখানে পুলিশ দেখে তাদের চোখ কপালে ওঠে। কয়েক জন দৌড়ে পালিয়ে যায়। ছ জনকে ধরা সম্ভব হয়েছে। জেরায় তারা জুয়া খেলার কথা স্বীকার করেছে। AI Generated Representative Image
advertisement
5/7
এই চক্রের সঙ্গে যুক্ত বাকিদের নাম পরিচয় জানা গিয়েছে। তাদেরও খোঁজ চলছে। বর্ধমান থানার পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, ধৃতরা সকলেই বর্ধমান শহরের বিভিন্ন এলাকার বাসিন্দা। ধৃতদের বিরুদ্ধে পশ্চিমবঙ্গ জুয়া ও পুরস্কার প্রতিযোগিতা আইনে মামলা রুজু করে আদালতে পাঠানো হয়েছে। ধৃতদের হেফাজতে নিয়ে বিস্তারিত জিজ্ঞাসাবাদ করবে পুলিশ। AI Generated Representative Image
advertisement
6/7
এলাকার বাসিন্দারা বলছেন, দিন দিন এলাকায় অসামাজিক কাজ বাড়ছে। নানা জায়গাতেই জুয়ার আসর বসছে। সেখানে টাকা দিয়ে সর্বস্ব হারাচ্ছেন অনেকেই। তার উপর এলাকায় রাতের অন্ধকারে চলছে মদ, গাঁজার আসর। দুষ্কৃতীদের আনাগোনা বাড়ছে। সন্ধের পর রাস্তায় বের হতে ভয় পাচ্ছেন মহিলারা। AI Generated Representative Image
advertisement
7/7
বাসিন্দাদের আর্জি, এইসব অসামাজিক কাজকর্ম বন্ধ করতে উদ্যোগী হোক পুলিশ। না হলে চুরি, ছিনতাই বাড়তেই থাকবে। এলাকার শান্তির পরিবেশ বিঘ্নিত হবে। আর কোথায় কোথায় জুয়া-সহ অসামাজিক কাজ চলছে তা জানার চেষ্টা চলছে বলে জানিয়েছে পুলিশ। AI Generated Representative Image
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
সর্বনাশ...! শুনশান দুপুরে 'গোপনে' কী চলছে পরিত্যক্ত বাড়িতে? ঢুকতেই পুলিশের চক্ষুচড়কগাছ!