Curzon Gate: অন্ধকার ঘুচিয়ে আলোয় ভাসছে বর্ধমানের ঐতিহ্য! ফের সেজে উঠল কার্জন গেট, ব্যবসায়ীর উদ্যোগে ঝকঝকে রাজা-রানীর মূর্তি
- Reported by:Sayani Sarkar
- hyperlocal
- Published by:Sneha Paul
Last Updated:
Bardhaman Curzon Gate: লোকাল ১৮ বাংলার খবরের জের। পুনরায় আলোকিত হয়ে উঠল বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী কার্জন গেট। সেই সঙ্গেই পরিষ্কার করা হল রাজা-রানীর মূর্তি।
advertisement
1/7

লোকাল ১৮ বাংলার খবরের জের। অবশেষে পৌরসভার উদ্যোগে ঠিক করা হল কার্জন গেটের আলো। পুনরায় আলোকিত হয়ে উঠল বর্ধমানের এই ঐতিহ্য। পাশাপাশি স্থানীয় এক ব্যবসায়ীর উদ্যোগে পরিষ্কার করা হল রাজা-রানীর মূর্তি। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
advertisement
2/7
অন্যান্য বছর শীতে বর্ধমান পৌর উৎসবের সময় ও উৎসবের মরশুমে আলোয় সাজিয়ে তোলা হয় বর্ধমানের ঐতিহ্যবাহী কার্জন গেট। এছাড়াও সারা বছরই জ্বলে রঙিন আলো। কিন্ত দীর্ঘদিন ধরেই অন্ধকারাচ্ছন্ন অবস্থায় ছিল কার্জন গেট। বর্ধমান পৌর উৎসব শুরু হলেও জ্বালানো হয়নি কোনও আলো।
advertisement
3/7
এমনকি ধুলো ও পাখির মল জমে অপরিচ্ছন্ন অবস্থায় ছিল বর্ধমানের কার্জন গেটের দুই স্তম্ভের দুই পাশে প্রতিষ্ঠিত রাজা বিজয়চাঁদ মেহতাব ও রানী রাধারানী মেহতাবের মূর্তি। ২০২২ সালে বর্ধমান পৌরসভার অনুমোদনে বর্ধমান দক্ষিণের বিধায়ক খোকন দাসের উদ্যোগে বর্ধমানের রাজা বিজয়জাঁদ মেহতাবকে সম্মান জানাতে রাজ বংশধর জয়চাঁদ মেহতাবের হাত ধরে মূর্তিগুলির উদ্বোধন করা হয়েছিল।
advertisement
4/7
স্থানীয় এক ব্যবসায়ী ধনুক কুমার সাউ নিজের উদ্যোগে রাজা-রানীর মূর্তির বেদি পরিষ্কার করলেও উপরের অংশ পরিষ্কার করা সম্ভব না হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে মূর্তি দু'টি অপরিচ্ছন্ন অবস্থায় ছিল। ফলে বর্ধমানের ঐতিহ্য কার্জন গেটকে আলোকিত করে তোলার ও রাজা-রানীর মূর্তি পরিষ্কার করার দাবি করেছিলেন বর্ধমানবাসী।
advertisement
5/7
এই বিষয়ে বর্ধমান পৌরসভার চেয়ারম্যান বলেন, রাস্তার কাজ চলার জন্য কিছু তার কাটা হয়েছে, তাই আলোয় সমস্যা আছে। খুব দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। খোলা জায়গায় থাকায় রাজা-রানীর মূর্তি নোংরা হয়ে যায়, মাঝে মাঝে পরিষ্কার করা হয়, ফের পরিষ্কার করা হবে।
advertisement
6/7
এই খবরই লোকাল ১৮ বাংলায় সম্প্রচারিত হওয়ার পর পৌরসভার উদ্যোগে সারানো হল কার্জন গেটের আলো। অন্যদিকে স্থানীয় ব্যবসায়ী ধনুক কুমার সাউ নিজের উদ্যোগে পরিষ্কার করলেন রাজা-রানীর সম্পূর্ণ মূর্তি।
advertisement
7/7
ধনুকবাবু বলেন, আমরা প্রতিদিনই বেদির অংশ পরিষ্কার করতাম কিন্তু রং উঠে যাওয়ার ভয়ে উপরের অংশটি পরিষ্কার করা সম্ভব হত না। ধুলো ও পাখির মলে বর্ধমানের রাজা-রানীর মূর্তি অতিরিক্ত নোংরা হয়েছিল। তাই পৌরসভার পরিষ্কারের অপেক্ষা না করে নিজেরাই উদ্যোগ নিয়ে দোকানের সকলে মিলে এই মূর্তি পরিষ্কার করলাম। (ছবি ও তথ্যঃ সায়নী সরকার)
বাংলা খবর/ছবি/দক্ষিণবঙ্গ/
Curzon Gate: অন্ধকার ঘুচিয়ে আলোয় ভাসছে বর্ধমানের ঐতিহ্য! ফের সেজে উঠল কার্জন গেট, ব্যবসায়ীর উদ্যোগে ঝকঝকে রাজা-রানীর মূর্তি