বাঁকুডার তিন হস্তশিল্প, সবাই একডাকে চেনে ! আপনি জানেন তো?
- Published by:Nayan Ghosh
- hyperlocal
- Reported by:Nilanjan Banerjee
Last Updated:
একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান, যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে।
advertisement
1/6

হস্তশিল্পের খনি বাঁকুড়া! বাঁকুড়া জেলা জুড়ে রয়েছে আন্তর্জাতিক মানের একাধিক হস্তশিল্প। জেনে নিন বাঁকুড়ার আন্তর্জাতিক মানের কয়েকটি হস্তশিল্প। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)
advertisement
2/6
কোনও সুদূর অতীতে বাঁকুড়ার বিকনা গ্রামে ডোকরা শিল্পের প্রচলন হয়েছিল। কারোর মতে ১৫০ বছর বা আবার কেউ বলেন তারও বেশি। তবে দিন,মাস এবং বছরের হিসেবে সময় যাই হোক না কেন, দীর্ঘ এই যাত্রা পথে একটু একটু করে বদলেছে বিকনার ডোকরা শিল্পীদের কাজের ধরণ। এক সময় যেখানে লক্ষ্মীর ভাঁড়, চাল মাপার পাই, কিংবা হাতি, ঘোড়া এবং দেবদেবীর মূর্তি তৈরির কাজের মধ্যেই সীমাবদ্ধ ছিল। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)
advertisement
3/6
মানুষের চাহিদা ও আগ্রহের কারণে নিজেদের শিল্পকর্মকে একটু একটু করে বদলে ফেলেছেন এই গ্রামীণ শিল্পীরা। ক্রেতাদের চাহিদার কথা মাথায় রেখে এখন এখান তৈরি হচ্ছে সুদৃশ্য কারুকাজ সমৃদ্ধ সোপ্ কেস্, অ্যাসট্রে, ঘর সাজানোর নানান জিনিস। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)
advertisement
4/6
বাঁকুড়া জেলার শুশুনিয়া পাহাড় একটি প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান যেখানে হাজার হাজার বছর ধরে তৈরি ও ব্যবহৃত একাধিক পাথরের নিদর্শনের প্রমাণ রয়েছে। সেই প্রত্নতাত্ত্বিক সিগনিফিকেন্স এখন রূপান্তরিত হয়েছে আধুনিক কারুশিল্প যেমন পাত্র, অ্যাশ-ট্রে, ধূপের স্ট্যান্ড, দেব-দেবীর ভাস্কর্য, পেঁচা, ঘোড়া এবং অসংখ্য নিদর্শন দেখতে পাবেন। পাথরের গুঁড়ো দিয়ে তৈরী হয় এইসব। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)
advertisement
5/6
ক্ষেত্র সমীক্ষক সুকুমার বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, নয়ন কর্মকার, সনাতন কর্মকার, হীরালাল কর্মকার, সকলেই জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত। শিল্পীরা যে শিল্পদ্রব্যগুলি তৈরি করেন সেগুলি বিক্রি করা হয় শুশুনিয়া পাহাড়ের তলায় শুশুনিয়া বাজারে। একটার পর একটা বসানো থাকে স্টল। যেখানে পেয়ে যাবেন পাথরের সরা, বড় থালা, বাটি, পাথরের হামান দিস্তা থেকে শুরু করে,সবকিছু। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)
advertisement
6/6
পুরোনো এবং বর্ধিষ্ণু ও টেরাকোটা শিল্পীদের গ্রাম হল পাঁচমুড়া। খাতড়া মহকুমার তালডাংরা ব্লকের পাঁচমুড়া 'টেরাকোটা' গ্রাম। দেউলভিড়া, আধকড়া, রাধানগর, কানাইপুর, জয়পুর। পাঁচমুড়ার পাশাপাশি রয়েছে এই পাঁচ মৌজা। অনেকেরই বিশ্বাস পাঁচমুড়ার নামকরণও সেই কারণেই এমনটা। পাঁচটি মাথা অর্থাৎ স্থানীয় ভাষায় যাকে "মুড়া" বলে। (ছবি ও তথ্য : নীলাঞ্জন চক্রবর্তী)