অ্যাম্বুলেন্স আছে, কিন্তু চলে না! জরুরি রোগীকে বাঁচাতে দেরি! পরিষেবা পেতে কালঘাম ছুটছে
- Published by:Nayan Ghosh
- hyperlocal
- Reported by:Aniket Bauri
Last Updated:
এলাকায় তিনটি অ্যাম্বুলেন্স দাঁড়িয়ে থাকাতেও গ্রামের মানুষকে বাইরে থেকে ভাড়া করতে হচ্ছে অ্যাম্বুলেন্স।
advertisement
1/7

একই জায়গায় দাঁড়িয়ে রয়েছে। দীর্ঘদিন ধরে, চলাফেরা না করায় সমস্যা এলাকার মানুষের। জরুরী পরিষেবার জিনিস এখন জরাজীর্ণভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে! এলাকার মানুষের জরুরি পরিষেবার জন্য দেওয়া হয়েছিল অ্যাম্বুলেন্স। তবে এই অ্যাম্বুলেন্সগুলি এখন ভগ্ন ও জোড়াজীর্ণ অবস্থায় রয়েছে। <strong>(ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)</strong>
advertisement
2/7
বাঁকুড়ার বড়জোড়া বিধানসভা এলাকার বেশ কিছু মানুষের দাবি, তৎকালীন সময়ে আশুতোষ মুখার্জি বিধায়ক থাকাকালীন তাঁর তহবিল থেকে তিনি এলাকায় বেশ কিছু অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছিলেন। তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছাঁন্দার গ্রাম পঞ্চায়েত ও পিড়রাবনি গ্রাম পঞ্চায়েত। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
advertisement
3/7
এছাড়াও তৎকালীন সময়ে সুস্মিতা বাউরী যখন সাংসদ ছিলেন, তখন তিনি তার তহবিল থেকে ছাঁন্দার গ্রামের মনসামঙ্গল ক্লাবের একটি অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছিলেন। সেই অ্যাম্বুলেন্সের অবস্থাও একই রকম। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
advertisement
4/7
ছাঁন্দার গ্রাম পঞ্চায়েতের বারোবেন্দিয়া গ্রামের বাসিন্দা বিশ্বজিৎ গড়াই ও পিড়রাবনি গ্রাম পঞ্চায়েতের বাসিন্দা মানিক চন্দ্র মন্ডল এর দাবি, এই অ্যাম্বুলেন্সটি দীর্ঘদিন ধরে গ্রামে জোড়াজীর্ণ ও ভগ্ন অবস্থায় পড়ে রয়েছে। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
advertisement
5/7
এমার্জেন্সি রোগি নিয়ে যেতে হলে বেলিয়াতোড় থেকে অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে হয়। তাতে যেমন ভাড়া বেশি লাগে, তেমন অ্যাম্বুলেন্স এসে রোগীকে নিয়ে যেতেও সময় লাগে। এখন তারা এই অ্যাম্বুলেন্সের মেরামত বা নতুন একটি অ্যাম্বুলেন্স এর দাবি জানাচ্ছেন। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
advertisement
6/7
তৎকালীন সময়ে সুস্মিতা বাউরী সাংসদ থাকা কালিন ছাঁন্দার গ্রামের মনসামঙ্গল ক্লাবে একটা অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছিলেন। এই ক্লাবের সদস্য বিশ্বনাথ ঘোষ জানিয়েছেন, অ্যাম্বুলেন্সটি এখন জরাজীর্ণ ও ভগ্ন অবস্থায় রয়েছে। তিনিও এই অ্যাম্বুলেন্স মেরামত বা নতুন অ্যাম্বুলেন্স এর দাবি জানাচ্ছেন। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
advertisement
7/7
বর্তমান বড়জোড়া বিধানসভা কেন্দ্রের বিধায়ক অলক মুখার্জি বলেন, কে কোথায় অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছে আমার জানা নেই। তবে আমি বিষয়টি খতিয়ে দেখছি এবং ওই গ্রামের মানুষের পাশে থাকার চেষ্টা করছি। (ছবি ও তথ্য: অনিকেত বাউরী)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
অ্যাম্বুলেন্স আছে, কিন্তু চলে না! জরুরি রোগীকে বাঁচাতে দেরি! পরিষেবা পেতে কালঘাম ছুটছে